Thursday, November 26, 2009

সহায়ক পাঠ

সহায়ক পাঠ২৩ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৮ এখন দরকার পা দু'টোকে উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখা, মস্তিস্কের ধূসর বস্তু সহ যা কিছু আমার উর্বর, সব নিবেদন করছি পাহাড়ের সুউচ্চ থেকে গড়ানো, অমসৃন পাথর কিংবা বৃদ্ধ কাঠ ঠোকরা পাখির পায়ে। গুনটানা সময় যেখানে কলোর কাছাকাছি, সেখানে অশ্বক্ষুরচ্যুতি ভাসমান সমীকরন। দু'একটি সংকেত উঠে গেছে চেনা চেনা হয়ে, যেহেতু সমীকরন, বাকিটা ইচ্ছা সমাধান। কালো ছুঁড়ে দাও আলোর দীর্ঘ শ্বাষের বৃত্তে, স্বপ্ন ছুঁয়ে যাবে তেমন, তুমি বললেই আমি ভাল হয়ে যাব।ছবি বললে ছবি নয়ত কিছুই নয়। নয়ত প্রলম্বিত স্বপ্নের হাঁটুতে মুখগুজে গেড়ে বসা।এক ধরনের নীল আর কালোর একটা ভাঙা যুদ্ধের প্রতিকৃতি।এখানে ভাঙা মানে গুড়িয়ে যাওয়া নয়,গাছে ডাল ভাঙলে সেখান থেকে ডাল গজাবার মত।নৌকার বৈঠা দিয়েছি, মাছ রেখেছি, ভুলে যাইনি মীনকন্যাকে, কোথাকার একটা নোঙরও আছে।জলের গভীর থেকে সঞ্চারি রঙের উজানের কথা।শৈবালের কাছে পরাজয় হতে পারে স্রোতের।শিকর-বাকড় নিয়ে অনেক কথাই যদি, তবে নৌকার বৈঠার পথে মীনকন্যার শুধুজালে উঠে আসার কথা নয়।ছিন্নমূল শিকরের কথা মুখে বলছি।
পরিযায়ী পাখিরা জীবনের কত বাঁক ফেলে দিতে চলে যায় দূরে।
ব্যথার বিলাসিতা যদিচ মনোরম সুখের চেয়ে, এটা ফেলে দেবার কোনও কারন নেই। কীসের খোঁজাখুঁজি, কীসের প্রতিক্ষা, সেটা যদি বুঝে ফেলা, সেখানেই শেষ পরিব্রাজন। পথ চলতেই পথের দেখা।রহস্য দূর থেকেই হাতছানি দেয়। তার কাছে যাওয়ার অভিযান যদি ব্যর্থ না হয়, সন্দেহ না থাকে অভিযাব শেষে, হাতছানি শেষ হয়ে যায়। রহস্যসত্যই সুন্দর, বাকীটা গোয়েন্দা কাহিনি। সেই কাহিনি শেষ বাদ রেখে সত্য জীবন্ত রাখা।
ছলাৎ ছলাৎ
এক স্বপ্নে, এক বোবা প্রেমিক, রিকশার পেছনে দৌড়ছে, রিক্শা কোথায় যাচ্ছে জানা নেই, চারদিকে, লোক দৌড়ছে, কোথায় যেন ভানুমতির খেল, না গেলে বাঁচা-মরা অসম্ভব। দৌড়ছে সব, বোতলের জল, বোতল থেকে বেড়িয়ে ছুটছে, কোথায়-! প্রচন্ড দৌড়, আরও দৌড়,দৌড়___দৌড়। মাটিও দৌড়চ্ছে। বোবা প্রেমিক বা-পাশ হয়ে শোয়। এখানে বোবা প্রেমিক সমকামী হয়ে যেতে চায় ঘুম পাথরের সাথে। কোনও গল্প শোনা উৎসের হা-হুতাশ যদিবা তেমন প্রবোধ না দেয়, দীর্ঘশ্বাসের অনুরণন শিহরন তোলে। কথায় কথা বলতে গিয়ে চারপাশের পৃথিবী যা নিয়ে আমাকে থাকতে হয়, তার পরিমাপ ছেড়ে দিচ্ছি না।
এই লেখার সময় আমার মামা মারা গেছেন, কোনও অস্বাভাবিক কিছু না, শুধু মারা গেছেন। মারা যাবার আগে তার ইচ্ছা, তার দেহ যেন ডাক্তার ছাত্ররা কেটেকুটে কাজে লাগায়। মরা শরীরের সামনে দাঁড়িয়ে ঠিক যেন তখন বিশেষ হল রং।এখানে আর পাওয়ার কিছু নেই। বেঁচে থাকতে তিনি কি আরও বেঁচে থাকতেই চাননি, তার দেহ ডাক্তারদের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে।বেঁচে থাকতে আরও কী কিছু পেতে চাওয়া নয়, এমনকি মরনের পরও, এখানে খুব ব্যক্তিকেন্দ্রিক পাওয়া না হয় যদি, তা আরও, এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমাদের পাওয়ার কথা বলে দাঁড় করানো যায়, যা ঠিক পাবার নয়, তাও ছাড়িয়ে। কথকথা তাই। পাশে যারা আছেন, তাদেরও এই একই সত্তায় ছলাৎ ছলাৎ রং আমাকে মৃতের শরীর ধরে বলে দিয়ে যায়।
আধ খাওয়া আপেলের আহ্বান, শেষ না হওয়া। আবোল-তাবোল কাটা আপেল, চোখে একটা শূন্য অবয়ব দেয়। এই অবয়ব 'ছিল' হয় না, 'আছে', আবার অনেক শূন্যের সাথে মিলেও গেছে। ফিউসনে আপেল খঁজলে চলবে না। অথবা আপেল নয় কেন, শূণ্যে সঙ্ঘবদ্ধ।রং এখানে রঙের পাশাপাশি।চোখে ভুল করে কাটা-গোপন,মানে গোপন কোথাও।
ক্রিটিক নই( এই শ্লা-কে কিছুতেই সেটা হতে দেয়া যাবে না) কোথাও আরও মসৃন ভাল হতে পারত,কোথাও বা ভাসমান মাছ মিলে মানুষের মুখের আদল ধরে, মাঝখানে শুরু অথবা দিক পরিবর্তন, তা উহ্য। মাছের লেজে কার মুখ কেমন, আমার মুখে এসে লাগেনি।
শিকড়-বাকড়ের উৎস নিয়ে এখানে বলা যাবে না। যদি পারও কাউকে ফুস মন্তর দাও। পটভূমি তোলা থাকল না। ওই যে গোয়েন্দা কাহিনি। রঙের দর্শন চেয়ে রংদর্শনই মধু ও বিষের ভান্ড।কলতালায় ঘেমো কথা, উজ্জ্বল আলোয় স্যান্ডো গেন্জি, ফোকর গলে বেরিয়ে পড়া প্রাগৈতিহাসিক গুহারচাবি। অনেক দোষ থাকে। দোষ ধরিয়ে দেয় নদীও । নিজের নাম লেখতে গিয়ে লেখা হয় গুমখুন। আসলে ঠোঁট থেকে তুলে দেয়া রক্ত, শুষে নিতে হবে বিষ।বিষ ভালবাসা কী কে জানে।
'মূর্খ দেয় হাততালি, জনতা বাহবা'।
----------------------------------------------------------------------------------এখানে আমরা লেখা, ইন্টারেকসন, বিচরন---ঠাট্টা এবং তামাশা-------অনুরোধ ও অভিমান--------প্রতিক্রীয়া--------ভালবাসা অথবা ভন্ডামি--এর পর্যালোচনা এটি। আমার কবিতাগুলির এলিজি এটি। আমার কথা, আফসোস, অক্ষমতা বাচন এটি।
এটা প্রতিক্রিয়া। আমার কবিতাগুলির এলিজি এটি।
----------------------------------------------------------------------------------প্রায় প্রায় অনেকটা এই লেখা প্রায় সবাই খারিজ করেছিলেন একসময়, দু'জন বাদে।এখানে অনেকেরই অনেক লাইন পরিচিত পড়বে। জানি অতি পুনউক্তি কিন্তু আমি হতে পারি না সব ছাড়িয়ে মহান। ----------------------------------------------------------------------------------প্রতিশিরোনাম: স্বপাঠ সহায়িকা 'নিশ্চয়ই তুমি অঙ্গ কর না ভঙ্গিকার'২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩৩ মানুষ সন্ধ্যায় যখন রাস্তায় বেরোয় ভেসে থাকা চাঁদ শরীরের গন্ধ দীর্ঘরাত্রির প্রতিশ্রুতি অর্ধসত্য আনন্দ, সব থাকে শেষরাত্রের 'মিথ্যে হবে না স্বপ্ন'ও থাকেএবং প্রতিদিন ফিরে আসেশুধু স্বপ্ন বনিকেরা গ্রাম্য বিষন্নতার বিজ্ঞাপন দেয় না
২জানলার পাশের সীট ভাল লাগে অথবা বৃষ্টিতে ধুয়ে যাওয়া শরীর ছোটদের মুখ আঘ্রাত হতে কেউ ভালবাসেন যেমন ভাল রোজগেরে ছেলে ও তার প্রেমিকা
কুকুর মাখামাখি, প্রভৃতি উচ্চরক্তচাপে উপাদেয় -------------বিদেশি ডাক্তারবাবু বলেছেন
৩এই শহরে দেখি একাই আমি অসুখী, কিলবিল নিউরন আর সবাই সুস্থ;কথা বলে, রাস্তা বেড়ায় চা-দোকানে আড্ডা দেয়। খবরের কাগজ ওল্টায় দেশ সমাজের কথা বলে-----ঐ নীতিকে সবাই হিসাবে রাখে শেষ শহর সংস্করন বাসী হলেও ----------তাতে কী দৈনিক কাগজেরা প্রতিদিন সুস্থ মানুষদের নীরোগ রাখে, উস্কে দেয়
শুধু আমিই আহত অথবা বাতাসে গুঞ্জন শুনি, প্রতিশোধের ভালবাসার কথা ।ফিসফিস; ঝড়ের, লাভার, শিকরের , অসুখের কথা ।
ভালবাসি বলেই আমি আহত, অসুখী-------------------------------------------------------------------------১৫ বছর আগের লেখা। কেউ পাড়ার বাৎসরিক সাহিত্য প্রীতির দলিল থেকে হঠাৎ পাঠালেন দিন কয়েক আগে। তরল, সরল। পড়তে পড়তে আজ মনে হল -----শেষ কয়েক লাইন আমি এখন আর বলিনা। --নামটা টুকলি( সেটা আজকের কাজ)------------------------------------------------------------------------------পাক্কা দুই ঘন্টা লাগল এটি এখানে বসাতে , বাপ্পীর কথায়। -----------------------------------------------------------ভালবাসি বলেই আমি আহত, অসুখীবারণ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০২ বিরোধিতা বারণপ্রশ্ন করা বারণনো এন্ট্রিতে ঢোকা নিষেধ চোখ তোলা বারণ
সঙ্গম কিংবা পেচ্ছাব করা ঠিক না
_______________এটা একটা টুকলি লেখা। এই ধরনটা চিলি'র এক কবি তৈরী করেন, নাম দেন প্রতিকবিতা।
আর কত মেরে থামবে শিকার, গণচিঠি দিন দেশে দেশে ১৬ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭ (কিছু মন্তব্য দেখে নীচের দিকে কিছু কথা যোগ করতে বাধ্য হলাম। এই পোস্টে এমনহলে মূলসুরটাই কেটে যায়। অনুরোধ করছি, সেই ধরনের কথা,মনোভাব বর্জন করার।অন্যকথাও কিছু আছে)
আমরা ব্লগ থেকে সংগঠিত হয়ে গিয়ে নিজেরা সরিয়ে আনতে পারিনা মৃত্যুর কোলের শিশুদের, মানুষদের। চাইলেই ট্যাঙ্কগুলোকে লাগাতে পারিনা চাষের কাজে। এইগুলি হতে পারে না আ্যাম্বুলেন্স। যারা চাকরি করতে এসে গুলি ছুড়ছে তাদের মনে করিয়ে দিতে পারি না, বন্দুক ফেলে দাও কিংবা একবার ঘুরিয়ে দেখ মুখ নির্দেশকারির দিকে। শিশুরা যারা মিসাইলে লেখে ভালবাসার কথা, তাদের বুঝিয়ে দিতে পারি না, তোমাদের বুকে কেন বোনা হচ্ছে ঘৃনার বীজ,শত্রু কোথায়।আমরা হয়ত নিজেদের জায়গার একটা মিছিলও করতে পারি না, পারি হয়ত।
আজ পুঁজিবাদের এই আগ্রাসনে, রাস্ট্রায়ত্ত পুঁজির স্বার্থ কী নিদারুন চেহারা নিচ্ছে আমরা তা বুঝতে পারছি অনায়াসে। নিজের সন্তানের মুখে চোখ রেখে অন্তত আমরা শিউরে উঠতে পারি সেই প্রতিফলনে, গাজার শিশু, ইসরায়েলি শিশু তার বাবা-মায়ের সাথে আমাদের কোন পার্থক্য নেই।
বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে এই ব্লগাররা অনেক সংঘঠিত ভাবে কাজ করছেন। গনস্বাক্ষরে চাইবেন বিচার। এখন কিন্তু সেরকম সময়ও আর নেই , গাজার জন্য। নীচে চিঠি রাখলাম সঙ্গে পৃথিবীর প্রায় সবদেশের কতৃপক্ষের ই-মেল আই ডি, রাস্ট্রসংঘের টা এবং তাদের বিভিন্নদেশের অফিসগুলোর ঠিকানা। আমরা অন্তত তাদের প্রত্যেকদিন মেল করে মনে করিয়ে দিতে পারি ভয়াভয়তার কথা। যারা অন্য ব্লগগুলোতেও যান, তাঁরাও এইগুলি নিয়ে সেখানে পোস্টদিন। ঠিকানাগুলো সব ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত, পরীক্ষা করে দেখা হয়নি তবে যতদূর সম্বভ অফিসিয়াল সাইট থেকেই নেয়া হয়েছে।
রাস্ট্রসংঘের মহাসচিব এবং তাদের বিভিন্ন দেশের কর্তাদের দিচ্ছি এই চিঠি। এখানে সব সদস্যদেশ এবং অন্যদু'একটি দেশ রয়েছে এতে আমরা প্রায় সব দেশেই পৌঁছব। যতটা পারি ভাগ ভাগ করে দি্যেছি কপি করার সুবিধার্থে।
United Nations
Please STOP GENOCIDE IN GAZA, STOP INFANTICIDE IN GAZA. You are meant to maintain peace. Ask nations to mount pressure, send peace keeping force to Gaza, if it needs. Explel itruders from Gaza.We can not tolerate more, stop the barbarism
United Permanent Missions Please place this plea to your concerned country-authority, its people, politicians.Stop triggering humans.
প্রথমটা আই ডি টা মহাসচিবের inquiries@un.org,
afgwatan@aol.com, albania@un.int, algeria@un.int, andorra@un.int, themission@angolaun.org, argentina@un.int, armenia@un.int, australia@un.int, azerbaijan@un.int, bangladesh@un.int, bahrain@un.int, info@bruneimission-ny.org, prun@foreign.gov.bb, belarus@un.int, blzun@aol.com, bihnyun@aol.com, botswana@un.int, bulgaria@un.int, bfapm@un.int, burundi@un.int, cambodia@un.int, canada@un.int, capeverde@un.int, caf@un.int, chile@un.int, colombia@colombiaun.org, congo@un.int, costarica@un.int, cuba@un.int, pmccyprus.un@verizon.net, un.newyork@embassy.mzv.cz, dpr.korea@verizon.net, dr congo@un.int, nycmis@um.dk, djibouti@nyct.net, domun@onecommonwealth.org, drun@un.int, egypt@un.int, elsalvador@un.int, mission.newyork@mfa.ee, fiji@un.int, france@un.int, gambia@un.int, germany@un.int, ghanaperm@aol.com, grenada@un.int, guatemala@un.int, missionofguinea@aol.com, guyana@un.int, haiti@un.int, hungary@un.int, unmission@mfa.is, iran@un.int, ireland@un.int, italy@un.int, jamaica@un.int, mission@un-japan.org, missionun@jordanmissionun.com, kazakhstan@un.int, kenya@un.int, lesotho@un.int, libya@un.int, lithuania@un.int, repermad@verizon.net, malawinewyork@aol.com, malaysia@un.int, maldives@un.int, nicaragua@un.int, sknmission@aol.com, rusun@un.int, misiune@romaniaun.org, unmoldova@aol.com, korea@un.int, portugal@un.int, misunphil@aol.com, onuper@aol.com, paraguay@un.int, pngmission@pngun.org, emb@panama-un.org, mission@palauun.org, malionu@aol.com, oman@un.int, samoa@un.int, netherlands@un.int, nepal@un.int, nauru@un.int, namibia@un.int, myanmar@un.int, mozambique@un.int, mongolia@un.int, monaco@un.int, fsmun@fsmgov.org, mexico@un.int, mauritius@un.int, mauritania@un.int, marshallislands@un.int, pakistan@un.int, swaziland@un.int, malawiu@aol.com, myanmarmission@verizon.net, nauru@onecommonwealth.org, cuba_onu@cubanmission.com, uruguay@un.int, tzrepny@aol.com, uk@un.int, tuvalu@onecommonwealth.org, turkmenistan@un.int, tto@un.int, tongaunmission@aol.com, timor-leste@un.int, thailand@un.int, slumission@aol.com, slovenia@un.int, ethiopia@un.int, stp1@attglobal.net, saudi-mission@un.int, seychelles@un.int, sierraleone@un.int, tajikistanun@aol.com, mission@newyork.mfa.sk, sweden@un.int, somalia@un.int, pmun@southafrica-newyork.net, slpmny@aol.com, sudan@sudanmission.org, suriname@un.int, svgun@aol.com, singapore@un.int, zimbabwe@un.int.org, yemen@un.int, vietnamun@vnmission.com, venezuela@un.int, vanunmis@aol.com, usa@un.int, vertretung-un@nyc.rep.admin.ch, blzun@belizemission.com, niger@nigerun.org, delun@mfa.no, poland@polandun.org, sanmarinoun@hotmail.com, senegal.mission@yahoo.fr, syrianmission@verizonmail.com, uno_us@mfa.gov.ua, german-mission-consulate-gic-1@netlink1.net, un.newyork@mfa.no, support@glocksoft.com, ask@israel-info.gov.il, mission@bahamasny.com, nzmissionny@earthlink.net, unmission@belembassy.org, newyork.rp@mae.etat.lu, delgaliviaonu@hotmail.com, delbrasonu@delbrasonu.org, cotedivoiremission@yahoo.com, cromiss.un@mvp.hr, equatorialguineamission@yahoo.com, sanomat.yke@formin.fi, mission@greeceun.org, honduras_un@hotmail.com, india@un.int, indiaun@prodigy.net, imission@nyc.rr.com, kuwaitmission@msn.com, mission.un-ny@mfa.gov.lv, mission@nyc.rep.llv.li, newyorkun@diplobel.be ----------------------------------------------------------------------------------এটা দিচ্ছি রাস্ট্রগুলোকে ----------------------------------------------------------------------------------Government, Politicians and People of the nation
Please STOP GENOCIDE IN GAZA, STOP INFANTICIDE IN GAZA. We are meant to maintain peace. Ask nations to mount pressure, send peace keeping force to Gaza, if it needs. Explel itruders from Gaza.We can not tolerate more, stop the barbarism
Tell United Nations Please place this plea to your people, politicians.Stop triggering humans.
ই-মেল :
presec@presec.tirana.al, postmaster@minjash.tirana.al, dragc@gg.dz, pmo@candw.ag, spyd@presidencia.gov.ar, president@president.am, premier@dpac.tas.gov.au, vklima@spoe.or.at, bcc@btl.net, foreign@barbadosgov.org, infogrp@president.gov.by, info@belgium.be, celcom@camnet.cm, pm@pm.gc.ca, altatalk@gov.ab.ca, pcmbrava@mail.cvtelecom.cv, webmaster@presidencia.cl, ceo@ceo.gcn.gov.hk, pastrana@presidencia.gov.co, rherrera@ns.casapres.go.cr, admin@president.hr, pioxx@cytanet.com.cy, president@hrad.cz, stm@stm.dk, pmoffice@cwdom.dm, correspondencias@presidencia.gov.do, lpolanco@serex.gov.do, webmast@mmrree.gov.ec, webmaster@presidency.gov.eg, presidente@casapres.gob.sv, sekretar@vpk.ee, valitsus@rk.ee, info@fiji.gov.fj, paavo.lipponen@eduskunta.fi, presidentti@tpk.vn.fi, office@presidpress.gov.ge, mail@primeminister.gr, homerule@gh.gl, alvaroarzu@guate.net, Viktor.Orban@meh.hu, cfwang@hlhg.gov.tw, david@althingi.is, webmaster@taoiseach.irlgov.ie, ask@israel-info.gov.il, staff@relay.regione.abruzzo.it, jpm@kantei.go.jp, info@nic.gov.jo,
vice_president@whitehouse.gov, comments@whitehouse.gov, consultassre@gmail.com, chancery@president.lv, info@lp.gov.lb, gidirg@president.lt, kanceliarija@lrvk.lt, admin@foreign.gov.mv, statepas@intnet.mu, foreignaffairs@mail.fm, Elbegdorj_TS@prime.pmis.gov.mn, iczmerc@iafrica.com.na, provincie@flevoland.nl, odin@ft.dep.telemax.no, prime.minister@ministers.govt.nz, presidente@presidencia.gob.ni, www@cm.gov.nc.tr, cfwang@hlhg.gov.tw, frank-fhp@maf.org, govspkmn@mozart.inet.co.th, presoftt@carib-link.net, cankaya@tccb.gov.tr, ddlbsl@tccb.gov.tr, mofa@starcom.co.ug,
number10@petitions.pm.gov.uk, postmaster@ribbon.kiev.ua, oda@mail.gov.if.ua, prime_minister@tavrida.crimea.ua, ens@odsadm.odessa.ua, press.nio@nics.gov.uk, comexpri@bolivar.funmrd.gov.ve, slobodan.milosevic@gov.yu, state@zamnet.zm,
primeminister@pak.gov.pk, postmaster@mininfo.pna.org,
presssecy@alpha.nic.in, presidentofindia@rb.nic.in, manmohan@sansad.nic.in,
ofasin@presidencia.gob.pa, primeminister@pm.gov.pg, oppto_martin@pres.gob.pe, inka+@qenqo.rcp.net.pe, erap@erap.com, ppdoadn@butuanonline.com, capitol@bgo.cyberspace.com.ph, listy@prezydent.pl, cirinfo@kprm.gov.pl, guv@kappa.ro, president@gov.ru, secretariat@tatar.ru, pmoffice@candw.lc, ppo@seychelles.net, tomaz.lovrencic@vlada.sigov.mail.si, darinka.ilovar@up.sigov.mail.si, communications@po.gov.za, premsa@iafrica.com, for_min@sri.lanka.net, burpres@sr.net, ppcu@realnet.co.sz, regeringen@regeringen.se, peter.w.frey@ag.ch, info@sip.etat.lu, president@albd.org, postmaster@mx.parliament.govt.nz, postmaster@ag.ch, postmaster@maf.org, postmaster@ag.ch, paavo.t.lipponen@gmail.com, homerule@g.gh.gl, homerule@gh.gl, postmaster@presidencia.gob.do, postmaster@maf.org, postmaster@serex.gov.do, ask@israel-info.gov.il, postmaster@mininfo.pna.org
--------------------------------------------------------------------------------
ইসরায়েল আর প্যালেস্টাইনের দু'টো আলাদা করে দিলাম । ইচ্ছা হলে আলাদা করে লিখতে পারেন। ---------------------------------------------------------------------------ইসারেল: ask@israel-info.gov.il প্যালেস্টাইন: postmaster@mininfo.pna.org-----------------------------------------------------------------------------
হোয়াইট হাউস: comments@whitehouse.govvice-president কেও লেখা যেতে পারে।---------------------------------------------------------------------------------সংযোজিত: কয়েকটা মেইল বাউন্স করতে পারে মেইল বক্স ভর্তি না অন্যকারনে, সেগুলিতে মনোযোগ দেয়ার দরকার নেই,ঐরকম অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় কোনোও আই ডি জুড়ে দেয়া হয়েছে পোস্টে।----------------------------------------------------------------------------------যে সব দেশের সরকারের ঠিকানা ২য় চিঠিতে আছে সেগুলি হল
Afganistan, Albania, Algeria, Andorra, Angola, Antigua and BarbudaArgentina, Armenia, Australia, Austria, AzerbaijanBahamas, Bahrain, Bangladesh, Barbados, Belarus, Belgium, Belize, Benin,Cambodia, Cameroon, Canada, Cape Verde, Central African Republic, Chad, Chile, China,Colombia, Comoros, Congo (Dem. Rep.), Congo (Rep.), Costa Rica, Croatia, Cuba, Cyprus, Czech Republic,Denmark, Djibouit, Dominica, Dominican Republic,Ecuador, Egypt, El Salvador, Equatorial Guinea, Eritrea, Estonia, Ethiopia,Fiji, Finland, France,Gabon, Gambia, Georgia, Germany, Ghana, Greece, Greenland, Grenada, Guatemala, Guinea, Guinea-Bissau, Guyana,Haiti, Honduras, Hungary,Iceland, India, Indonesia, Iran,Iraq, Ireland, Israel, Italy, Ivory Coast,Jamaica, Japan, JordanKazakhstan, Kenya, Kiribati, Kuwait, Kyrgyzstan,Laos, Latvia, Lebanon, Lesotho, Liberia, Libya, Liechtenstein, Lithuania, Luxembourg,Macedonia, Madagascar, Malawi, Malaysia, Maldives, Mali, Malta,Marshall Islands, Mauritania, Mauritius, Mexico, Micronesia, Moldova, Monaco, Mongolia, Morocco, Mozambique, Myanmar,Namibia, Nauru, Nepal, Netherlands, New Zealand, Nicaragua, Niger, Nigeria, North Cyprus, North Korea, Norway
Taiwan, Tajikistan, Tanzania, Thailand, Togo, Tonga, Trinidad and Tobago, Tunisia, Turkey, Turkmenistan, Tuvalu,Uganda, Ukraine, United Arab Emirates, United Kingdom,Vanuatu, Vatican City, Venezuela, Vietnam,Western Samoa,Yemen, Yugoslavia,Zambia, Zimbabwe,Oman,Pakistan, Palau, Palestine, Panama, Papua New Guinea, Paraguay, Peru,Philippines, Poland, Portugal,Qatar,Romania, Russia, Rwanda,Saint Kitts And Nevis, Saint Lucia, Saint Vincent And The Grenadines, San Marino, Sao Tome And Principe, Saudi Arabia, Senegal, Seychelles, Sierra Leone, Singapore, Slovakia, Slovenia, Solomon Islands, Somalia, South Africa, South Korea, Spain, Sri Lanka,Sudan, Suriname, Swaziland, Sweden, Switzerland, Syria
ই-মেল এ কপি করতে অসুবিধা হবে বলে পাশাপাশি দিলাম না
----------------------------------------------------------------------------------এই পোস্টে কিছু মন্তব্য দেখে, এই অংশটি যোগ করছি :
----------------------------------------------------------------------------------গাজার মানুষ বাঁচুক, তা সে মুসলিম না অন্যকিছু তার খবরের দরকার নেই। গাজার মানুষ বাঁচাতে গিয়ে ইসরায়েল মানুষ পাল্টা নিধনে মারা যাক, তা চাই না। উপরেও সেটা লিখেছি। এই পোস্টি দয়া করে কোন ধর্মীয় গোষ্ঠির উপর আঘাত এই দৃষ্টিকোন থেকে লেখিনি। দয়া করে সেরকম কোন বিচার থেকে কোনো কমেন্ট করবেন না, যাদের কাছে মানুষ মারা যাচ্ছে, শুধু এটাই কোন পয়েন্ট না, সাথে অন্য অনুপান চান, তারা দয়া করে এখানে লেখা বিরত রাখুন। কারন এতে মূল উদ্দেশ্যটাই মার যায়। এইরকম রেসিস্ট অনিভবের ফসলই কিন্তু আজেকর গাজা। মূল শত্রু কারা সেটা চিন্হিত ও বর্জন করুন, সেটা পুঁজিবাদি আগ্রসান যারা ধর্মকে একটা অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে।
কোন কেয়ামত চাইনা আরও কী ধ্বংস দরকার। কিসের পর কী কেয়ামত আসে বলে কেউ বলেছেন।কোন বিতর্ক করে এই পোস্টির মূল ভাবনাটা ঘুরিয়ে দিতে চাই না, আপনারাও বর্জন করুন প্রতিক্রীয়াশিল মোনোভাবের মন্তব্যগুলিকে। হিব্রু'র উত্তর দিতে পারি কিন্তু তার আগে দরকার শিশুদের, মানুষের মৃত্যু বন্ধ হওয়া।মৃত্যু নিয়ে না হয় ধর্ম নাই হল। মৃত্যু মানে সবার কাছেই এক, গাজার শিশু, ইসরায়েলি শিশু তার বাবা-মায়ের সাথে আমাদের কোন পার্থক্য নেই।----------------------------------------------------------------------------------
১৮ ই জানুয়ারী, ২:৩০ইসরায়েল সিসফায়ার করবে বলে মুখে বলেছে, ৩০ মিনিট আগে নাকি তা শুরু হয়েছে কিন্তু সেনা,বন্দুক,গোলা-বারুদ নিয়ে বসে আছে গাজাতেই , তাদের প্রোয়োজনে আবার শুরু করবে বলে । আগ্রাসন। এ কেমন সিজ -ফায়ার !!!!! ভাঁওতা মনে হয়, আসলে মানূষ মারতে আরও ছুতো সাজানো হচ্ছে। জেনেভা কনভেনসনের কিছুই মানা হচ্ছে না। আমরা এখনই চিঠি লেখা বন্ধ করছি না। আরও দুটো লাইন যোগ করছি তাতে।মানুষ মারাই লক্ষ্য। পৃথিবীতে যুদ্ধ বন্ধ হোক। ---------------------------------------------------------------------------------- সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৮

যতদিন ডুবে আছে সিঁড়ি১৪ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:০০ বিষয়: যৌনতা
নিয়মিত ডাইরী লেখার বদ অভ্যাস আমার নেই-------তবু এখন থেকে কী লিখে রাখব আমার ব্যক্তিগত প্রেমিকা গতরাত থেকে ভুগছেন দৃষ্টিহীনতায়,তৃষ্ণায় অথবা উচ্চ রক্তচাপে। ডাইরির পাতা যাদের অসহ্য, খুব নিজস্ব বলে এলার্জেটিক(হাঁপানি ঐগোত্রীয় মনে রাখবেন), তারা এবার নিশ্চয়ই তামাশা করবেন না, এড়িয়ে যাবেন না---এমন ইসের কথায়--বস্তুত এতে চট্চটে সার্বজনীনভাব এখনও বিদ্যমান।
হাত দুইটি ভূমির সমান্তরাল করে কব্জি থেকে পাখির লেজ বানিয়ে অর্থাৎ সর্ষে ক্ষেতের কাকতাড়ুয়ার মত রাস্তার মাঝখানে, -------মেজ জামাইবাবু ক্যাটক্যাটে রঙের স্কুটারে এমনসময় বিলাতী মদ নিয়ে বাড়ি পৌছালেন বা মোড় পর্যন্ত পিছিয়ে গেলেন।
মাইরি স্কুটারের ঐ ক্যাটক্যাটে হলুদ খুব যৌন আবেদনময়।
শম্পার শরীর শম্পার শরীর ছিল দারুন তুলতুলে। নাক এমন টিকলো দেখলেই দু' আঙুলে চুমু খেতে করতে ইচ্ছা করে। অই নাকেই খরচ হয়ে গেছে অনেক বীর পুঙ্গব।ঠোঁট অসাধারন সুন্দর, হাসলে লোভ উবে যায়। মসৃন নাভি। বুকের খাঁজের আলো-ছায়া এক অনন্তকালকে আটকে রাখতে পারে। গোড়ালি থেকে কোমড়, কপালের খুচরো চুল, কনুই কাঁধ উফ কী ভীষন আশ্চর্য। কী অনুপাত। শম্পার বোধহয় শুনে শুনেহাই উঠে গেছে, তবু, সরাসরি ধারনাটা দেবার জন্য চাঁপাকলিই বলছি। চাঁপাকলি আঙুল।
সেযাইহোক্, বীমা কম্পানির দালালি অথবা পেট্রলে কেরোসিন মেশানোর ব্যবসা করলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।
যখন পেশি ব্যথা করে একদিন পা ছড়িয়ে বসে আছি, কাছে পাড়ার আরো লোকলস্কর। হাউই বেরিয়ে যাচ্ছে একটার পর একটা হুশ হুশ কানের পাশ দিয়ে। এমনটা হবার কথা নয় তবু হল, জাহাজ থেকে বিপদ সংকেত ছাড়ার হুশ। কান চাপা দিয়েছি হঠাৎ লেগে যাবার কথা যদিও খুব ছোটবেলায় বুড়ো আঙুল ও তর্জনীর মাঝখান দিয়ে আগুন পুরুষসনাক্তকরনচিন্হের উপর হাফপ্যান্টের উপর লেগেছিল।

লালবাতাসা কিছু ভয় হয় উপবীত দৃষ্টি দিলে ভড়াক্ষেতে এড়ে বাছুর হঠাৎ পথ হারালে নীল মেয়েদের বিষভর্তি আংটি যদি ধরা পড়ে আমি সেরকম অনেক দেখেছি হাত থেকে উপচে গেছে লালমদ মুঠকরা লালমদ লালমদ ফোঁটা চোখ থেকে অশ্রু গড়িয়ে যাচ্ছে
আচ্ছা গোয়াল ঘরে কোনো ফর্সাতলপেটে মাছি বসতে দেখেছেন কি
বরঞ্চ, মীরাদিদিমনি কিংবা ডা:সত্যজিত-এর মত 'পদ্ম'কে পদ্মঅ/আত্ম+আ উচ্চারন করি পল্লবের বিয়ে হয়ে গেছে
-------------------------১১ ই জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬ পুরোনো ক্যানভাস থেকে দৃষ্টি দিচ্ছে অসমাপ্ত ছবি এমন তীক্ষ্ণ দৃষ্টি কলতালায় বেঁচে থাকা মানুষদের কথাগুলি মধু ও বিষের ভান্ড আমার ঘুমের ভেতর পুরুষের উরুতে ছিবড়ে হয়ে কনুই পর্যন্ত গা গরম হয়ে ওঠা ঝুল জমে আছে শূকরের লোমওয়ালা ঝাটায় কালো যেখানে লালের পাশাপাশি খাদ্যে বিষক্রিয়া সহ ঝেড়ে ফেলতে উদ্যত হইনি যেকোনো বংশানুক্রমিক ক্রিমি আত্মীয়তার সাংঘাতিক ভয় পাশের বিবাহিত পুরুষটির মধ্যযুগীয় সংস্কার ঝেড়ে ফেলতে উদ্যত হইনি আপেল পুরোনো ফল তার সন্তান উৎপাদনের প্রক্রিয়া বন্ধ করার অভিসন্ধি উদাসীন সৃষ্টির কাছে প্রেমিকা হতে পারে না নগ্নতার প্রকাশ থেকে সন্তানের অর্থহীন মুখচ্ছবি রতিক্রিয়ার স্পর্শ নয় বলে তিনমাথা কুকুর নরকদ্বারে পাহারা থেকে ঝিমিয়ে পড়েছে বজ্রপাত বৃষ্টিভেজা দিন এসব কথা আমাকে দিচ্ছে না
ক্যানভাস থেকে অসমাপ্ত ছবি দৃষ্টি দিচ্ছে এমন তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আমার তাবৎ বুজকুরি কল্পনা প্রসূত পরিযান শেষ না হওয়া ঠোঁট সাদাতে রঙ শান্ত মৃত ক্যানভাস সম্পূর্ন সচেতন অনুভূতি সম্পর্কহীন উজ্জ্বল অবস্থানের নীল হওয়া যথেষ্ট স্যান্ডোগেঞ্জি তৈরী করা বিমূর্ত দীর্ঘশ্বাস।
হাতের মুঠোয় ধরা প্রাগৈতিহাসিক গুহার চাবি থিয়েটার অভিনেতার মুখ থেকে ঋতুকালীন বর্জ্য থুথু রক্ত স্পস্ট জড়ালো আলোয় ভেসে বেড়াচ্ছে আধখোলা বোতাম হয়ে সেলাই মেশিন বেসিন বিজ্ঞাপনের শেষতম উন্মুক্ত আরাম থেকে জঙলি রাজকন্যার ভারী ঠোঁট লালায় ভিজিয়ে দেওয়া ছলনার প্রতিশ্রুতি পর্যন্ত
কৌতুহল অসহায়ত্ব চাপিয়ে শুধু জড়াজড়ি করে বেঁচে থাকা শালিখলালমেয়েমানুষ চালের উপর তুলে দিয়েছে পূর্ণগর্ভলতা জানে নদীর বহুগামী নিশীযাপনের সকল বোবা ঘ্যাঁচঘোঁচ জন্মবৃতান্ত ভেসে যাওয়া একের পর এক গতিময় বন্দীপাহাড়ের গিরিপথে প্রথম সূর্যালোক স্বপ্ন দেখা জানলার ঐপাশের দুরন্ত বালক এইখানে কুৎসিত গোলকের পৃথিবী চ্যানেলে ভেসে উঠা বীর্যপাতে ভিজিয়ে দেওয়া অনিশ্চয়তায় ভরে জ্যামিতিক ভাবে জ্যামিতিক ভাবে ফাটা দেয়ালের ফোকর গলে প্রাগৈতিহাসিক গুহার চাবি দিয়ে উড়িয়ে দিচ্ছি
মস্তখাতা ভর্তি অযুগ্ম বয়সী` ` ` ` পুরুষ ঘুরি যুবতী ঘোড়া

----------------------------------------------------------পুনশ্চ: চলমান ভন্ডামির আরেক পৃষ্ঠা । কিন্চিৎ প্ররিশ্রম প্রার্থনীয়। মেগা সিরিয়ালে প্রথম পক্ষের স্ত্রী'র মেজভাইয়ের মেয়ে/ছেলে স্ত্রী হওয়া সাপেক্ষে প্রথম স্ত্রী/ স্বামী শ্বশুর কেন্দ্রিক সম্পর্কে উপনীত হয় তিন সপ্তাহান্তে। ০০০০০০০০০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:১১ কমিকস পড়ে বখে যাওয়া বন্ধুর জন্য দু:খ হয় ঘুষবিহীন পুলিশি ডিউটি শিফটের জন্য দু:খ হয় দু:খ আমার হায় দুখের জন্য হয় না
রাজপ্রাসাদে জলের গল্প শুঁকে এগিয়ে যায় বিড়াল ও কুকুড়ের ঋতুভিত্তিক সক্রিয়তা রাত নয়ের কাঁটা পেরিয়ে গেলে যারা বাড়ী ফেরার উমের ললুপতায় উৎসাহিত করে এবং দায়িত্ব সচেতন বাক্যালাপে কর্তব্য সমাধান নৈতিক স্নেহ গুঁজে দেয়া স্বচ্ছতাকে উপস্থিত করে জমিয়ে নেন আড়ালের ফিসফাস তার একান্ত পেছনে পান করে চলে বেশ্যার দরদাম ছড়িয়ে দেওয়া নোটগুলোর হিসাব পকেট তুলনায় জৈব যোনীর রসায়নে ফলিত বিদ্যার প্রয়োগ বিবেচনা তাবৎ ভালবাসার অজৈব ঘুমের সম্ভাবনা জটিল এখানে পৃথিবীর উপপাদ্য ---------একটা শব্দই হবে যা ভুলে গেছি রাখছি নিরীহ বোবাবমি `````` একটু দু:খের জন্য দু:খ দু:খ বহুদিন অবহেলায় নিসঙ্গ
[দুর্বল দু:খ পক্তিমালা।নিজেদের সাথে মত করে মিলিয়ে নিলে তবু চলে]
দু'টি মন্তব্য০১ লা জানুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:০২ স্বপ্ন এক নিষাদের ব্যর্থতা। স্বপ্ন নিষাদের পরিপূর্নতা। স্বপ্ন বস্তুত স্বপ্নিল।শিকারের উপকথা। কাল সংক্ষেপ।
২রক্ত ও বিষে মাখামাখি সন্ধ্যা-ভোর আমি তুলে রাখি মহাপ্রলয়ের আগে আঙরঙা অন্ধকার'র খিদমতে
[যারা আগে পড়েছেন, তারাও পড়বেন]
পুনশ্চ: বিশেষ কিছু মানুষের চোখ রাঙানীর ভয়ে বেনামে লেখা হল এই থিসিস ও প্রোক্লেমেসন। তবে সাদা-কালো প্রতিচ্ছবি মোটেও আমাকে শাষিয়ে রাখতে পারছে না এবং প্রমান স্বরূপ পুনশ্চ। কিন্তু সেই আলো-আধারি যে ছেয়ে, মাথায় উঠে পড়ছে, শহীদমিনারে আমরা খোপে খোপে আরক।
----------------------------------------------------------এইবার খানে খানে একটু বিচলামি(ঢাকাইয়া টিউন) : হি হি হি বুনন একটি কুটির কর্ম১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৪৭ নিশা আঁধারের বুক ছেঁড়া নিলামের বাদ্য ভেসে আসে লিলু্যা বাতাসে ভাসে হটিট্টি পাখির আর্তনাদ
লেখার পর সারাদিন, অনেক বছর কেটে যায়। আমিতো কোনও প্রেমের কথাই লেখতে চেয়েছিলাম। শ্বাসদীর্ঘ কিংবা তার মদিরতায়। সোনাই ছড়ার কথা মনে ছিল, সবার বাড়ী পাশের গ্রামে, এও মনে ছিল।ছোটবেলা,অবোধ গোপন মুখ, মুগ্ধ নতজানু কোলাহল ---যাকে আমি বলি: মনে পড়া নয়, মনে মনে মনে থাকা।
তারপরই হয়, তোমার নামের পাশেই বিষাদ জমে থাকে
-------এমন লাইনের কোনও প্রাসঙ্গিকতাই নেই
----------------------২০০১ লঞ্চিং এফেক্ট৩০ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬ লেটস ইনট্রডিউস মিসেল্ফ এই বছরে খরা-শীতে আমি দৌড়ছি, ঝিং চ্যাক চ্যাক দৌড়ছি, ভিতর দিকে দ্রাম ডিগ ডিগ ( হাততালি, শিষ ও খুচরো পয়সা)
হালুম২৭ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০ ( চিপাতে গিয়া কওয়া কথা)


কেরামতিতে আমি ইর্ষান্বিত। হুমমম করলেই শত শত হিট, হালুম করলে না জানি............।
হালুম






আসেন হা হা হি হি করি। নিজেরে ফু দেই, চিঠি লেখি এবং তারপর কাশি, যক্ষা ইত্যাদি হোক। পালকের বিন্যাস২৪ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৭ দ্বিতীয় অংশ-----------------পায়রার পায়ে অসুখ বাঁধো, যে সরুশিকলে তার নখে ক্ষত গভীর হয়নি,ঠোঁটে রাখে তবু গোপন সংবাদ, হাততালি আর শিষ দিলে উড়ে,চেপে ধরে ঋতু বদলের স্বাদ। বাতাস সে জানে ভালই গরর.........,কূটকুটান, এখানেই সংসার পাতনো হয়েছে,সঙ্গম -জন্ম গচ্ছিত। তারপরেও চলবে আবাহাওয়া নির্ণয়।
আলাদা ক্রমভেদে, সমান্তরাল বাস্তুচ্যুত পরিযায়ী বাঁলিহাঁস আর আমাদের পায়রা,পালকের বিন্যাস।
_____________________প্রথম পর্বের জন্য আন্দালীব এর 'শনিবারে লিখিত খসড়া'
সংক্রমন এবং স্থানাঙ্ক২২ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১ একই সাথে সংক্রমন এবং স্থানাঙ্ক নির্ণয় ভেলা পাশাপাশি কচ্ছপ আয়ু নিয়ে ছায়ার প্রতারক বিশ্বাস আঁকা ছবিতে মই ,সেইদিনই লোমওয়ালা আয়োজন
হাতের দিকে তাকাই, নখের অভিযোজন দেখি মুখের আভাষেই এই চোখবিবাহোত্তর নির্বাচনে শিখি নিবাস্প করতল
যতি-চিন্হ ধরা সবদাগ,ধরা যাক পাতার উপরেরও, চক্কর শেষে এই ঘুরে-ফিরে জ্বর, ক্রমশ অনুপস্থিত প্রলাপ




-------------------------------------------------------
মস্তিস্কের গোপন ক্ষতইত্যোবসর টিকটিকির পথ ধরে থাকি২১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪১ ছায়া এইখানে ফেলা ভীষন মলাট অর্থাৎ গা-সওয়া অবগাহন ইতস্তত বিক্ষিপ্ত প্রমান চেপেচুপে গেছে বিবরন, চলছে নির্দিষ্ট, পুরোপুরি উধাও খরার গল্প। এবং শতকরা হিসাব বেশ, ক্রমান্বয় সরল।
অনুসিদ্ধান্তে পালাই, সংখ্যা জানে, আমরাই হাতের পুতুল;হা হা, পাশ ফিরে শুই, ত্রিভুজে চড়ে বসি: তলায় ধাপে ধাপে রূপ, তাতে কী, হাতেই তো থাকি, , , অঙ্ক কখনই মিলে না, তাই ভরসা গণিত সূত্র। আসছে বছর গেলে, আবার আসবে বছর,ফোস্কা গেলে টেলে যা থাকে, হয়ে যাবে তাতেও। হরিদাস পালের বাই লেন; লেপ্টানো কাগজে-টাগজে। হরিদাস আর বিপ্রদাস, মুখচেনাচেনি আজন্ম। মরার হাত থেকে ছাপ দেখে দেখে, জলসেচ,প্রভৃতি পৌঁচেছে। ইত্যোবসর টিকটিকির পথ ধরে থাকি, টিক টিক টিক: সঠিক : আছি আছি। আহো! ধ্বনি!
ছায়া এইখানে ফেলা ভীষন মলাট অর্থাৎ গা-সওয়া অবগাহন ইতস্তত বিক্ষিপ্ত প্রমান চেপেচুপে গেছে বিবরন, চলছে নির্দিষ্ট, পুরোপুরি উধাও খরার গল্প। এবং শতকরা হিসাব বেশ, ক্রমান্বয় সরল।(কিঞ্চিৎ খসড়া অবস্থায় আছে)
যদি বল ভালবাসি২০ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:০৯
প্রবঞ্চক বিধায় কথা দেইনি তোমাকে, যাব বহুদূর অথবা মদ সঙ্গম সব প্রথানুগ, যুক্ত সম্মতি কোলাহল
কাঁচুলি কিংবা অধিবাস, যেখানে ঐসব টানাপোড়ন,হাতে করে আনা নয়,আপেল টুকরো কি এখনও অপরাধশ্লা, আ কাট গ্লাস ফ্রেম, যদি আদপেই না বুঝি, ঠোঁট চুম্বন এবং কলহ উভয়ত, তোমার জন্য বিষ ও তীর। জিহ্বা আঠা আঠা রাখি সেই আড়াআড়ি, প্রচুর সাদাকালো মৃত্যু।
এই প্রবঞ্চক, বিষাক্ত রক্তে মাখি শুদ্ধতার তবক কথা চাই, ভেঙেচুরে বাতিল লেখা ইস্তাহারে যাব বহুদূর
একটি প্রতিবন্ধ১৮ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ২:৪০ জীবন বাজি রাখা রুদ্ধশ্বাষ এইপর্বে দেখানো হবে একটি ছোট্ট ট্রেইলার আয় ঘুম আয় চাঁদের কপালে চাঁদ টি দিয়ে যা মধু এবং দুলালের সহবাস থেকে জীবন।
"হুই, চল" "কিস করবি না। তর মুখে গন্ধ, বিড়ি টানস যে" " রতনইন্যার টেবিল থেইক্যা আনতে পারস না" " রতনদারে ঝুমাদি না করসে, টেবিলে আর রাখে না" " জানিত, তুই ত আর না করস না!" " আমি তরেই বিয়া করুম, ভাইগ্যা গেলেগা হয়"
তারপর ভীষন জীবন বৃত্তান্ত, দুলাল অটোকিনে ভালই সংসার চালায়। আমরা প্যারাবল ও মোরালে সুখী-অসুখী চর্চায় ঘুমাই, স্বপ্নরাখি, বিকালের আলো-ছায়া শিকার করি, বাকীদোকানে অনুরোধ করে ধারে নেই সাদা তেল ও কিছু সরু চাল। ভাত ফেলার সময় প্রায়ই মনে করার চেষ্টা করি, দুলালের মত না হতে পারা সেবক, জামিল, রিঙ্কুদের কথা। ঘর ভাড়া দেয়ার সময়ও কেঁপে যাই মাঝে মাঝে টানাটানির মাসে। পুরুষদের ইকোনোমিক রেসিসন কিছুতেই বউমানুষেরা বোঝে না বলে, মেজাজ খারাপ হয়।
যাইহোক, সেবক, জামিল, রিঙ্কুরও বাচ্চা হয়, আমাদের কোনটা, কোনোটা তাদের, ফ্ল্যাটবাড়ি কিংবা ইকোনোমিক রেসিসনে যাদের কিছুই গেল নাতাদেরও। পুলিশ, সীমান্তপারের বেশকিছু শিশু কিশোর, সীমান্তের ভিতরের আরো কিছু তুলে এনে, জেরা করে কূল কিনারা করে অমীমাংসার, হাতকড়া পরানো নিষেধ। পিটিয়ে ছাল ছাড়িয়ে দেয়।দিনমজুরিতে পাঠানো গ্যাং এর খবর আমার শুনি, দেখি না। জুভেলাইন হোম থেকে প্রায়ই পালায় সদস্য, ফিরে আসে হাতকড়া ছাড়া।
তাদের জন্মদাতা সবই জানেন, দেখেনও, কাগজপত্র কুড়িয়ে, টিউকলে চাপ দেন জলের। যাক, ছেলে-মেয়ে'র ভাতের চিন্তা তো নাই, কালোদাগ রোজগেরে ছেলের কামাইয়ে বাতিল করেনা। ঠোঁট ছেড়া হলেও, কামানো উরুসন্ধি গর্ভগমনে উত্তাপ পুষে রাখে।
এবং আমরা বেশ্যা, গুন্ডা, সমাজবিরোধীর দলিল তৈরী করতে থাকি, দালালি না লিখে, লেখি সমিতি'র ইস্তাহার।
অবোধ প্রিয়ভাষ, হাত রাখ সরাসরি রক্ত সঞ্জাত১৭ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬ যে রাখে রক্ত সংগোপন হাত প্রজন্ম নিরাপদ করা প্রক্রিয়ায়, খসখস বাতাসে তারই কাছাকাছি বালকের বিক্রয় জিংগল বিজ্ঞাপনও ঘিরে থাকে উম উম হাসি, অবোধ বাবা উচ্চারন প্রিয় মুখ। সেই হাত খোঁজে খুচরো অজুহাত, নোংরা ছুতো, ছল অসহায়।
জন্মই কুকর ও প্রতিযোগিতার আখ্যান খুচরো অজুহাত, বাবু-বিবি সান্ধ্য বিলাসের আসল সোনা ছাইড়া ধরে , নকল সোনা, যে জন সোনার ভাব জানে না আমার নোংরা প্রতিভাষ, সীমান্ত সন্ত্রাস, উম উম আগে জানলে তর ভাঙা নৌকার ভরাডুবি
অবোধ প্রিয়ভাষ, হাত রাখ সরাসরি রক্ত সঞ্জাত
এন্টি কমেন্ট১৪ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭ মাইনাস দিতাইছি তাই দিমু ধর্ম নিপাত যাক জাতে উঠুক অধর্ম
--------------------------------------এমন সময় উদিলেন কল্কি অবতার ঘোড়ায় হইয়া সোয়ার স্কন্ধে তলোয়ারইশান কোনে ভূমধ্যে উদিলেন তিনি কলির অবসান তারই দর্শনি -----------------------------------------------মাইনাস দিতাইছি তাই দিমু ধর্ম নিপাত যাক জাতে উঠুক অধর্ম------------------------------------------------
হেই কল্কি অবতার পটে আকাছিল তখন আগের পুরান শীত, পটুয়া আর আকেনা সেই গীত , কেবল রক এফেক্টে লেখে পারফেক্ট-----------------------------------------------------------------------মাইনাস দিতাইছি তাই দিমু ধর্ম নিপাত যাক জাতে উঠুক অধর্ম------------------------------------------------ইক্যুয়েশন ১১২ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২ ধর্মপথিকরে ডাক দিও না তাহাদের নাম সব নাই, তোমার ভাষা ঠিক না তারপর,সিগারেটরে বিড়ি কইওনা
---------এইভাবেই হাসাহাসি, তামশা করতে থাক --------------------ইক্যুয়েশন ১
বি. দ্র. টেম্পো ইটেস্টিং১২ ই মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫ এইখানেতে শেষ হব হবু বরের কথা গরম জলে কোকাকোলা ঠান্ডা পেয়ালা
এসব কথায় অর্থ খুঁজে হেরান হবেন না সরাদিনইতোঅনর্থের বীজ কেন অর্থ খুঁজেন না ---------------------------------------
বি: দ্র: টেম্পো ইটেস্টিংমগার ইকুয়েশন তৈয়ারীও চলছে
স্বপ্ন ভঙ্গ এইখানে প্রতিলম্বন০৬ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১১:১৭ স্বপ্ন মুখিনতা কড়কড়ে চড়া মাড় দেয়া টানটান স্বপ্ন ভঙ্গের অঙ্গীকার ধুলোমুঠি সহজ আলোল, স্বপ্ন ভঙ্গ এইখানে প্রতিলম্বন
সাড়ে ২২ মিনিট আগেও বাংলাদেশ
লবন শুধু, গন্ধ মৃত অবিশ্বাস৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৯ চুইয়ে পড়ছে হীরাকুচি ঘাম ।মধ্যরাতে নিশব্দ অনুরূপ বাতাস ।জিহ্বায় লবন শুধু, গন্ধ মৃত অবিশ্বাস ।ভাঁজে ঢাকা যায় দাগের জলছাপ।
কাহিনী উপন্যাস২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪৯ সূচনা: জন্ম দিয়েও বিরক্ত হননি মধ্যবিত্ত দম্পতিউ....মমমম। ভাতকাপড়। চাবিছড়া। বেবি লোশন।চশমা পড়ে থাকে টেবিলে, খাপ বিহীন।
অনুশোচনা: সাফল্যের ব্যর্থতায় হতাশ উত্তরসূরী, তার নাড়িছেড়া আত্মীয়। ম....মমমমম।খুচরো গৃহস্থালী।ধারাপাত।মোমসংখ্যা।পাশবই ধরে রাখে বেশ কথা।ছাপানো এবং ছাপাঅযোগ্য। শেষবার চশমা ভেঙেগেছে , খাপ মুছে মনে রাখা।
। বাঁ-পাশের নোট:
জাফরি'র ভেতরদিয়ে যেকোনও বোধসংশ্লেষ নিলামের হাওয়ায় জমা বিক্রেতার, অভাব। হাতসাফাই। অথবা হাওয়ারই গতিমুখ।
প্রতিনাম:অভাব। হাতসাফাই। অথবা হাওয়ারই গতিমুখ।
বিষয়বস্তু২৮ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৫২ কোলাহল প্রসূত অন্ধকার ধ্বনির নিষাদ বাক্য গঠনও বিনিময়
গঠনমূলক, সৃষ্টিধর্মী, সুশীল পোস্ট২৭ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:২০ কিছু গঠনমূলক সুশীল কাজ কারবার করা দরকার। যেমন ধরেন, গাধার শ্রম লাঘবে তার বাচ্চাকেও কাজে লাগানো কিংবা সিনেমা হলে অনেকগুলি ফ্যান না রেখে, একটা বড় বড় পাখাওয়ালা ফ্যানের ব্যবস্থা করা, এতে ধাতু, পরিশ্রম ও বিদুৎ সাশ্রয় হতে পারে অথবা জল না খেয়ে তা ইনজেক্ট করা।
এইসব নিরাপদ গবেষনা চলুক, আমি নেশায় যাই, আপনেরা কমেন্টে কমেন্টে জেরবার করে দিন। আমার অন্য নিকেরাও সঙ্গে রইল। আমার নিক সকল একযোগে সুশীল হও, অশ্লীল না।
প্রত্যেকদিন হাঁফ দিয়ে ঠেলে দিচ্ছে রোজনামচা, বাড়ছে দিন২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫ সেই বন্ধু, যার সাথে পত্রমিতালি নেই, ফোন নেই, কথা অল্প, কেবল জলভেজা বাতাস, রুমালে সেই জলগন্ধমোছা আছে। নির্বাচনে উত্তর পুনর্বিবেচনা করতে গিয়ে হোটেলঘরে কফির অর্ডার কালোরঙা উত্তাপে জড়ালো সে। মাশরুম ছিল কয়েকবছরের পাতানো সম্পর্কগুলির রস থেকে বেঁচেবর্তে। মাথার উপর ঝুলে আছে পুরোনি মেঘ, বোকা চাঁদ, এইরকম শব্দ, টেবিলে টেবিল থেকে চেয়ারে এবং পেছনথেকে মৃদু হাতের চাপে বাক্যহয়ে যায়। তারপর, শৌখিন জাদুকরের টুপি থেকে খরগোষ বেরুল, মাদারির হাততালিতে ফেটে পড়ল রক্তাক্ত ফুসফুস। মেয়েলি সাইকেলে রাত্রগভীর হওয়ার কিছু আগে বেল বাজল, চিঠি এলো টিকিটছাড়া খামে ভারী হয়ে ।
তারকয়েক মাইল দূরে নদীওযে একসময় নদী হয়ে ওঠে, সেইপাঠ দিচ্ছিল এক পূর্ন কিশোরি এক অপরিনত যুবককে। যুবক অন্ধকারে হাত ধরল, ছাড়িয়ে নিল, যৌনতার ইঙ্গীতে তার মন উথলে ওঠায় এবং তা গোপন করতে। হাতের কড়খাওয়া আঙুল নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া করেনিল।
সেইসব চরিত্ররা প্যানডোরা বাক্স থেকে কৌটোগুলো বের হবার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। রাস্তায় জমেগেল মানুষ। ভীষনগতিতে সাবাই জানতে চাইছে, কী হচ্ছে, বাঁচা-মরা, দুটোই কী অসম্ভব। যার যার পকেট থেকে প্রস্তুত হতে চিরুনি বার করার জন্য হাত ঢুকিয়ে বের করে আনল রুমাল। মাশরুম । নারী ও পুরুষ। মানুষ ও মানুষ। চিঠি না লেখার সাফল্য।
কফির বিল দিয়ে কাপ চেটে নিল, দুজনেই, দুজনে আড়াল করে নিজেদেরকে। গল্পকল্প আরেক২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৭ ছোটক্লাসের সহপাঠী, যার সাথে প্রথম কথা উনত্রিশ বছর বয়সে, তোকারি দিয়ে শুরু এবং যেহেতু বয়স বেড়ে যাওয়ার সাথে যৌন অভিজ্ঞতায় পুরোনো হয়ে গেছে গা-ঘেঁসে বসার শারীরিক উত্তেজনা এবং মানসিক 'এই একটু, আরেকটু'ও সরাসরি নিয়ন্ত্রনে, ভূমিকা উবে গিয়ে চেহারাকামিয়ে বিয়ের পরবর্তি পুরুষের বাজারি চাহিদা, উপস্থাপন ও স্ত্রী'র 'তোমাকেই চাই', বাজার , সন্তান সমান্তরাল মনোযোগ ফ্যান্টাসির দিকে আলোচনার গতিপথ।
এক আস্ত স্তবকের এই সূচনায়, সহপাঠী ও তার বন্ধু এবং সংযুক্তিতে, একটি পুরুষ ও আরেকটি মেয়ে, একটি অতিবিবাহিত, আরেকটি বিবাহেচ্ছু। পরামর্শ নয়, বরঞ্চ, পকেটে হাত ঢোকানোর বয়স থেকে আগ্রহ নিয়ে, সাবলীল হতে চাওয়া, বা এটি একটি প্রস্তুতি। শরীরের কসরৎ উদ্দেশ্য নয়, ফলে ছেলেটি পুরুষ, মেয়েটি নারী, সেটা বাদ দিলে ধারাপাত পড়া সাপলুডো'র দানের যোগ-বিয়োগ মিলবে না।
এই জটিল দ্বিতীয় স্তবকে, মেয়েবন্ধুর প্রেমিক কিংবা সন্তানের বাবা, অথবা মোবাইল ফোনে সিম পাল্টে দেয়া লোকটি, আরও আথবা, চুমু দেয়ার পুরুষটি উপস্থিত। সহপাঠীটি বহুদিন বাদে জানতে পারে, তার মেয়ে সহপাঠীটির কথা, ঐ সিম পাল্টে দেয়া লোকটি বা তার সিগারেটরের বন্ধু, অথবা তার রাজনৈতিক উচ্চাঙ্খার স্বাক্ষী, কিংবা তার রাজনৈতিকমেধার খোরাক, এর কাছ থেকে। সেই থেকে একদিন যাওয়া। ফোনে তারআগে একদিন পরিচয়। সেই সহপাঠীর বাড়িতেও, সেই লোকটি আরেকদিন গেছে, একমহিলাকে নিয়ে, যিনি সমাজনিয়ে কথা বলতে পছন্দ করেন।
কোথাও কোনও যৌন অশুদ্ধতা নেই, তাদের অর্থে। তবে সমাজনিয়ে কথা বাড়িয়ে মহিলাটির উপস্থিতি, সহপাঠীর বন্ধু ও ঐ লোকটির কথা নাবলায়, কারো ঠোঁটহীন হাসিতে, এবং কারোতুলে আনা মাখামাখি হবার প্রচেষ্টায়।
কথা না বলে, সাদা স্ট্র্যাপ পাল্টে, কালো মাদার ব্রা বেরিয়ে আসে, এখানে বিছানায় বিশ্বাস ঝালিয়ে নেয়ার সঙ্গম ঘটছে না, কিংবা সিগারেট মুলতুবি থাকে কয়েক ঘন্টা। বিষয়টা বিছানা সম্পর্কিত প্রক্রিয়া।
ভোটের ছড়া২৩ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩ এলাটিন বেলাটিন সইলোভোটের পরব আইলোএলাটিন বেলাটিন সইলোসইয়ে টিপে, টিপে ছাপে আমাদের সরকার রইলো এলাটিন বেলাটিন সইলো এলাটিন বেলাটিন সইলো


ত্রিপুরায় আজ ভোট হল, আর অনেকের সাথে।মুখ ঢাকা রূপমান ঘোর পাশে পটের বিবি২১ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৮
মুখ ঢাকা যায় রূপমান ঘোরে, ছবি এবং ছবি বিহীন আমোদবীজধান বেড়ে দিয়ে, শ্বাস মুলতুবি রাখে, কমলা, পটের বিবিগল্পকল্প২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮ সাইকেল চালানোর আগের বয়সগুলিতে এই ধাতুর খাঁচার সুবিধা চোখে পড়তে থাকে। প্যাডেল চাপদিয়ে চাকা ঘোরানো। কাত হয়ে মোড় নিয়ে, পাশ কাটিয়ে যাওয়া। কয়েক কিলোমিটারের বদলে সামান্য সময়। আঙুলে চাবি আটকানো যেকোনও নায়কের ইশারা নকল এবং সিরিয়াস মেয়ের জন্যও হাসি আটকে থাকে। উফ: ভীষন। ভীষন ।
সীট একটু গরম হয়ে পরে।যথেষ্ট গরম হয়। ভিজে যায়।হ্যান্ডেলবার দুপায়ে ফাঁকেধরে সোজা করা।
পেছনের ক্যারিয়ার পুরোনো টিউবের কেরামতিতে বাধ্য থাকতে শুরু করে। পীচগলা রাস্তা, বর্ষার পলিথিন আচ্ছাদন, গরমে হাওয়ার ভনিতা---সাইকেল ও আরোহি'র হাঁটার অনুপাতে দিনবদল। উফ: ভীষন। ভীষন ।
খালি পথ।খালি সাইকেল । ব্রেকচাপার দুটো সরু বাঁকানো শলার হাঁফানো কুকুরের চোয়াল ও জিহ্বার অবস্থান। টিং টিং। নিজে নিজেই চলছে।
দীপঙ্কর, বেঁটে মতন ছেলে, নিসঙ্গ সাইকেল চিনে ফেলে, গলি থেকে সরে দাঁড়ায়।
সমানুপাতিক১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:০১ চোখের কোটরে, পিছনদিকে, টাকা ও সনদে গন্ধবাহক অনুএইভাবে জন্ম থেকে চিনে চিনে, সমানুপাতিক মানুষ ও পশু
(সুজা শব্দর রিলিফ)
তারপর এইসব১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১২ অপরাধের দায়ভার ফেলে রেখে,ছায়ার খোলসে হাত ঢেকে ফেলি।ছোট পয়সা ও তার সাধারন ব্যর্থতায়,জন্মনিয়ন্ত্রন নীতির সাফল্য নির্ভর সিটি শুনে, সন্ধিমোড় পার হই, চোখ খুলেই, কোনও জট নয়।জিপারে মোম ঘসে গড় আয়ু পোষ মানিয়ে নেই। অন্ধস্কুলের ঘন্টা বাজার আগে দৃশ্যমানের চমৎকার, ফলে বাড়ির পথ চওড়া হয়ে ওঠে আরও। থুথু, জিহ্বা ছিটকিনি ও বেসিনের জলের মাঝখানে, দুজনকেই আলাদা করে দাঁড়ায়, উপযুক্ত নিরাপত্তা দিয়ে, মাথার পেছন দিক, পিঠ তেমনই, নিশানার বাইরে ক্লীব।
শিশুবোধ ছলে হাতের খোলসে ছায়াই ঢেকে ফেলি
থ্যা কথার উপলক্ষ মিথ্যা বলিনি, পরিচিত কোনও বাক্যই এমন নয়১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:১৪ মানুষের খোসা শুয়ে আছে যাযাবর রমনীর কাচুলির ময়লার মত, উরুসন্ধির অমসৃণ যৌনতায়ও যেমন নির্দেশিত পূর্ণতার কথ প্রশ্নের তীক্ষ্ণ উত্তর, বিবিধ কান্নার পর বালিকা, যার এখনও গর্ভধারনে অজ্ঞাত কোলাহল, সংশয়ে পাতানো সম্পর্ক।
পাললিক শিলাস্তরের খাঁজে সেতু বিন্যাসে ব্যস্ত কীটেরা, মানুষ বহুদিন গাধার পিঠে মোট চাপিয়ে বেরিয়েছে মেরু অভিযানে। যে আমি সংকেত দিয়ে জট তৈরী করছি, ধমনীর ভিতর দিয়ে পৌঁছে যাচ্ছে স্পষ্ট লবনাক্ত বাসী ফুলের গন্ধ বিচ্ছিন্ন মেয়ের ইশারার মত দ্রুত,ঘুমন্ত সতর্কতা, যৌনশান্ত একেকটি নিশীডাক।
পরিচিত কোনও বাক্যই হয়ত এমন নয়
পদ্মপাতায় জলের উপর বসা১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:১৭ পাঠকাঠির ছিপে, মাকড়সার জালের সুতো বেঁধে লম্বা এক বড়শি বানানো হল। পদ্মপাতায় বসে, টোপ গাথা হল। কাঠি নড়ে কি নড়ে না, দে টান। চুপ করে কী বসে থাকা পোষায়। উপর দিকে তাকাতে ইচ্ছে করে। পা-চুলকোতে ইচ্ছে করে। শুধু-শুধু এমনি এমনি ইচ্ছেরা ঘোরাফেরা করে। আর কিছু নাহোক,ঢিল ছুঁড়ে, জলটা নাড়িয়ে দিতে মন চায়। কিন্তু, সেটি হবার জো নেই। বাড়ির লোক, পাড়া-পড়শি করবে, না, করবে না । অচেনা হলেতো কথাই নেই। যা যা, ভাগ, ভাগ, ইত্যাদি চলতেই থাকে। অবশ্য গায়ে জামা-জুতো থাকলে সেরকম হয় না। কিন্তু যার শরীরটাই উদোম, দোকানের সামনে হা করে চেয়ে থাকা, মেলায়, ধরা যাক বইমেলাই, খেলনার সামনে, একটু হাত চলে যাওয়া। " এটা নিন, এটা নিন", বলা। যদিও কেউ পাত্তা দেয় না। কিন্তু রিক্সা চড়তে চড়তে, যদি হঠাৎ হাত থেকে পড়ে যায়, রুমাল, 'এই ছেলে দেতো', সেটা কম হয় না। চাবেচা মেয়েটিকে খুচরো নেই বলে গোটা ৩ টাকা কম দিয়েদি। সেই বয়সের ছেলেটিকে কেউ বলে কি, ভাইকে ডাকো, বলে চা-ওয়ালা ডাক।
তো আজ বছরের প্রথমদিন, তারা সবাই ঠিক করেছে, চা বেচেব না, সিগারেট বেচবে না। শুধু পদ্মপাতায় বসে মাছ মাছ খেলবে। সেই খেলা খেলা যাবে, শুধু যে নিজে জানেনা, চা-ওয়ালা'র হাতের নোংরায় পেট খারাপ হয়, তাকে সেসব শেখানো যাবে না, পদ্মপাতায় জলের উপর বসার পাস-ওয়ার্ড, ভাই। কিন্তু, সেটা বুকের ভিতর বাতাস না নিয়ে বল্লে, সাথে সাথেই সিস্টেম হ্যাং হয়ে যাবে
একদিন ভাই সম্বোধন পাসওয়ার্ড থাকবে শুধু স্তরগুলো হ্যাং করে দিতে, সেজন্যই পদ্মপাতার খেলা
এই ভুল ধরে থাক বিশুদ্ধ১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৯ ছবি দেখতে দেখতে যে সমস্ত প্রতিক্রিয়া হয়, তার কোনটাই ছবি এঁকে বোঝানো হয় না। উপকথা হয়, ফিসফিস হয়। গোপনে লালা মাখামাখি করে, যেখানে ধরে নিচ্ছি যে ছবিটা ঈর্ষা উদ্রেককারী, ভিড় বাড়ে যতি চিন্হের। অথচ, যাকিছু সুবিধা জনক আমরা তা চাই, বিরতিহীন। বিদ্যুৎ সরবরাহ? পানীয় জল? ময়লা নেয়ার পরিসেবা? সুস্থ থাকা!?
ছবি দেখতে দেখতে, আদেশ ছিল, " কাল সকালেই চাই"কী চাই, (যা খুশি, ), লেখা চাই।
কালো ছুঁড়ে দাও আলোর দীর্ঘ শ্বাষের বৃত্তে, স্বপ্ন ছুঁয়ে যাবে তেমন, তুমি বললেই আমি ভাল হয়ে যাব।ছবি বললে ছবি নয়ত কিছুই নয়। নয়ত প্রলম্বিত স্বপ্নের হাঁটুতে মুখগুজে গেড়ে বসা।এক ধরনের নীল আর কালোর একটা ভাঙা যুদ্ধের প্রতিকৃতি।এখানে ভাঙা মানে গুড়িয়ে যাওয়া নয়,গাছে ডাল ভাঙলে সেখান থেকে ডাল গজাবার মত।নৌকার বৈঠা দিয়েছি, মাছ রেখেছি, ভুলে যাইনি মীনকন্যাকে, কোথাকার একটা নোঙরও আছে।জলের গভীর থেকে সঞ্চারি রঙের উজানের কথা।শৈবালের কাছে পরাজয় হতে পারে স্রোতের।
তেমন কথা আপাত বর্জনীয়:শিল্পী নয়, তার বাবা,একজন কবি, বাংলাদেশের কথা শুনলে চারপাশে সব অসহ্য লাগে, দেখেন আর গুনগুন করেন তিতাস একটি নদী, সুনামগঞ্জের চৈতিবেলা। তবে তিনি, সীমানা পেরোবেন তখনই যখন, ফুল ও মালায়, সুগন্ধ ও কথামালায়, কেউ দাঁড়িয়ে থাকে, সরকারী বা বেসরকারী, কোনও নির্দেশে। সেই কবি, সেটা পড়ে বলেন, দীপঙ্কর কী এইটা? জিহ্বায় এসে টাকরায় আটেক যায়, রঙ কত গভীর, কেমন সে কালোর উপর হলুদ মাছের চোখ, সেতো অনুপস্থিত। শালা বানচোত, এটা দিয়েতো তার প্রেমিকাও সরে আসবে না, আর দুইঞ্চি কাছে। এটা কী রাখা যাবে ফাইলে। শিল্পী হাসেন, যেন আনমনা।
সব তিতাসের চড়ায়, আমি আজন্ম পড়ে আছি, বোধহীন নির্ভরে। চিকচিক বালু আর ময়লাপলিতে আমাকে দেখায়, কী ভীষন সুন্দর উজ্জ্বল।আমি টলোমলো হেঁটে যাই, হামাগুড়ি দিয়ে, ধরে থাকি উদাসীন পিপাসা। বিরামহীন ভুল,ঘোর আমার নিরবিচ্ছিন্ন। ঘুম থেকে উন্মুখ ভাঙা বিরতি পরিভ্রমন, কাজ করো, পেট চালাও ঘুমমুখিন গড়মিল আঁকড়ে বাক্যবিনির্মানে শুদ্ধতার উৎপ্রেক্ষা রাখি এইসবই বিরামহীন ভুল,ঘোর নিরবিচ্ছিন্ন সচেতন ক্রিয়ায়এবং স্পষ্ট উচ্চারন
সবাই শুয়ে থাক, ইচ্ছে করে১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭ বড়দের শুয়ে আঁক প্রতিযোগিতা।
সরাসরি লম্বা খাটে, প্রচুর লোকজন কাত হয়ে আছে। চোখ প্রায় স্থির। মুখে ক্লান্তির ছাপ নেই, স্বাস্থ্য নিয়ে কোনও সন্দেহ পোষন করা বাল্যখিল্যতা। যুবকের পাশে যুবতী। ছেলের পাশে মেয়ে।বন্ধু সাথে বান্ধবী। পরিচিত এবং দূরের, কাছের।
অপরিচিত ইত্যাদি, ইত্যাদি সব সম্পর্ক।
কেউ কিছু বলছে না, করছেও না। সব ছবি হয়ে আছে সব নিজস্বতা সহ
রি-পোস্ট বিধায় কৈফিয়ৎ: আগের পোস্টটিতে নিজের ভালমানুষির ঢাক কিঞ্চিৎ বেশি পিটানো হয়েগিয়েছিল। ফলে গোপন-গ্রন্হাগারে নির্বাসন দিলাম তাকে। পোস্টটিও রেখে দিতে চাই,আবার বন্ধুদের প্রতিক্রিয়াও মুছতে আমার মন চায় না, তাই আবার দেয়া ছাড়া উপায় পেলাম না। নিজগুণে এইদোষ ধামাচাপা দেবেন ভরসা রাখি।
রূপকার্থে মিথ্যাপ্রহসন০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭ থিম: অনুরহস্য গল্প/ রহস্য অনুগল্প নয়মেথড: অটোরাইটিংপ্রজেক্ট : ডিস্ট্যাবিলাইজেসন অব ইনফিরিয়্যর সারকামস্ট্যান্স বাই মিনস অব র্যানডম ইউসেজ অবজেক্ট: দোল দোল দোল, দে দোল স্যাম্পল সিলেক্টেড: দীপঙ্কর, কোনও চোর কিংবা গাধার নাম নয় কনসিকোয়েন্স: নট কনফার্মড, ইনভেস্টিগেসন অন ইন্টু
ন্যারেটিভ পার্ট:
দিন দিন তিনি ঘেমে উঠছেন আর পাঁচটা প্ল্যাস্টিক বন্দী ধুতুরা ফুলের মতই। মোবাইলফোনে বিল-মেসেজ দেখে, শোবার আগে বউয়ের নাম জপ করেন, "প্লিজ, দেখ তুমি, আমার অজান্তে"। ঘুম থেকে উঠে, বাথরুমে না গিয়ে, দাঁত না মেজে, কাছাকাছি ঘোরাঘুরি করেন, টহলফোনে প্রি-ফিক্সড এলার্মে, রিসিভের কায়দায় ইংরেজি বলে নিজের গুরুত্ব বোঝাবার জন্য, পাশের দরজার অফিসারের কমবয়সী নতুন স্ত্রী, যিনি হায়ার সেকেন্ডারীতে সাহিত্য পত্রে লিখে পেয়েছেন সাড়ে তিন,বাড়িওয়ালার ছেলের বউ, যিনি অনার্স গ্র্যাজুয়েট, ফর্ম ফিলাপ করান, একে-তাকে ধরে, তাদের কাছে। যিনি পত্রিকা দিতে আসেন, তাকে। যিনি রান্না করতে আসেন, যিনি খালিহাতে আবর্জনা জমা করেন পুরসভার সবুজ, হলুদ, চৌকো আকার বাক্স ভাগাভাগি না করেই, তাকে। মা, যিনি সেকেন্ডারী স্কুলের বড়দিদিমণি হিসাবে বেতন পান, তাকেও। ছোট ভাই, যিনি কম্পূট্যারে সারাদিন মুখ গুজে, কাউকে-উঁকি-দিতে-দেব-না করেই ব্যাঙ্ক ব্যালান্স বাড়িয়ে নিচ্ছেন, তাকে নয়। সামনের ক্লাস টেনের ছাত্রটিকেও নয়।
বটম লাইন!? সেটাই রহস্য। :
সংসারে গৃহকত্রী, বিষয়টা বোঝেন, কিংবা করুণায় অবহেলা করেন, ঠিক বিল দিয়েও কানে টান খেলে 'ইগনোর দ্য মেসেজ'। তিনি নিজের সহধর্মীনী। নাকি অন্যদের মতই গুরুত্ব মাপেন। প্রকৃতপ্রস্তাবে, টাকা আসবে তাই বাস্তবে তিনি সংবাদপাঠিকা।
____________________চাইলে,থিম-প্রজেক্ট পাল্টে দেয়া যায়____________________
এটাও দেখতে পারেন, যদি রহস্যেই আগ্রহ

বিশ্বাস,অবিশ্বাস।ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন। তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
১। উপরওয়ালায় ভরসা রাখেন----যদি রাখেন কেন রাখেন?কী করে তার অস্ত্বিত্ব টের পাওয়া যাবে প্রশ্নাতীত ভাবে?
তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?তার কাছেতো সব সমান?
অলৌকিকতায় আস্থা আছে? হাত দেখায়?
২। ঈশ্বরে বিশ্বাসী নন-----কেন? তাহলে মানুষ কেন জন্মায়? প্রাকৃতিক নিয়ম তেরী হল কী করে? যদি পাপ/পূণ্য অর্জন, ক্ষয়, সঞ্চয় না থাকে তবে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?
ধর্মে এত মানুষের বিশ্বাস কেন যদি কিছুই না থাকে? ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন।
৩। গনতন্ত্রে আস্থা আছে?৪। বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?
৫। শোষন কি চলতেই থাকবে?


________________________________________
রি-পোস্ট কারন এটা মাঝে মাঝে দিয়ে অবস্থা বুঝে নেয়া দরকার ( এবং এটা এটা প্রমানিত নিরাপদ।)
আগে মাত্র ৩ জন কথা বলেছিলেন, ২ জন প্রসঙ্গে কথা বলেছেন এবং একজন গাধা বলেছেন।
সুকাব্য ( বুঝতে কষ্ট হয় না)০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:১০ বৃষ্টি টাপুর টুপুর, টিপ টিপ সাঁঝের দুপুরদুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা, জল ফোঁটা ফোঁটা
এই সব ভাল, নিরাপদ ছড়া


_______________________শুনেছি এখানে খবর হয় পোয়াতি মেঘের_______________________
এটি যৌথ পোস্ট, মন্তব্য ইচ্ছে করলে আগের পোস্টে করতে পারেন
আবজাব, যা মনে কয় লেখেন কিংবা গালি দেন০৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫ শুনেছি এখানে খবর হয় পোয়াতি মেঘের____________________________________যার যার যত রাগ, দু:খ, জাতীয়তা( প্রকৃত অর্থে একটা আইডিয়া মাত্র, যেকোনও রাষ্ট্রযন্ত্র তৈরী করে আমরা খাই), ভারতের জুজু, সমাজিক অবক্ষয়, ফিল্মিগপ, ফুর্তি, মানে যা ঘরে বসে বসে শৌখিন মজদুরি করা যায় সব এখানে লিখে যান। ছোট কইরা লেখবেন, নাইলে মুছা যাইব।
তবে মূল প্রস্তাবে যা হলে আমাদের সময় পাল্টে যাবে, শত্রু যেখানে সেখানে আঘাত আসবে, সেসব লেখার দরকার নাই।
কবি, চোর, খসড়া০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৭ প্রতিবর্ন খোঁজ করে রঙকানা চোরকবি রাখে তার কাছে পাল্টা খবর
ডুবে যাই বালি ও ঘামে'র চোরাগর্তে০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫ ঘুমের ভেতর জেগে উঠে উরুসন্ধিতে পাপঘুমের ভেতর জেগে উঠে উরুসন্ধিতে পাপবোঝেনা-এখনও-কিছুই শব্দমাঝি, যথেষ্ট বোঝে যে কলহঅথবা যে সমান্তরাল তাপ রেখেছিল, আজও লীনক্রিয়াবহুগামী বোবা ঘ্যাচঘোচ, আমি শুধুই রাখি ঢেকে ঢেকেসাথের ঝোলাটিকে, এই জেনেশুনে, বিড়াল বললে, তবেই বিড়াল বেরোবে, অন্যসম্ভাব্য ফাঁকা। এই পাশে শুয়ে সঙ্গম এবং আরো বর্ননা-প্রয়োজনহীন শরীর ঘেঁটেঘুটে, আক্ষেপ গভীর থেকে কুয়োর পেটে আটকে পড়ে ব্যাঙ ও মাছি। বিচ্যুতিহীন পরিধিপরিক্রমার ডাইনে-বায়ে মোড় জানাজানি করে গেছে শোক ও পাথরের দীর্ঘ পাশাপাশি উপস্থিতি। জ্যামিতি বিষয়ক জবাবের জন্য অপেক্ষা করে থাকি। হতাশা ঝেড়ে ফেলে ডুবে যাই বালি ও ঘামে'র চোরাগর্তে।
পাহারাবিহীন মরে যায় সাপ ও ব্যাধ।০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮ ক্রমশ মুখের আদল থেকে ভেসে উঠতে থাকে প্রবোধ,বিনিময় অক্ষর সহ জ্যামিতি'র শলা পরামর্শ। তিনটি কোণ:যাদের যোগাযোগ দূরত্ব সরলরেখার বেঁকে যাওয়া নির্ভর।ঘুমের আদলে গঠিত পলায়ন।রোজ রোজ ফেনার ভিতরে মরে যেতে যেতে যায়সদ্যজাত আস্ফালন।আমার সব প্রতিলিপি'র উচ্চাকাঙ্খা। নিবিড় হাতযশ ফেলে রেখে পাহারাবিহীন, মরে যায় সাপ ও ব্যাধ।
তবে কি আসি বলে যেতে নেই০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:২২ এই মুখোশের ভনিতাই সংক্রমিত হয় বহুদূর।
সাবানের গন্ধ বড় ভাল, যেমন কেয়া।০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৩
সাবানের গন্ধ বড় ভাল, যেমন কেয়া। কিন্তু হাত পিছলে যায়।
উল্লেখ্য: এক প্রকারের ব্লগিং
এপ্রিল কোনও ফুল নয়, এ-প্রি-ল(A-pre-law)০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২৮ বাকি সব চোখটিপার উপ্রে, যেমন সংকর্ষন অবজারভেটরি, জ্যামিতি এবং জাবেদাখাতা
ভূস্তরখ্ন্ডক্ষেত্রে সংকর্ষন ।প্রলয় ? আমার মত নাস্তিকেরও মুখদিয়ে বেরিয়ে গেছে... বু সন্দেহ থেকে যায়০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:০৫
ভূস্তরখ্ন্ডক্ষেত্রে অতিমৃদু সংকর্ষনে ( যার পরিমাপ আধুনিকতম যন্ত্রেও দশমিক দিয়া অনেকগুলি শূন্যের পর একটি পরিমাপক সংখ্যা মাত্র) আজ শেষ রাত্রে সামান্য সচল গতি উপলব্ধ হয়েছে।
ভূমধ্যসাগর, বঙ্গোপসাগর আর আরবসাগের সংযোগে অবস্থিত অবজারভেটরি( যা সুনামীর পর বসানো হয়েছে)-তে ধরা পড়েছে। কোনও আগাম সংকেত ঐ কেন্দ্রগুলি পায়নি। ক্যালিফোর্নিয়া অবজারভেটরিও তা লক্ষ্য করেছে। দক্ষিন-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে এর প্রভাব ছিল বেশি, আপাতভাবে কোনও প্রভাব দেখা না গেলেও, পৃথিবীর চৌম্বকমেরুতে অস্থিতিশীলতাই এর কারন। আশঙ্কা করা হচ্ছে আজ/কালের মধ্যেই আরেকটু বেশি ভাবে তা আবার হতে পারে। বিষয়টি একেবারেই নতুন। বিজ্ঞানীরা হকচকিয়ে গেছেন। ইতোমধ্যেই কিছু অত্যুৎসাহি ঘটনাটির সাথে মহাবিশ্বের বিংব্যাগ--র লক্ষন দেখছেন। কেউবা ভূগর্ভে কয়কমাস আগে সংঘঠিত ব্যপক মেশিনে কৃত্রিম বিগব্যাং জাতীয় পরিক্ষার ক্ষতিকারক দিক, এই বিষয়টি কিনা ভাবতে শুরু করেছেন।

যাইহোক, অনেকেই আবার অভয় দিয়ে বলেছেন, বিষয়টি এখনও পরিস্কারই নয় এবং এমন কোনও সংকেতও পাওয়া যাচ্ছে না যাতে আতঙ্কিত হওয়া যায়। তবে যদি কিছু হয় ক্ষতি হবার সম্ভাবনা কিন্তু এ অঞ্চলেরই। কিন্তু একটা ব্যপারে বেশকিছু মিল পাওয়া যাচ্ছে যে এই রকম চৌম্বকীয় কারবারে ভূ-ক্ষেত্র নড়াচড়া করুক না, করুক, মানব মস্তিস্কে চৌম্বক প্রাবল্যে তার স্থায়ি প্রভাব পড়বেই। তাৎক্ষনিক প্রতিক্রীয়া হিসাবে মস্তিস্কের থার্ডলোব থেকে নিউরন সিগন্যাল কিঞ্চিৎ ধীরে আসবে। তবে তা আপাতভাবে ধরা যাবে না। খুব লক্ষকরলে দেখা যাবে বাঁদিকের বুড়ো আঙ্গুলে গোড়ালি ছুঁতে তুলনায় অস্বাচ্ছ্যন্দ হচ্ছে। বিষয়টা মাপে মাপে একটু সুতো বেঁধে করলে হয়ত বোঝা যাবে।
এসব খবর জেনে আমার মত নাস্তিকেরও মুখদিয়ে বেরিয়ে গেছে, ভগবান, আল্লা, যীশু, বুদ্ধ, যা জানি সবার নাম
হাতচিঠির ডাকলিপি৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
একটি আপাত সোজাদাগকে প্রতিমূহূর্তে নির্দেশ দেয়া পথ হাঁটানো শেষে শিরোনামে চরিত্র স্খলন অথচ জন্মবৃত্তান্ত নথিভুক্ত। এমন লাইনের যেকোন বিন্দুতে আগের, পরের , ছড়িয়ে পরতে থাকা গলাকাটা খাদ্য-শ্বাসনালীর বায়ুচলাচল পরিবেশের সরাসরি বিনিময়, স্থানাঙ্ক নির্নয়ের যোগাযোগ সেই সরলরেখা চেহারা সদৃশ্য।
চৌখুপ্পি জানালা দিয়ে, নাকের ফুটো দিয়ে, ধরা যাক মুচমুচে রাখতে পথ নিষিদ্ধ আবরন ভেদে বাতাসের সংক্রমন কোনও প্রত্যক্ষ ফলাফল অভ্যাস করিয়ে নিতে বারবার ধরিয়ে দেয় ব্যাতিক্রান্ত উপস্থিতি: চলছে সেভাবেই, বেঁচে থাকা এবং কিছু ঘটনা, নেতানো হলেও, যা ভিন্নখাতে সতেজ সূত্র।
পরিবর্ত হাতচিঠিতে রেখা টেনে সরল এবং টেরাব্যাঁকা মাপজোখ, এই ভাষা তারতম্য ডাকলিপি।
সন্ধানী মন্তব্যে বিরত থাকুন
জ্ঞান ( সাময়িক ট্রিটমেন্ট )২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮ মাঝে মাঝে জ্ঞান খাওয়া ভাল। সে প্রত্যাহ্বান। একটু সু-পরামর্শ, বিষয় যার যার অভিরুচি।
কেমন...........

প্রত্যাহ্বানের ইংরেজিটা হইল, চ্যালেঞ্জ


লেখাটির ট্যাগ: ক্ষ্যাতের আমি। ক্ষ্যাতের তুমি। অনূদিত সংঙ্গাসমূহ২৭ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫১ ঘুম ___প্রয়োজনের সাথে আপোষ। আত্মসমর্পন
প্রয়োজন_____আপোষের উপলক্ষে উদবৃত্ত জ্বালানি
আত্মসমর্পন______মৃত্যুর এবং বিড়ালের একান্ত অভিলাষঘন্টা কেউ বেঁধে নিক। ঘুম প্রয়োজনে এই যথেষ্ঠ উৎসাহ
ফুটনোট:____________________প্রয়োজনে অনুবাদ যোগ্য, সাধু শব্দের সাহায্য ছাড়া।
সব সংঙ্গাই শর্তসাপেক্ষ।
বছরে একবার২৭ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১ বছরে একবার ছেলেটা মেয়ে হয়ে যায়।পূন্যের বোঝা পিঠের দাগ শোধ করে, ডেকে ওঠে, দেড় দেড় আঙুল, তিন তিন আঙুল, তিন তিন আঙুল , ঢাকুর ঢাকুর। গৌরীর ও তার জামাইয়ের লাজ-শরম তখন কেবলই রূপতান্ত্রিক।
গর্তের ভিতর থেকে যখন টেনে তোলা হল গুরু শিষ্যকে, যারা এইসবই বুঝে আবারও নেমে যাবে সবার পাপ লাঘবের 'ঠকে যাওয়া পারিশ্রমিক'র বিনিময়ে, সব কৃপা নিয়ে শরীর ফুটে আছে। সেই বছরে একবারের কাজে সারাবছর বেতনভোগী। বাসী ভাত, পুরোনো জলের পরিবর্তে কলা, চাল, বাতাসা'র সিধে। শেষ হয় যাবে এই চৈত্র সংক্রান্তি। দুপুরে দুপুরে পেট-ভরা ধোঁয়ায় ইশ্বর দেখা দেন, ছেলেটাকে বাপ মৃদু স্বরেই বলে, "মাইয়া অইলেও রাস্তায় দাঁড়াইতে পারতি, কী কাম পারস পুলা অইয়া"।
"গৌরিরে তর জামাই দেখে আমারা লাজে মইরে যাই, বুড়া বেটা পিঙল-জটা গায়ে মাখে ছাই .............." ....চড়কের গান, আরেকটাও মনে পড়ছে, গাইঞ্জার চিরল চিরল পাত, গাইঞ্জা খাইয়া, মগ্ন হইয়া নাচে ভোলানাথ, ও গাইঞ্জার চিরল চিরল পাত।গৌরী এবং তার নেশাখোর দন্ডমুন্ড, উভয়েই সেজেউঠা পুরুষ।
এই গঞ্জিকা ধোঁয়ায় ভোলানাথ স্পষ্ট হন, শিষ্যভাবেন, পুলাডা মাইয়া অইলেও...বাকীটা সে ভাবে না, দেখে কিছু টাকা, দুইটাকার পুরিয়ার বিপরীতে কিছু চাল, যা দুইটাকার নয়।
ছেলেটা দেখে, দুইটাকার পুরিয়া, অন্তত সে মেয়ে হয়ে থাকতে পারে সেই সময়।
______________________
দেড় দেড় আঙুল ইত্যাদি, ঢাকের বাজন সংক্রান্ত
ভালো শয়তানের সাথে একান্তে: আমি তোকে ছাড়ব না২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪০ শয়তান আমি তোকে ছাড়ব না। কিন্তু তারপর, এবার ঈদে মন্টু দৌড়াচ্ছে না। বেতরংগি, কুনাকুনি কথা রাখেনি।
শয়তান কে কেন ছাড়ব! শয়তানের পদাবলী কি সলমন রুশদিকে ছেড়েছিল? বরং তার বউ ভেগেছে ( এসেছেও) ।
শয়তান না হলে, ভাল কথার দরকার নাই। অন্ধকার হলেই আলোর দাম, অন্ধকার থেকেই আলো সবচেয়ে ভাল বোঝা যায়। শয়তানই বলতে পারে ভাল কথা কী।
এইখানে শুরু: প্রথম কমেন্ট শয়তান কতৃক সংরক্ষিত
ব্যপারটা এইরূপ দাঁড়াল:
প্রথম কমেন্ট শয়তানের, ফলে যিনি প্রথম তিনিও শয়তান সংরক্ষনে আবার শয়তানও শয়তান সংরক্ষনে।উল্টানো জলে২৩ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮ হাত থেকে বেরিয়ে গেছে ভাগ্যরেখার নিদান সাদাচোখেই দাগ কেটেছে পাথরচাপ মাংস জলের বাটি উল্টে যদি, ছায়া তৈরী হয় শ্বাস পুষে এইটুকু ধান পাথরভাঁজে খরচ
সম্পাদিত পান্ডুলিপি হেসে ওঠার ফাঁকে বাক্য-শব্দ জোড় ভিজে যায় বাটি উল্টানো জলে
হালকা ঝাড়ি দেয়া পোস্ট ( স্বজনদের প্রতি, সাময়িক নয়)২২ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮ একজন আরেকজনের নামে পোস্ট দেয়। কত ভাল ভাল কথা কয়। আল্হাদি নাম দেয়। আমার নামে নাই, আমি কিছু কই না, অথচ স্বজনপ্রীতি স্কীম কবে চালু করছি। আমার নিকগুলা যে কৈ গেছে?
আমারে খালি কাউন্টার দেয়!!!!!!!!!!
অসাধু শব্দের প্রথম পর্যবেক্ষন তারপর ঝরে পরতে লাগল২১ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৩০ বাক্য গঠনের ধ্বনি উপেক্ষা করে
সিঁড়ির ধাপেই পা ধরেছে২০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৭
ফাৎনায় উঠে-নামে দীর্ঘমেয়াদি পলক ভিত ও প্রশয় সীমানায় তরল পর্যবেক্ষনসমীক্ষা খরচ করে সেইসব জানামুট বইয়ে পরিণতি অন্যদেরও বোঝা
ট্যাঁকের কড়ি গড়ের মাঠে পাগড়ি নামিয়ে শোধএই পারানি, ফের ভাসানি বর্ণ বিপর্যয়। কড়ির ঘাটে ফেলে দেখেছি মাখানো তেল ও ওম, টিকিট রেখে, নৌকা যাত্রারগভীর আয়োজন সিঁড়ির ধাপেই পা ধরেছে কুমিড় চোখের ভয়
ঠেক-বাকী অঙ্ক।১৬ ই মে, ২০০৯ রাত ১১:০৩ পোষাকের ভিতর বাসকরে যে অস্পৃশ্যতা, রঙ পাল্টে যেন দাগবিহীন মোহ। সেখানেই সব আপত্তি গেঁথে রাখা, আসলে শর্তাধীন।
গলির মুখের প্রথম বাড়িটি, এরকমই বর্ণনা পরিচিত।তখনও গলি ধরে ঢুকে পড়েনি হাহাকার বেরিয়ে আসার গর্ত ও খোড়াখুঁড়ি , ফলে প্রথম বাড়িটি গল্পে ছড়ায় রাস্তারমোড়ের মালিকের কামসূত্র।
অনেক যতি পেরিয়ে গেলেও, তার সময় হয়নি। মেয়েটি যদিও ঝুল বারান্দায় দাঁড়ায়, বাহু যতটা চওড়া, গলা ও মাথা ততই ঝুলে থাকে বলে, চোখ তুলে একবার তাকালেই ছাপাকর্মী শেষরাতে হাই দিতে গিয়ে, পেচ্ছাপ, থুথু দিয়ে চেপে রাখেন, কয়েকফর্মা গুমখুন।
তারপরও যেখানে শলা পরামর্শ, রাস উৎসব, নিতান্তই আক্ষেপ সহ কোমড়ঢিলে দিয়ে হেলানো কসরত। সেইসব শর্ত বেয়ে ওঠার খুচরো দোকানদারি। চৌচালার খাতা কিনে, আলাদা পাতায় ঠেক-বাকী অঙ্ক।
যাইহোক, ব্ক্তব্য এই যে গলি ধরে এখন ঢুকেছে সূত্রানুসন্ধান। সেই পথ দিয়ে আনাগোনা করে ছা-পোষা অভিযোগ-আলাপ, মোড়ের মালিক 'কুকর হইতে সাবধান' নোটিশ তুলে দিয়ে, জানিয়ে দিচ্ছেন, নিজেরা অতি সুরক্ষিত। যেকোনও শর্তেই কোনও আপত্তি রাখেন না।
গোপনে পুষে রাখা নাভিত্রাস১৫ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫ বিন বাজানো সাপুড়ে ধরেছে শিকারীর বেশযুবকেরা ছেড়েছে দুপুর পালানো হাত যে যা কিছু পড়েছি এইসব পাঠ সেসব শ্বাস প্রতিক্রিয়া বানান ভিন্নতায় গোপনে পুষে রাখা নাভিত্রাস
গোপাল এবং সুবোধ১৩ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১ ধমনীর ভেতর দিয়ে দৌড়ছে মোড়কজাত জরুরী বিজ্ঞপ্তি, কয়েকটা চেনাজানা দেয়ালে সেঁটে গিয়ে প্রথম আস্তরন টেনে পুরু হয়ে উঠছে সহজভাবে, বাটখাড়া দুলে দুলে কাত হয়েই স্বাভাবিক, এই আবাল্যশিক্ষা ।
বেড়ে ওঠার সাথে সাথে শরীরে হাড়ের সংখ্যা পার্থক্য, যতটা গুনাগুনতির, হিসাব বহির্ভূত প্রথা ততটা একসাথে জুরে গিয়ে পরিকাঠামো রীতি। আঙুলে আঙুলে ফাঁক যাচাই করে, বর্ণ পরিচয়েই ভরাট ইঙ্গীত ছাপা হয়ে চলছে ভোক্টোরিয়ার মুখ, তার উপর মুকুটের অবয়ব। মলাটে থেকে এই রেখে, তার পাঠ প্রতিক্রিয়ায় গোপালের সুবোধ বালকতা, খাওয়া এবং পড়া নিয়ে কোনও ঝামেলা নেই। পুরুষানুক্রমে দেয়ালের পুরু পোস্টার লিখছে, দূর থেকে দেখো, এটা বড়মানুষের বাড়ি।
পায়ে দাঁড়ানোর চেয়ে, ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে গিয়ে উঠতে হবে, তারজিনে এঁটে আছে স্বার্থক বাক্যগঠন।
নির্ভুল কুয়াশা বানান শিখে নিতে নিতে থাবাহাতে রেখে শুয়ে পড়ছে মানুষ ও ইতর প্রাণীকূল।
পাঠ সহায়িকা: জন্মের সময় হাড়ের সংখ্যা পূর্ণ বয়সে গিয়ে মানায় না। শিশুবোধ ছেড়ে অনেক কিছুই কমকরে দেয়ার পরিবর্তনে নিজকেও বাদে দেই না। হাড় জুড়ে যায়, শক্ত হয়, হিসাবের বাইরের কিছু যোগকরেই সমৃদ্ধি।
বাল্যশিক্ষা, হাতেখড়ি দেয়ার অক্ষর ছাপানো পাতাগুলো ভিক্টোরিয়াকে ছেড়ে বড় হতে পারেনি। যেমন হাড়জোড় লেগে সংখ্যায় কমে গেছে, কিন্তু বেড়ে উঠেছে, উপনিবেশ সীলমোহড় হীনহয়ে বসতি গড়ে উঠেছে উপদেশ বসতি। ক্রমশই সুবোধ হতে হতে আমরা বিশ্বস্থ। কুঞ্জটিকা শব্দটি এখনও ছাত্রের মেধার পরিচয় দেয় কিনা, সেটি জানতেই পরিভ্রমন। _____________________________________________

বাল্যশিক্ষা একটি কিনুন, ভিক্টোরিয়াও আসবেন জীবন শুরুর ঘোষনায়। দ্য প্রোক্লেমেশন। নিদেনপক্ষে সরকারের পাসপোর্টের খরচটাতো বেঁচে যায়।১১ ই মে, ২০০৯ রাত ১০:৪০ জাতীয়তা একটা আইডিয়া মাত্র, আসলে রাস্ট্র সেটা তৈরী করে রাখে, আর মানুষ গিলে, যাদের গেলা ছাড়া কিছু করার নেই।
জাতীয়তা যে আইডিয়া মাত্র, তার প্রমাণ, গনভোট নিন যেকোনও উন্নয়নশীল দেশে, সুবিধাদিন উন্নত রাস্ট্রে যাওয়ার। ধর্মীয় সেনসিটিভ অংশে ভোট নিন, বলুন কে কোথায় যেতে চায়। ১৮ পুরুষ ভারতে বেড়ে ওঠে, ইজরায়েল যায়নি গন্ধশুঁকে লোকে?
ছোট করে আনুন, মফস্বল থেকে একটা দেশের রাজধানীতে কত লোক যেতে যায়, সমীক্ষা হোক, মাটির টানের পরীক্ষার আধারে রেখে, মাটির টান নিয়ে গান গাওয়া বা ম্যাট্রিকের পরীক্ষায় রচনা লেখা নয়।
অর্থাৎ, যেটা নেই সেটা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে, এই সব মাটি আমাদের বল্লেই হয়, আমাদের মানে আমাদের সবার। তাতে, নিদেনপক্ষে সরকারের পাসপোর্টের খরচটাতো বেঁচে যায়।
মন্তব্য না করলেও চলে।১০ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২ মন্তব্য না করলেও চলে। আমি মিথ্যুক নই, আমি সত্য কথা বলি না
রোদে শুকোয় মিথ্যুক হাতছানি।০৯ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৪ তারপর থেকে শুধু ঢঙ আর দায়িত্ব। চাপাকলি আঙুল বলার আগেই লেগছে তোমার বাচ্চা পড়ানোর টাকা। শাটল জীপের পেছনদিকে দুটো সিট নিয়ে মুখ থেকে ফসকে দিয়েছি মদের গন্ধ। সেদিনই পর্দা সরিয়ে জানালার ভেতর দিয়ে ঘাম নিয়েছি যেখানে জমানো প্রতিশ্রুতি। কার্নিশ ধরে কে দেখেছিল, পেচ্ছাপ করতে হচ্ছে লুকিয়ে। বমির সাথে ডাল-ভাত-তরকারিকীরকম হয় সেই জানিয়ে দেয়া। একটা চিঠিও লেখার বদলে, প্বার্শচরিত্রের উপর মায়া বেড়ে গেছে।
বড়দের হাফপ্যান্ট রোদে শুকোয়।
দুটো সীটের ওম, মদ্যপানের উপস্থাপনা, জানালা ও ঘাম, পেচ্ছাপ, বমি শেষ করে ধীরে ধীরে চিঠির আকারে চাপাকলির ভেতরে খবর। সেই ঘোসনা প্রতিমাসের হিসাবে ছাঁচে, ছিটকনি শব্দ করে তুলে দিয়ে বাথরুমে কিছুটা বোঝাপড়া।
আজ রাতে হস্তমৈথুন, আজ রাতে আবার মদ্যপান। ঘোসনা ও বোঝাপড়ার স্থানাঙ্ক অভিঘাত। পাশাপাশি দরজাদিয়ে ঢোকে যার যার অধিকার ভয়।
হাফপ্যান্টবেলা রোদে শুকোয় মিথ্যুক হাতছানি।--------------------------------
উদ্দেশ্য প্রণোদিত,এটি সংশয় নয়। নিরসন হোক সন্দেহ, উদ্দেশ্যহীন নয়। ২/২ -২/৩/৪/৫ এবং০৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮ বাতাসে জল শুষে নিতে পারে যে সংশ্লেষ তার রাসায়ন, তার ইশারা প্রতিবার ব্যর্থ লক্ষ্য থেকে ফিরে আসতেগিয়ে, বুঝেনেয় গুপ্তচর, তিন রকম সম্ভবনায় থিতু হয়েছে: নিজেই করছে মজুত, নিহত, কিংবা জলজ।কলঘরে, ভাতের থালায় নিরাসক্ত অনুঘটন জানিয়ে দেয় পরিনতি। রক্তচুইয়ে চুইয়ে পুস্টিমূল্যে সন্ধান দিয়ে ফেলে সংক্রমন থেকে পুজের। কিছু না জেনেই হঠাৎ বড়হয়ে যাওয়া প্রতিলিপি ফুসফুসের রক্তজাল ও বাতাসের বিনিময় ফাঁক ভরাট করতে থাকে সেইদিয়ে একদিন যা মাটি ছিল, জীবন ছিল, ঘাসের শিকর ধরে ছিল। মুখের উপরের গন্ধ মনে করে বোঝানো যায় না নিজকে।
---- বিস্তৃত:মুখের উপর থেকে সরে গেছে প্রাথমিক গন্ধ এককাল সহ যাবতীয় তিনকাল পরে আছে ভিতর দরজার বৃষ্টিদেখা চিলতে ধূলার বসবাসেএই হাত নোটের ময়লা ধরে অচল পয়সা জমিয়ে তোলে আরও গোপনে। যতটা বেড়েছে ঘাস খাবার ও জলের অভাবে, সংসারে লেগেছে ততই কথা ও সন্ত্রাস। ঠোঁট ছুঁয়ে নির্ভরতা ভাগবাটোয়ারা হিসাব নিকাশ জেনেই গেছি যখন দালালির কৃতবিদ্যা সাবলম্বনটুকরো পাথর পর পর রেখে বানাই নিরাপদ ফুসফুস ও ফুটো
বড়ই উচাটন এইটা কার???!!!০৭ ই মে, ২০০৯ রাত ১০:৩১
লাইন দুটো কার, কোথায় পাওয়া যায়___________________________আকাশতলে বয় মৃদু মলয় স্বপ্ন ইচ্ছা রাত প্রেয়সী সুখে বিনিদ্র অধরে পূর্ণ চাঁদ

অনুবাদও ছিল, মোটামুটি এইরকম O! the breeze is blowing lowering the sky With the moon on her thorn, she is in night, The sleepless lady, she is while mine দীর্ঘ শিরোনাম০৬ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩ পদবাচ্য করতে গিয়ে যেসমস্ত পশুর নাম নির্বাচিত হয়, তারমধ্যে আরও দুই একটি ছাড়া, কুকর, পিঁপড়া, শকুন, পাখি, মাকরসা,ঘুনপোকা, উট, কাক ও জিরাফের ধর্ম এবং আচরন ব্যবহৃত সহবাসের গা-ধরে স্থানাঙ্ক-বিন্দু জুড়তে থাকে সময়, মাংসের আড়াআড়ি বিনিময়।
গরু দীর্ঘ নির্ভরতা নিয়ে কেবলই হেঁটে বেড়ায়, মাথা নুইয়ে দেয়।
গরুর সঙ্গমের দীর্ঘতর উত্তাপ বাজি রেখে, প্রজন্মের ঘরে ঢোকে বর্ন-পরিচয়। কামধেনু কিংবা গবাদিপশু বাক্য, শব্দ মারিয়ে যে স্তিতিস্থাপকতা আমদানি করে, সেখানেই শ্বাসক্ষত সংলাপ চোরাগোপ্তা খড়িটানে চেনামুখ অর্থদিক
কামধেনু সঙ্গমের দীর্ঘতর উত্তাপ বাজি রেখে, প্রজন্মের ঘরে ঢোকে বর্ন-পরিচয়।
_______________________কুকুরের রতিক্রীয়ার দীর্ঘায়ু কামনা করে মৃত্যুর অপেক্ষা করে উত্তরসূরি
গন্ধশুকে বেরিরে পরে মুখোশের পরিচয়
এইসব চেনাবাক্যে একটু হাততালি ও শিস
আমার উত্তরসূরী বেড়ে উঠতে থাকে ভনিতায়, লোমওয়ালাকান এবং উবৃত্ত কন্ঠস্বর০৪ ঠা মে, ২০০৯ দুপুর ১:২২ ডাইনিং টেবল ভেসে গেছে তেলে, ঘুলঘুলিতে যেসব মাকড়শা জাল বুনে চলছে, তাদের উত্তরসূরী লোলুপ দেখে ফেলেছে এই মাখামাখি। মোবাইলে ফোনে ফোনে সংকেত উড়ে যায়, পর্দায় দুবার উঠে ডুবে গেছে ল্যাটিন অক্ষরে বাংলা বানান, আগেই ফুরিয়ে যাবে বেলা। দরকার আরো বেশি প্রয়োজন। সুতোর ভার সইয়ে এগোয় কতগুলি পা,কীট-পতঙ্গ পুষে রেখে তাদের বিলাস-সাব্যস্ত, টেবিলে কাপড় মেলে নিরাপদ করা প্রবোধ। কাপড় ও তেলে মাখামাখি হয়ে যায়। আমার উত্তরসূরী বেড়ে উঠতে থাকে ভনিতায়।
দুদিকে দুটো গর্ত। মৃত পশু ও তার মালিক। তৃতীয় গর্তের আহ্বান তৈরী করে পশু ও মালিকের অনাত্মীয় বিনিময়।এই গর্তের ভিতর থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে লোমওয়ালাকান এবং উবৃত্ত কন্ঠস্বর
২/২০৩ রা মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৭
হাতখুলে দেখি ফুরিয়ে গেছে ঘাম ও রেশপিঠের উপর থেকে নেমে গেছে বকেয়া থাবা রাস্তা পেরোনো বিড়াল বেঁচেবর্তে গেছে চাকার মসৃনতার কাছে। ছবির বাক্সে মোমগলছে, রঙ গড়িয়ে যাচ্ছে নিশিডাক ছাড়া, যুগল নাভির অন্ধকার ও ছায়া জড়াজড়ি করে পরে আছে ।
কচ্ছপেরডিম ফেটে বালিমুখে পা-তোলে আয়ু, বন্ধঘড়িরকাটা গোলচক্কর উপেক্ষা করে যখন জেগে উঠে মুখোশচোখ নির্বাচন তালিকায় ঢেঁড়া বসায়। এইদাগটান বাতিল করে সময়কাঁটা অন্যঘড়িতে সরে যায় ক্রমশ; রঙ, মোম,ছায়া, ইত্যাদি।
____________________
বিষ কথাটা মনে আসে। লেখি ফেলি বিষভর্তি বাটি। তাতে আঙুল চুবিয়ে নিতে মনে পড়ল হাতের কথা। হাতখুলে দেখি ফুরিয়ে গেছে ঘাম ও রেশ। বন্ধঘড়িটা সেদিনের সঠিকসময় দিয়ে ফেলেছে, অন্যঘড়িতে তারপর সময় ক্রমশ। চোখ দেখে দুটোই; মুখ ও মুখোশ। সঠিক সময়, অন্যঘড়ি। নিয়মেদেখতে চোখ, মুখোশ, মুখোশচোখ। বিষ কথাটা মনে আসতেই লেখি ফেলি বিষভর্তি বাটি। তাতে আঙুল দিতেই এল হাতের কথা। হাতথেকে ফুরিয়ে গেছে ঘাম ও রেশ। গল্পকল্প আরও এক০২ রা মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৪ দিন দিন অপেক্ষা করে আছি, মা-বাবা চলে যাবেন, বান্ধবীকে নিয়ে বাড়ি আসব। তার আরেক বান্ধবী আসবে। আমরা পাশের ঘরে চুমু খাব। পাশের ঘরে মেয়েটি চোখ রাখবে, কাগজে, দেয়ালে, দরজায় এবং বিছানার চাদরে। মেয়েটি, অভিলাষা, এরকমই নাম। তার ভাই আমার একক্লাসের ছোট। এখন টুইশ্যান করে, বোনের হাতে মেহেন্দী এঁকে দেয়। বাড়ির উঠোনে যে নবম শ্রেণীর ছাত্রীটি রোদে মেলে দেয় ভেজা জামা, তাকে তার ভূগোল পড়াতে, ইতিহাস পড়াতে ইচ্ছা হয়। ইচ্ছা হয়, বইয়ে মলাট দিয়ে দিতে। ইচ্ছা হয়, কলেজের দর্শনপড়াতেও, টাকা ছাড়া। খাতার উপর কয়েকবার নামও লিখেদিয়েছে,মালতি, শেফালি,নেহা, সিমরন। অভিলাষা কথাটা , হাতের তালুতে লিখে মুছে ফেলে। নিজের টাকায় লিখে সেই দোকানে খরচ করে যেখানে তার বাবা পান কিনতে যান প্রতিদিন।
বাবা-মা চলে যাবেন, ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে, ছেলেটি যাবে ট্যুইসান করতে, মেয়েটি আসবে চুমু খেতে, এই ছেলেটির অফিস নেই, অপেক্ষা করছে, ঐ মেয়েটি রোদে মেলে ধরবে সদ্যঅনভ্যস্ত অন্তর্বাস যেহেতু বাড়ির বাইরে কথা বলে নাকের ডগার ঘাম রুমালে মুছে নিতে পারেনা, ছাত্র পড়িয়ে স্টকক্লিয়ারের লিপস্টিক কিনবে ছেলেটি বোনের জন্য, আগেই ডাক্তারদেখানো দরকার হলেও, কয়েকমাস আগে টিকিট কেটে ভাড়ার ছাড়নিয়ে পৌঁছানো, ফাঁকে টেসে গেলে, সেটাও বেঁচে কাজে লাগে, মেয়েটি কিছুতেই চাকরি করতে চায় না কিন্তু ভাবে প্রথমবিভাগে পাশ করলে পরে যদি রোজগার হয়, ছেলেটির ট্যুইশান করানো বন্ধ করে দেয়া যাবে, ছেলেটি টাকায় নাম লিখে বাবার অনুমতি চায়
প্রত্যেকে নিজেই প্রতিশোধ, সেটাও ঠিকঠাক হচ্ছেনা। তারও আমার মতই কান, নাক, চোখ, চুল, সব আমার মত।০১ লা মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩০ সব যাদের বয়স কম, যারা বড় হচ্ছেন। আমার কথা আজ তাদের সাথে।
আমাদের বয়সীদের, বড়দের নিয়ে কোনও ভাল কথা আর আমি বলতে পারিনা।
১ মে। মানুষ যারা খেতে পায় না, কাজ পায় না, কাজ পেলে মজুরী পায় না, তাদের দিন। এই দিনটি ছুটি কাটাই সবাই, যারা সরকারী,কোনও কোনও ক্ষেত্রে বেসরকারী কাজ করি। কিন্তু যাকে রিক্সা টেনে, দোকানে কাজ করে, কুলিগিরি করে পেট চালাতে হয়,মানুষের মত করে যারা বাঁচতে পারেন না, ছেলে অসুখে ভুগে মরে গেলেও, হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেন না, তাদের ছুটি নেই।
কেন এমনা হচ্ছে, ধরা যাক, আজ বাড়িতে জল এলোনা, দেখা গেল, আমার জলটা আমার আগের বাড়িতে পাইপ বন্ধকরে আটকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তাই আমার বাড়িতে জল আসছে না আর আমার পাওনা জলে সেই বাড়ির ট্যাঙ্ক ভরতিহয়ে উপচে পড়ছে। তার বাড়িতে এত জল যে, তার এত দরকার নেই আর আমি, স্নান করতে পারছি না, মুখ ধুতে পারছি না, সবচেয়ে বড়কথা জল না পেয়ে গলা শুকিয়ে মনে হচ্ছে এখনি মরে যাব।
ঠিক এই ব্যপারটাই হয়। মানে একজনের পাওনা ঠকিয়ে অন্যজন ধনী হয়ে যাচ্ছে আর আমার পেট চলছে না। যারা গরীব মানুষ তাদের ঠকিয়ে কিছুলোক অনেক টাকা করে ফেলে।
এখন বিষয় হচ্ছে, এটা কি চলতে দেয়া যায়? যে আমি, ভাল না লাগলে একবেলা খাই না, আইসক্রীম ফেলে দেই, ঠিক আমার মতই, একই রকম আরেকটা ছেলে, আমার ফেলে দেয়া প্যান্ট কুড়িয়ে পড়ে, ফাঁকা আইসক্রীমের প্যাকেট চাটে। এটা কি ঠিক? আমরা কি কারো ফেলে দেয়া জিনিস নেই, নেই না তো।
তাহলে আমাদের এই বিষয়গুলো যাতে না হয়, তারজন্য বলতে হবে, না আমরা এসব হতে দেব না। যারা বয়সে ছোট, নিজেদের পড়াশোনার পাশাপাশি, এটা একটু মনে রাখতে হবে, কেন এমন হয়, কারা করে। সবাই বড় হয়ে এবং এখন থেকেও যদি বলি, যার যার পাওনা যে যে নেবে, ঠকানো চলবে না।
ঠকানো মানে কী দেখা যাক, কেউ হয়ত বলবে যে এই লোকটা সারাদিন কাজ করেছে, তাকে দেয়া হয়েছে ১০০ টাকা, সেটাই নিয়ম মানে সেটাই চলে আসছে। কিন্তু খবর নিয়ে দেখ, অফিসে যারা কাজ করে তারা কী করে একদিনে ১০০ টাকার বেশি পায়, তিনিও তো সারাদিন কাজ করলেন। আবার কেউ বলতে পারেন, আরে সেটা লেখাপড়া জানালোক বেশি টাকা পায়, তাহলে এটা বুঝতে হবে, সবাই কেন লেখাপড়া করে না। কারন কারার সুযোগ পায় না, পড়াশোনা করার মত টাকাপয়সা তার কাছে নেই। অন্যদিকে, আবার একটু চিন্তা করে দেখলে, যিনি বাড়িতে জলের কলের কাজ করেন, কিংবা ঘর তৈরী করেন, তিনি ঐ লেখাপড়া জানেন না এবং টাকাও কম পান। কিন্তু, কেউ লেখাপড়া করে, ঐ কাজ করলে কি বেশি টাকা পাওয়া যাবে? কিন্তু ঐসমস্ত কাজ করার কেউ না থাকলে আমরা কী করে জল পাব, ঘরে থাকব। তাহলে, তারা খুবই ভাল কাজকরেন কিন্তু কম টাকা পান, যাতে তার বাড়ির, ছেলেমেয়ের, খাওয়া-দাওয়া, লেখাপড়া হয় না। কিন্তু তাদেরতো আমার মতই স্কুলে যাওয়ার, আইসক্রীম খাওয়ার ইচ্ছা আছে এবং সেটাতে কেন তারা যেতে পারবে না?? তারও আমার মতই কান, নাক, চোখ, চুল, সব আমার মত।
এই প্রশ্ন মনে নিয়ে বড় হতে হবে, আর চিৎকার করে বলুন, বন্ধুদের সাথে কথা বলুন আর বলুন
আমি খেলে, তুমিও খাবে, কেউ খাবার ফেলে দেবে আর কেউ না খেয়ে থাকবে, তা হবে না।
দীপঙ্কর ঘুরে যায় ডানদিকে ফুটপাতের বিপরীতে।৩০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১২:৫৯ নামতা পাঠ শেষ করে দীপঙ্কর প্রেম ও দু:খের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ল রাস্তার ইজারা জমিতে, নিকাশীর উপরে যোগাযোগের বসানো অংশে। টাকা-পয়সার লেনদেনে নোট ও খুচরোর শিক্ষা নেয়া সেসময় এতটাই জরুরি হয়ে উঠল যে, বিজ্ঞাপনের গা থেকে খুসকি ঝেড়ে রক্তচাপ উপসমের সাথে দুটো ১.৫০ শ্যাম্পু গুরুত্বে নিশ্চিত করছে উপযুক্ত পড়ুয়াকে।পুরানো যে মুদ্রা হাতবদলে, দোকানি সেখানে জমা উদাসীন মায়া বাক্সে ফিরিয়ে দিয়ে বলে রাখে, এসব জিনস আর আজকাল চলে না, কতদিন ধরে আছে। বিষয় আলাপ হয় বেসরকারি রোলকলহীন টেবিল-সিলিংফ্যান-লাল কলম- খাতা, নম্বর ও প্রদেয় ফীস আনুপাতিক হারে : কেউ কেউ রাজি হয় বাতি সংলগ্ন পরবর্তী অংশটির মুখোশ পরে নিতে, তার সংঙ্গা ধরে ফেলতে কেউ কেউ সম্মত না প্রশ্নোত্তরের বদলে, হাফ নম্বরের বাইলেনের বাড়ীরগুলোর রাস্তার উপরের কলিংবেলে হাত রেখে ভেবে নিতে, টেপা না টোকা দেয়া ! যার যার ভাল নাম জানা হয় না, সেসব ডাকনাম গুলো উপরনীচপাশতলা অনুবাদ হয়ে দাঁড়ায় 'নেই', কাহিনীমূলক ব্যর্থতা আত্মহত্যার গুমখুন করে দীপঙ্কর ঘুরে যায় ডানদিকে ফুটপাথের বিপরীতে।
ও মাই ডোমেস্টিক গড২৬ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:২৭
আমি একটা পুস্ট লেখতাম চাই গৃহপালিত ঠাকুর লাইয়া।


ঘরে ঘরে ঠাকুর আছে । বিপরীতে ধরুন গরু আছে গোয়ালে গোয়ালে।ঠাকুররে খাওন দেয়া হয়। গরুকেও দেয়া হয়।ঠাকুরকে ঘরে রেখে তালা দিয়ে রাখা হয়, অলঙ্কোর চুরির ভয়ে। ঠাকুর ঘরের কলা চুরির বিষয় তো ক্লাসিক।এই গরু বনে থাকেনা, থাকতেও পারে না। ঠাকুরেও বাড়ি ছাড়া গতি নেই।
গরু দুধ দেয়। ঠাকুর দেয়......................।গরু আয়ের উৎস, ঠাকুরও! সাধু, সন্ন্যাসী! হুজুর, ফকির!এইরকম অনেক মিল। ঠাকুরকে গৃহপালিত বাল যায় তো???আমি নিজের থেইক্যা কিন্তু কিছু চাপায়া দিলাম না।
ও মাই ডোমেস্টিক গড! সম্বোধনটা বেশ মাই ডিয়ার মনে হইতাছে !ঠাকুর ঘরে কে আমি কলা খাই না !
তুই আমার রুক্ষ চুলের তেলের শিশি। ২২ শে জুন, ২০০৯ রাত ১২:০৫ লক্ষীবিলাস তেলের সাথে হরলিক্স মিশায়া খাইতে কার কার ইচ্ছা করে?
লক্ষীবিলাস সেই তেল যার বিজ্ঞাপন, বাতাসি তুই জানস না, তুই আমার কী, তুই আমার রুক্ষ চুলের তেলের শিশি।
কিংবা ৪/৫ টা বাঘরে লাল-নীল ফিতায় বাইন্ধা, রাস্তার মোড়ে পায়ের কাছে বিড়ালের মত বসাইয়া লুঙ্গি পইরা দাঁত মাজতে ইচ্ছা করে
ইচ্ছা করে পুলা-পাইনে বাড়ি ভইড়া যাইব। কাকা-পিসি-মাসি গেলে যে পুলাপাইনে বেরায়া ধরব কী আনছ , কী আনছ ?
এতগুলান যে গুড়া 'লিলি' বিস্কুট নিয়া ছরায়া দিতে হবে, খুটে নিবে। আস্তা আস্তা হাতে হাতে দেয়ার সুবিধা নাই। বউ অবশ্যই বছরে ১০/১২ বাপের বাড়ি, অন্য বেটার সাথে ইত্যাদি, বাপে হিসাব রাখব ঘুমাইলে পা গইন্যা ২ দিয়া ভাগ কইর কয়াডা কী, আছে নি। আসলে আমি সিম্পলি মন্ত্রি হইবার চাই! নেভার মাইন্ড।

কানে কানে২০ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:২১ দেয়ালের পাঁজরতন্ত্র কথার টানে খোলা রাখছে যে কান~নল পথে ফিসফিস বেড়ে ওঠে আর্তচিৎকারের রেশ~শোনাবাক্যের প্রতিক্রিয়া সেই চোঙ ধরে মোটামুটি জানা পথে স্নায়ুপ্রান্তে ফিরি হয়ে যেতে অনুবাদে মৃত্যু, ধর্ম , কান্না ছাপদেয় কানপাশা, যার রেশ মিহি, চিনমিন,দেখি-দেখিনা-দেখিনা সমবায়ভিত, চিৎকার ফিসফিস করে বগলের নীচে ঘামাচি। কান-ভাঙানির চলাচল এইসবেরই বিপরীত।
সনাতন বর্নবিলোপ১৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:১৬ ভিতর দিকের শ্বাসবোধ কিছুটা মিথ্যাচারী হলেও, পাশকাটাবার ফাঁকে নীরব দর-দস্তুর: সন্তানের ধমনী টোপ রেখে কীট-সন্ত্রাস ছেঁটে ফেলার চেষ্টায় বাজি ধরে জিতে নিত ঝুল মাখা ঘুম।
কিনারায় চলে যেতে যেতে সারিবদ্ধ পরিচিত চোখমুখ, হাত-পা, গন্ধ, ইশারা ও শব্দ গঠনে অলস ডুব দিয়ে যে দিন মৈথুন কিংবা মিথুন পার্থক্য নির্ণয়ে কেটেছে দীর্ঘ অপরাধ বঞ্চনার ক্লেশ, যুক্তি টোকা দিয়ে দিয়ে, এই বোঝা গেছে শেষে, নদী মাতৃক সভ্যতার চরে বসতি গড়ে ওঠে যেভাবে চাকার অভযোজন আমিও সেইমুখে রেখেছি সনাতন বর্নবিলোপ
এই ফুটনোটের সাথে উপরের সংযোগ আক্ষরিক সরাসরি নাই।
এইটা বিজ্ঞাপনের পাতারপাশে কোটেশন মত, ফর্মা'র জায়গা ভরতে ।
যার রাজনীতি নেই, সে ভুল,সে মৃত। যার রাজনীতি ভুল, সে জোচ্চোর শয়তান । রাজনীতি ও শয়তানের পাশাপাশি অবস্থান প্রলোভন,কিংবা তার পরিকল্পনা, সঠিক সংজ্ঞা নিরুপক। আগামীকালের প্রস্তাবনা০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ১১:০৩
আত্মহত্যার ব্যর্থ প্রকল্প শূন্য ও সাদা'র পক্ষান্তরে০৪ ঠা জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:০৯ যার রঙ শূন্য ও সাদা, তার পায়ে নখ, লম্বা হয়ে ছুঁয়ে গেছে কাঁপা রোদের সীমান্তরেখায়, ঠিক যার পরই আলোর মনস্তত্ব আলাদা। যে দূরে নড়ে নড়ে যায় চোখের পলক সন্ধীক্ষনের ফাঁকতালে, সেখানে ঘনত্ব উঠা-নামা করে, সেই ঘোসনা, ফিরতি চালে ভ্রূ বিচলন।
সাবধানী সব মন্তব্য করতে গিয়ে,ছিটকনিতে আট-ঘাট, ভিক্ষা চেয়ে ফিরি'র আবহে ছল; মাধুর্য হারিয়েছে।
এর রঙ হবে০১ লা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৫৮
শূন্য ও সাদা মাঝবেড়া৩০ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২২ আদিগন্ত পরে আছে পাতানো ইশারার জট মুখের শব্দে সেই বলে দিয়ে যেমন অনর্থ স্থানিক বিষমতা মাঝবেড়া, বোঝা নড়ে-চড়ে লতা'র ফুল, বাসী থুথু, আরও কিছু চোখের উদবৃত্ত
বুড়ো আঙুলে গড়িয়ে পরে যার রক্ত, বয়স ঋতুসময়ের কম । গোড়ালি ধরে এসে সেই লাল সাজানোর -আবেদনের পেছনে প্রতিযোগিতায় । রক্তে ভেসে যায় পুরোনো একই দাগ,যেদিন ছেড়েছে খোলস, ভেতর থেকে বেড়িয়ে পড়ে উর্বর বিষ, নতুন শরীর কেঁপে ওঠে থামে, খাবার-চাই, এসব না বলে। , তারপরেও যেসব হাত আকাশের দিকে মেলে ওঠে, আমাদের পায়ের নীচের কড়কড় ঘেঁটে ঘেঁটে নেমে আসে বিক্ষত। এইভাবে এখানে নেমে আসছে ক্রমাগত। হাসপাতালের বারান্দায়ও একইরকম। সেখানেও নেমে আসা ক্ষতে মলম লাগায় না কেউ, সেখানে জন্মের মালিকানা কেউ তলিয়ে দেখে না, নিখোঁজ বিছানায় কে শুয়ে ছিল, কীভাবে শুয়েছিল। বারন্দার নিরাপত্তায় ঘরগুলোতে এদের ঢুকিয়ে দেবার কেউ নেই, সেখানে অভিবাবকহীনতা এবং অক্ষমতা, দুটোই অপরাধ গুরুতর।হাইড্রেনের পাশের ঘাস তাদের কোল দেয়, যে ঘাস নিজেও ক্ষনিক। শ্রেণীচেতনা বিলোপ এইভাবে, মানে পাল্টে স্থায়ী হয়ে গেছে।
ইতা বলে পরিক্কার বিসয়২৯ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:১৬

কেমতে দাত মেলইয়া কেলাইবেন, কেমনে হাতের আঙ্গুল আরেক হাতের কনুইয়ে টাচ দিয়া রাকবেন, কেমেন চিনবেন নিজের চিয়ারা, কেমতে হইব মিল্ক(দুদু) উচ্ছারন,নাকে গামের জল মুচবেন না মুভবেন না, কুতায় দারাইলে বডি'র সাইড দেখা যাইব আর ফেচিয়াল এক্সপ্রেসন------------ইতা বলে পরিক্কার বিসয়।

ইতা বলে পরিক্কার বিসয় ইতা একডা কথা অইল
ডাক বেলার খামে চিঠি২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৪০ তার সময় বেড়ে যাক ভেতর থেকে, টেবিল খোপে রেখে দিয়ে সব মায়াতাঁত ইশারা, প্রতিটি সহজ কথা কে ভালবাসে তারে, এইসব মধ্যমান পরিবর্তন শর্ত মোড়ানো সমবায় বিন্যাস দেরী করে ফেলে ক্রমশ।
এই চিঠি বয়ে নেয়া ডাক, মাশুলে সমর্পন রীতি ও প্রাপকের অনিচ্ছা নির্ভর স্থিত অব্স্থার নিয়ম বাধ্য হরকরা । ঠিকানার একমুখি চোরাটানে যার দারকার তার চিনে নেয়ার প্রস্তাবও মুলতুবি রাখে। কিছুটা নাম ধরে প্রশ্রয় আর কিছুটা অসমান তারতম্যে চিঠির বিষয়বস্তু খামের ভিতর গর্ভসঞ্চার ঘোষনা করে। হাচা এন্ড মিছা২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩ একটা হাচা, একটা মিছা কুনটা হাচা আর কুনটা মিছা তালিকা কন:
১/ আমার নিক হাচা --হাচা
২/ আমার নিক হাচা না --মিছা

পুনশ্চ: আমি দেখি, আপনে লেখেন আইসিসের সম্মানার্থে২৫ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮ ঠিক আছে ,
ধরেন লেখলাম আইসিস আমারে একটা নতুন পোস্ট তারে নিয়া লেখতে কইছে .....................পোস্টের নাম : পাগল সূত্র: নির্ঝর কিছুটা শব্দলয় শেষদিকে, নীচের দিকে
নির্ঝর কিছুটা শব্দলয়২৩ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
নির্ঝর কিছুটা শব্দলয়কোনপারের কথা কও তুমি পারানি! মাস্তুল খুলে লগি টেনে ধীরে অবশ স্পর্শ রেখছ জানি আরও গোপনে। আমিও পারে পারে দিয়েছি অঙ্কুর। ঘাটে লাগায়া ডিঙা, মাঝি, এতদিনে তোমার সময় হল, পান সাজাবার। গাঙের পানি কিনারে আনো, আমি ভাসি জলে, সাঁতার যদি জান তবে ডুবে অথৈ কুল। পারের কথা কও হে সখা, ভাসান আগায় দেই। নট এক্সাক্টলি২০ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৪ শেয়ার করুন: দ্য রাউন্ড ফিগার আরাউন্ড
_______________সংকেত: ঠোক্কর নয় নিখুঁত পূর্নমান আসন্ন টুকে টুকে যায় ক্রমে দূরে
______________
২০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:২৮
আপডেটেড
৯ কিংবা ৬ কতক্ষন আর রয় তবু কিছু বেশি বাচলো ৯সরাসরি বার দশ মাত্র ৬ আমি নতুন না১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪৬
আমি নতুন না

কে কে আমারে চিনেন নাম লেখান উস্কানি মূলক গঠন১৭ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:২৬ উস্কানি কতটা মনোগ্রাহী প্রেমিক ও বৃদ্ধের কাছে ঘুম প্রবোধ শরীর ফেলে রাখে যেমন অনিচ্ছা কিছুটা বিছানার চারদিকে।কাঁটার উল্টপথ হিসাবে যদিও এক, বৃত্ত শেষ দিকে পরিধি টেনে নেয় খেরো নিকেশ।এখানে প্রেমিক সব ভুল করে, বয়স অঙ্ক থেকে সঠিক নিয়ম সচেতন ঠেলে দেয় গড়ে মিল ধরে কোনও স্তূপে।
এইসব শিখে, আমি নিঁখুত খাতার মালিকানা ঘোষনা করিওজন ও পরিমাপে, চুম্বন এবং তার দরদামে
______________________________এইসব শিখে, কেউ নিঁখুত খাতার মালিকানা ঘোষনা করেনা বাটখারা বসানো তুলাদন্ডের নিরপেক্ষতার আচরনে বাস্তুমহড়ায় শিস সংকেত১৪ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০ বেড়ে ওঠে পরিচিত দুপুরের খাঁজ বাস্তুমহড়ায় শিস সংকেত, পায়ের চাপ নিজের খোলস বৃত্তান্ত গোপনে পুষে নেয় সীমানার চারদিকে।তারপর কারিগরি সামঞ্জস্য, গভীর শিকারি উপস্থাপন সেদিকে ডেকে আনে শ্বাস কৌশল অনুপান।
আরকে চোবানো বদল নিয়ম সমানুপাত ধারার নিখোঁজবিজ্ঞপ্তি টাঙিয়ে, শুয়ে পরেযৌনাগমের ভঙ্গিমায়, এই মুদ্রা জরুরী গুরুত্ব পরিচায়ক টোপযখনও নয় কোনও গঠন প্রতিলিপ। সেই জোড়া অভিঘাত বয়ে, চোরা দিন-রাত সংরক্ষন বিহীন চলে, ওজন বেড়ে বেড়ে চিন্হ বিলোপ করে দেয় ঘটনাশূন্য।
________________________________
দিন-রাতের চোরাটান সব গর্ত সাজানোশ্বাস ক্রিয়ার চূড়ান্ত সহযোগী নয়। এই ফাঁকি ও ফাঁদ পরে রইল এপিটাফে।১০ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৫৭ পকেটে দেড় হাজার টাকাট চেক এবং চুলে বিলি কাটার অনিচ্ছা থেকে যে ক্লান্তি ভর করছে, তা সকালের পরীক্ষার হল পর্যন্ট টেনে নিয়ে যেতে হবে। সেমেস্টারে, আবার টাকার হিসাবে, ফল মেলানো, বার হাজার। এই সব ডিগ্রী সন্তান জন্মাবার পর, নিজেকে উপস্থাপনযোগ্য করে তোলা। পরীক্ষার সময় জেনেশুনে, একটু পরে যাই করে, যখন পৌছানো গেল তখন, যে যার মুখ চাওয়া-চাউয়ি শেষ করে, টিক দিচ্ছে সংগৃহিত সব সমাধানে। সে যে কী অনীহা মিশ্রিত আগ্রহ, কী সচেতন অলসতা। সারাদিন হাসপাতাল--ছাত্র পড়ানো-অফিস নামে স্ট্যাটাস বজায় রাখা করে, দুটো দোকান আর ঘর ভাড়া মেটাতে বাদ পরে যায় একটা বিলাসিতার ফোন, " আজ একটু তাড়াতাড়ি আসবে?"। সেই কথা কেটেকুটে গিয়ে, এখন লেখছি অলস নিরাপত্তাহীনতা, বড় বড় হতে হতে, পরিবারের কাছে বীমা কোম্পানীর আশ্বাস, এবার ঘুরলে, শেয়ার দ্বিগুন। তাড়াতাড়ি কী আসা যায়, কোনওদিন এসেছিল কেউ! ধুস! হিসাব মেলে না বলেই, ফানুস উড়াও, অন্তত এই মুহূর্ত রঙিন, বলে ফোনতুলে ডায়াল করে দেখা গেল, কথাবুঝে নিয়ে লাইন কেটে দিচ্ছে , দেরী করেই ফেরো, ঘুমিয়ে যাই।ঢুলে ঢুলে শুয়ে পরো। কিছুই প্রতিস্থাপনীয় নয়, এপিটাফ বলে, অভাব থেকে বেছে নিল চতুরতা। এই ফাঁকি ও ফাঁদ এপিটাফে সমাজ,চোখ কীভাবে মারতে হবে, পরান কী বলে? (নিজ দায়িত্বে পড়বেন)১০ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৪১ বাণীবিচিত্রা, তাফাইল, ম্যাটিনিশো ৩ টা
করুন, সিম্পলি, চোখের পাতা দুইটা কুচকাইয়া অন্যকে দেখাইতে হবে। যেভাবেই কর না কেন, চোখ কুচাকাইতে হবে, সব সুন্দর-অসুন্দর ছোখেই তা হয়। আপনি তা করার সময় স্বর ক্ষেপ করতেও পারেন , নাও করতে পারেন একশন অর্ডার
*০৭ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০৯
আমি এসবের কিছুই জানিনা, তখন আকাশের দিকে মুখ করে পেচ্ছাপ করছিলাম থুথু শিরোনাম০৬ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০৯ তিনচাকার সাইকেলভ্যান থেকে থুথু ফেলে গল্পের চরিত্র দেখতে পেলেন, সাথে পেচ্ছাপ রয়েছে, তার থুথু উঠে এল চোখ পর্যন্ত। আসলে মাথায় পেচ্ছাপ ও নিজের জিভের সংযোগ তৈরী হয়ে যায়, সেটা চোখে ভেসে আসে, থুথু ফেলে জিভ ধুয়ে ফেলার ইচ্ছায় থুথু দেখা যায়।
চরিত্র এগিয়ে বুঝতে পারলেন তার ভেতরে পুরুষবোধ গরম হয়ে আবারও থুথু্তে গিয়ে ঠেকছে। পেচ্ছাপ পথ, নিজেরও তাই, জিভ এবং আত্মপ্রতিলিপি গঠন এর পাশাপাশি অবস্থান, ঐ পরিস্থিতির বাইরে, সেই অবস্থানের প্রেক্ষিত, থুথু উৎপাদন করছে।
কয়েক সারি মুখ, হা করে চলছে, মুখে মুখে থুথু, থুথু হজমের প্রক্রিয়া, খালিপেটের নামভূমিকা, থুথু ঘৃণা ও প্রেম। প্রত্যাখ্যান ও আশ্বাস। চরিত্র ভাবলেন, এইসব কথাও যেমন তার কাছে থুথুময়, কথাগুলোও থুথুর নতুন কোনও সংস্করন থেকে নেয়া নয়। যেটা তার নতুন, থুথু শুকিয়ে গেলে, দাগ থাকে, আবছা কিংবা অপরাধফিকে নয়। সেই থুথু শুকনো জলেগুলে থুথু ফিরে আসে না, ফিরে থাকে গন্ধ।
চরিত্র ঠোঁট চাটলেন। ভ্যানসাইকেল চালকের থুথু হাতে নিয়ে, মুখে মাখিয়ে, জিভে ফেলে,জিভ ধুতে লাগলেন। তার বমি হল। থুথু এলনা। চরিত্র অভ্যস্ত হয়ে গেলেন। সম্পর্ক৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:১৭ মাথা ও জুতার সম্পর্ক টুপি এবং হাতের মত নয়। বরঞ্চ, হাত সেখানে মধ্যবর্তী দালাল। এবং হাতেরও থাকে আড়কাঠি, কখনও মুখেঢুকে, জিভের নীচে চালান হয়ে শুধু সংকেত দিয়ে কেটে পরে। দলালকে সেই আরকাঠি জু্তা খুলে ছুঁড়ে মারার বদলে ফিতা বাঁধে মজবুত করে। মাথায় ক্রমাগত চালান হয়ে যায় এই ইন্ধন এবং সেখানে পালক লাগে। উঁচু মাথায়, দালালি'র দর্শক চোখ দেখে পালক ঝুঁকে, মাথায় প্রতিবিম্ব তৈরীর নিরিখে মাথা নীচু হয়ে আঙুলে ফিতার প্যাঁচ পয়জার দেখতে দেখতে বুদ্ধি শান দেয় এবং পালক বিন্যাসে ব্যস্ত হয়ে পরে, দুর্বোধ্য ঠেকতে থাকে উঠোনে ভিক্ষুকের ডাক। একটি প্রেমের কবিতা২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:২০ মুখের ফোস্কা গলতে শুরু করলেই একধাপে অনেকটা ভেতরে ঢুকে পড়ে তোমার নখ ভেতর থেকে যে জিনিস দেখতে পাও, তা পুষে রেখেই উত্তাপ বয়ে নিয়ে যাই সন্ধিমূলের দ্বীধাযুক্ত সন্দেহের আবরনেজিহ্বায় নোনতা-স্বাদ-শ্রুতির সাথে মিলিয়ে দেখেছি,নিজের মাংসই প্রবঞ্চক
রক্তে যে বিষ ঘন হয়, তার অংশ বিশেষ একান্তে, কিছুটা গোপনে রেখেছি প্রস্তাব গঠনের কাঠামোয়, আরও, নিবিড়তার সুযোগে বিন্যস্ত উপস্থাপনের বদলে এই আমার বিনির্মান মত ,যেখানে রঙ সুতা প্রত্যাখ্যান করেছিল ঘুড়ির প্যাঁচ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৩৩
হাওয়ার ভাসিয়ে দিয়েছি চোখ ও মৃত শ্বাস প্রজন্ম রেখেছে জাফরি নক্সার মাপ হাতের সাথে সন্ধি-মিতালি করা ছায়াঢেকেরাখাখোপ নিবন্ধনে সেই সব কথা লেখা নেই যেখানে রঙ সুতা প্রত্যাখ্যান করেছিল ঘুড়ির প্যাঁচ
তারপর থেকে খুরের অভিমুখ সওয়ারীর চোখ থেকে সরে যায়
__________________ক্ষুর নয় এর জন্য খুর
``২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৫ প্রতি বিকাল চর্চায় দীপঙ্কর অনভ্যস্ত শিস দেয়। হুশ হুশ ফিসফিস শেষ করে বাড়তি ইশারা নিশিডাক বন্ধ করে দেয়। ঘুমে যোগ হয় উপবাচন।
উপস্থাপিত সংলাপ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:২৭ বাস্তুভিটার কুক্ষিগত আচরনের সাথে উপস্থাপিত সংলাপ কোনও পার্থক্য তৈরী হয় না, এই জ্যামিতি নক্সা একটি সম্পাদ্য। চুল বেড়ে ওঠে, পকেট দেশলাই কাঠির শব্দে মনোযোগী: হিসাব প্রাচীন , কিছুটা অসমাপ্ত রেখে মিলের পথ ছেড়ে রাখা। কিংবা সেই প্রশ্রয়,আরও কিছু বাক্যগঠনে যতির সুযোগ।
হাত এবং অপরাধ, আঙুল ছুঁয়েছে মুখ, মুখের ভেতর দাঁতের ক্রম, অভিন্নতায় মিথ্যুক । ছায়া,বিভাগ মেপেজোকে বাতাস-ঢাকনায় সুড়ঙ্গ ।
বাড়ির গলিতে জেনেবুঝে পোস্টার সেঁটে রাখা কেউ এসেছিল নাকি ! কাঠামো ঘুমায় রোদে।
Messageপাছায় এই পরিমাণ গুঁড়া কৃমিওয়ালা মাস্টারদের ডিমোশন দিয়ে রাখাল বালক বানিয়ে দেয়া উচিত। Muzib Mehdy ও কাকশালিখচড়াইগাঙচিল এর হাল্কা কথা-বার্তা। মন্তব্য নিজ দায়িত্বে।২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০২ ______________________
Muzib Mehdy
Add as FriendAugust 18 at 11:35amReport MessageAre you Zubair Imon?

Kakshalikhcharaigangchil AmiAugust 18 at 3:51pmna ami Zubair Imon na
Muzib MehdyAdd as FriendAugust 19 at 6:44amReport MessageThen why do you pick such kind of nick? What will be your mission in Facebook?
Kakshalikhcharaigangchil AmiAugust 19 at 12:34pmamar kunu mission nai, khali submission.
Then why do you te ei then ta bujlam na, mane Zubairda hoile ki ei nick neoa jeto proshnatit vabe??? ha ha ha ha



Muzib Mehdy :
যেহেতু জুবায়ের ইমনকে আমি চিনি, তাই তাঁর একটি আলাদা নিকের মিশনকে আমি খারাপ বলে সন্দেহ করতাম না হয়ত। ফেসবুকে আজকাল নিকের যে উপদ্রব, সেটা আমাকে এ ধরনের প্রশ্ন করতে বাধ্য করেছে।
মানুষ কী করে কালশালিকচড়াই হয়, তাই তো বুঝি না আমি।
যাহোক, আপনার ফ্রেন্ড বাড়ছে না কেন?
------------------------------->গুরুমশাই হতে গেলে পাঠশালা খুলতে হয়

ফ্রেন্ড বাড়ছে না মানে কি?
বল্লাম না, আমার শুধু সাবমিশন। উপদ্রব দ্রাব্য হলে দ্রাবকের মাথাব্যাথা সন্দেহ নয়, চক্রান্তের গন্ধ দেয়।
মানুষ যেভাবে মেহেদি হয়, সেভাবেই পাখি হয়। যাহোক, গাঙচিল উপেক্ষিত নয় আমার এখানে

Muzib Mehdy
Add as FriendAugust 19 at 9:35pmReport Messageআপনার কি পাঠশালা খুলবার বাসনা আছে? থাকলে টালবাহানা রেখে সেটা পরিষ্কার করে বললেই তো হয়! আমি ছাত্র হিসেবে মনোযোগী, চালিয়ে যান।
সাবমিশনের পালা বুঝতে পেরেই ওরকম প্রশ্ন ছিল। সাবমিট নিশ্চয়ই নানাদিকে নানাজনকে করেছেন। কয়েকদিন পেরিয়ে গেছে, অনুমোদন হয়েছে মাত্র একটি। এজন্যই ইঙ্গিত করতে চেয়েছিলাম যে, পিটিশনটার কোথাও-না-কোথাও একটা গণ্ডগোল যে আছে, এটা আমার মতো অন্যদের ঠাহরবিদ্যায়ও ধরা পড়েছে।
দ্রাব্য-দ্রাবকের ওপরে যত দার্শনিকতাই চাপান, দুয়ে একত্রিত না-হতে পারলে দ্রবণ তৈরি হয় না। এ শেষপর্যন্ত চক্রান্তও না, সন্দেহও না, নিশ্চয়তা।
কেবল গাঙচিলের প্রশ্ন উত্থাপন করছেন কেন, কালশালিকচড়াইও তো অনুপেক্ষিত আপনার ওখানে। আমার এখানে এদের প্রত্যেকের আলাদাভাবে মূল্য আছে, একসঙ্গে নেই বোধহয়।
Kakshalikhcharaigangchil AmiAugust 19 at 10:09pmআপনার কি পাঠশালা খুলবার বাসনা আছে? থাকলে টালবাহানা রেখে সেটা পরিষ্কার করে বললেই তো হয়! আমি ছাত্র হিসেবে মনোযোগী, চালিয়ে যান।
সাবমিশনের পালা বুঝতে পেরেই ওরকম প্রশ্ন ছিল। সাবমিট নিশ্চয়ই নানাদিকে নানাজনকে করেছেন। কয়েকদিন পেরিয়ে গেছে, অনুমোদন হয়েছে মাত্র একটি। এজন্যই ইঙ্গিত করতে চেয়েছিলাম যে, পিটিশনটার কোথাও-না-কোথাও একটা গণ্ডগোল যে আছে, এটা আমার মতো অন্যদের ঠাহরবিদ্যায়ও ধরা পড়েছে।
দ্রাব্য-দ্রাবকের ওপরে যত দার্শনিকতাই চাপান, দুয়ে একত্রিত না-হতে পারলে দ্রবণ তৈরি হয় না। এ শেষপর্যন্ত চক্রান্তও না, সন্দেহও না, নিশ্চয়তা।
কেবল গাঙচিলের প্রশ্ন উত্থাপন করছেন কেন, কালশালিকচড়াইও তো অনুপেক্ষিত আপনার ওখানে। আমার এখানে এদের প্রত্যেকের আলাদাভাবে মূল্য আছে, একসঙ্গে নেই বোধহয়।----------------------->সাবমিশন অনুমোদিত, উপেক্ষায় আমি অনভ্যস্ত। বরঞ্চ অনুমোদনেই বিলাসিতার ভনিতা। ঠাহরবিদ্যায়ই গন্ডোগোল থাকা নিশ্চিত, নিশ্চিতবিদ্যায় ঠাহর অনুপস্থিত।
'কেবল গাঙচিলের প্রশ্ন উত্থাপন করছেন কেন, কালশালিকচড়াইও তো অনুপেক্ষিত আপনার ওখানে'----এইটুকুর আধার আপানর লেখ-এ আশ্রয় নিয়েছে
"আমার এখানে এদের প্রত্যেকের আলাদাভাবে মূল্য আছে, একসঙ্গে নেই বোধহয়।" -ঠিক যেমন মুজিব বঙ্গবন্ধু হলে তবেই ক্রীয়াশীল হয়।
পাঠশালার বাসনাতো নেই, কোনওকালেই ছিল না তবে খুল্লে অবশ্যই 'টেস্ট অব ক্যানসেলেসন অব কান্ডিডেচার' রাখতাম ।
অঙ্ক কি মেলে ? কখনও মিলেছিল

Muzib MehdyAdd as FriendAugust 19 at 11:05pmReport Messageএত এলোমেলো বকলে কেমনে হবে! কথা এমনভাবে বলুন যার স্পষ্ট অর্থ হয়। বলছি না যে, আপনি তা জানেন না। বলছি যে, আপনি লিখবার সময় সচেতনভাবে লিখছেন না। এরকম মাস্টারের কাছে পাঠ নিতে হলে আমার ভালো ছাত্রত্বের সুনাম মুছে যেতে বাধ্য।
ধরুন, এই যে আপনি বললেন 'নিশ্চিতবিদ্যায় ঠাহর অনুপস্থিত', কথাটা কি আপনি একটুও ভেবে বলেছেন? ভাবেন নি। নিশ্চিতিতে পৌঁছতে হলে আপনার প্রথম ধাপই হলো ঠাহর। একে না-টপকিয়ে আপনার সামনে এগোবার কোনো রাস্তাই নেই, যদি না তা অধিবিদ্যক কোনো ব্যাপার হয়। আর বলে রাখা ভালো যে, অধিবিদ্যায় 'নিশ্চয়তা' বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই, সেখানে বিশ্বাসেরই জয়জয়কার। আমার ওতে মন বসে না।
ডাকে ভুল থাকলে কোনো অঙ্কই কখনো মেলে না জনাব।

Kakshalikhcharaigangchil AmiAugust 19 at 11:52pmআমার কথা ধরতে আরও বেশি মেধা প্রয়োগ প্রয়োজন। টেস্ট অব..........খেয়াল নাই? অধিবিদ্যা মানে কী? শুধু বিশ্বাসে বিশ্বাস আমার নাই জনাব। গুরুমাশাই লেখাটা থেকে পুরোটা কয়েকবার পাঠ করুন। একেবারে অঙ্কমেলা পর্যন্ত
Muzib MehdyAdd as FriendToday at 12:37amReport Messageএ বেলা ছাত্রত্ব পরিহারই কর্তব্য জ্ঞান করছি। দয়া করে অন্য ছাত্র দেখুন। আমার বিশুদ্ধ ছাত্রমেধা স্যারের বাক্য শুদ্ধ করে অর্থ আন্দাজে রাজি নয়।
ধরে নিন আমি অকৃতকার্য, তাতে যদি শান্তি মেলে তো তা প্রাণভরে উপভোগ করুন।
Kakshalikhcharaigangchil AmiToday at 12:48pmএ বেলা ছাত্রত্ব পরিহারই কর্তব্য জ্ঞান করছি। দয়া করে অন্য ছাত্র দেখুন। আমার বিশুদ্ধ ছাত্রমেধা স্যারের বাক্য শুদ্ধ করে অর্থ আন্দাজে রাজি নয়।
ধরে নিন আমি অকৃতকার্য, তাতে যদি শান্তি মেলে তো তা প্রাণভরে উপভোগ করুন।
শুনেন জনাব, আমি আপনারে ছাত্র হইতে কই নাই। আপনে আমার কথাও বোঝেন নাই। গুরুমশাইগিরি ছাড়েন, এই বেলা কই। অনেকটাই সহ্য করা হয়েছে।আপনের নির্দেশমূলক বাক্যগঠন বন্ধ করেন। মেধার বিষয় আর তুল্লাম না।
আপানারে কেউ বসায় নাই, গোয়েন্দাগিরি কইরা ফেইসবুকের সাস্থ্য ঠিক রাখতে। কেমন?
যদি সন্দেহমূলক নিক আপনারে যন্ত্রনা করত, তায় নয় একটা কথা ছিল, এত কথা কওয়ার।
টেস্ট অব ক্যান.........তেই তো কইলাম যা কওয়ার । আমার বাক্য শুদ্ধকারার আগে নিজের থলে পরীক্ষা করুন।
যথেষ্ট হয়েছে। এর আগের জবাবটা নরম ভাবে ই কথাটাই ইশারায় কইতেচাইছিলাম।
ভবিষ্যতে এইদিকে হাত বাড়াইবার আগে প্রস্তুতি নিয়া আসবেন, সমান সমানের। লেজে খেলানোর খেলা চালাইয়া যাওয়া যায়, তবে এটি বিশেষ আনন্দদেয় না আমাকে।
নিজের চড়কায় তেল দেন, আমার নিক নিয়া ফেইসবুকের চিন্তা না করলেও বোধহয় চলে।
শেষ কথা এই যে, যথেষ্ট মেধাবী না হইলে, আমার কথার নাগাল পাওয়া খুব সোজা না।
আমি আর কোনওরূপ বক্তব্য আশা করছি না।
Muzib MehdyAdd as FriendToday at 1:12pmReport Messageপাছায় এই পরিমাণ গুঁড়া কৃমিওয়ালা মাস্টারদের ডিমোশন দিয়ে রাখাল বালক বানিয়ে দেয়া উচিত।
স হা য় তা র মহড়ায় যতদিন২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১২ স হা য় তা র মহড়ায় যতদিন প্রশিক্ষন আবশ্যিক তার আগেই চিত্রকর চোখে আঙুল ঢুকিয়ে প্রস্তুত তার কব্জিতে কৌতুক ও ক্ষুধা গলার মাদুলিতে ছাপানো খুলিবিম্ব তার নীচেই পা থেকে শ্বাসনালি দৈর্ঘ্য এই বিভাজিকা প্রকল্পের মন্জুরী নালা কাটার জন্যও অনুমোদন সাপেক্ষ
পরিশেষে স্বাক্ষর মাত্র হত্যার মালিকানা চিহ্নিত করে ক্রমশই হয়ে উঠতে হবে বিশ্বস্ত ঘাতক১৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৩৬ ক্রমশই হয়ে উঠতে হবে বিশ্বস্ত ঘাতক শিড়দাঁরা'র ফুটো দিয়ে সভা সঙ্গীত চোখ নিজের হাতে খুবলে রেখে দেব পায়ে
হুইসেল পড়ারও আগে পোষাক এঁটে যাবে বোতামে নিবিড় ছায়ারেখায় মুহূর্তের ঢিলে মনোযোগ আবারও মনে করিয়ে দেবে : ক্রমশই হয়ে উঠতে হবে বিশ্বস্ত ঘাতক
৫০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:১৯ যে সেদিন বললে আজ বাড়ি যাব অবেলায়, সে এখনও দরজার হুড়কোর মাপজোক করে গজফিতায় ফটো তোলা নিরাপদ পেশা নয়।০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২১ ফটো তোলা নিরাপদ পেশা নয়। ক্যাসেট কিংবা নেগেটিভ গুছিয়ে রাখার মেধা পরাজিত হয় অপেশাদার নিয়োগকর্তাদের মাসান্তে মাসোহারা গুছিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়ায়, যদিবা সেটি খসে যায় হাত থেকে, সেখানে সন্ত্রাস। বারোআনায় উঠে যায় ভূমিকম্প প্রতিরোধি বাড়ি, ক্যামেরার বাক্সে জমে স্যাতস্যাতে আপোস। চার আনা লজ্জা নিবারন এবং সেটি ধরে রাখার ব্যর্থতায় খরচ হয়ে যায়। নিত্যবাজারবিমুখ পেশাদার চিত্রকর ছায়ার সমীকরনে ইচ্ছে ভুল ঢুকিয়ে দেয়~ক্লিক শব্দের ধাঁধায় মুড়ে মুড়ে নিরাপদ হতে চায়। সেই শব্দ কখনও স্ত্রী'র গালে চিন্হ রাখে, মস্তিস্কে ক্ষত ছড়িয়ে জন্মবৃত্তান্তে খোঁজে দোষ।
সে শ্মশানে, ~একটু স্মাইল হলে ~সেই পোজের ছবি সহ খবর অল্পদামে বিক্রি হয়ে, কাগজের পাতা ভারী হয়, ঝুলে যায়~ অনেক দামী ব্র্যান্ড পরিচয়ে। নিজের কব্জি, আঙুল, নির্ভুল আলোকপরিমাপ দক্ষতা সাদা শার্ট ফেলে রঙিন পোষাকের আর্জি জানায় অবজেক্টকে।ছাপা ঝকঝকে হয়।
তার ছবি সেই পরিমাপের প্রয়োজন নয় বলে, সাদা শার্ট সব কিছু নিয়ে ময়লায় রঙ পাল্টে দেয় ক্রমশ। পেশাদার শব্দটাই পরিচিত থেকে যায়।
দীপঙ্কর০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০১ দীপঙ্কর হোঁচটে বেঁচে থাকে দীর্ঘ
Take an example ইংরাজী বাধ্যতামূলক০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:১৪ God is not the the creator rather the human creates him for own approval,acceptence, for shortcomings to be shaded, to hide inability. To turn the illogical logical, irrational rational, lack of proper knowledge established. It has started in fear and it simultaneously being capitalized is being continued with oppressed and oppressor equation

Mahishashur Mardini, popularly Durga, the Hindu goddess of power is not permitted to have ten open arms in military pose at Durgabari in India’s northeastern state Tripura. Eight of her hands become dwarf to go concealed at back-side.
Believers consider it a fact that the goddess took birth from collective efforts of different gods who fashioned her with deadly weapons. To accumulate those, she has ten arms, also a sign of absolute superiority over human. She has saved human race killing monster Mahishashur and is still on constant vigil to control evils. So powerful is she.
One king of Manikya dynasty of the land, Krishakishore denied the notion, after his beloved Sudakshina once fainted seeing the goddess’s idol, human face but uncanny exterior, ten hands with sword, lancet, so on. The king’s chivalry cut the Durga, remember the goddesses of extreme, into his desired size, not the goddess could sustain her own shape. To cope with scripture balancing the king’s order, it became a human look with two hands , the rest went into dark with a new shape.This king was not a monster rather a devotee, the Durgabari or worship lived on his sponsorship then. If a monster he were, would have been killed by the goddess. But nothing of that sort happened.
Extend it more, Durga, if is the supreme power something above human reach, would punish the king for his act pleased his wife, refusing divine manner, in fact, her shape could not be changed at all. In every respect he was a human but a ruler, thus he possessed power, so he could fulfill his wish, be it suppressing the citizens’ voice or formatting the god’s shape.
So, god is a construct only of human beings, not the reverse.
Again, in argument, suppose, in any shape or form, if somebody prays truely, he reached to god. If so, any shape means a shape or one form. Fine, fewpeople are searching a flower, some
the change was itself the wish of God, got instrumented by the King, what the reason was and what a purpose the hands in dwarf form served or is serving. Suppose, it was goddess’s affection to her devotee then what’s about the usual with ten -arms-form in practice outside that place? Whether could Sudakshina not see those or no other devotee had the chance to faint? The god ideally is equal to all. Or the god is inclined to the people who have and detached from the have nots?
So, it seems god is not belonged to all, contrary to the sayings; the god saves the weak, exploited ones, makes justice. It is same in nature, identical to man built society of hierarchies, the equation of oppressed and oppressors!!!!!! in which power is constituted with who are minor part of population but hold most cream and safe guards their interests. This face of god conceptualizes, god is a construct manufactured in the earth

Comprehension is yours Hope no shortcoming in shade, you are not oppressor or even if, this sense is beyond ignorable even with opposition
লেখা ইংরাজীতে কারন এইটা সেই ভাষাতেই লেখা, ব্লগ ছাড়া, অন্য দরকারে বানানো, যেখানে ঐ ভাষা দরকার।
কোনও ফাতরামি কামনা করছি না, সিরিয়াস মতামত চাই।
এর প্রেক্ষাপট হল, বিষয় টা এই রকম যে এক রাজার ইচ্ছায় দুর্গার দশ হাত পাল্টে যায় হয় দুই হাত। রানি ১০ হাত থেকে অজ্ঞান হয়ে পরেন, তাই পন্ডিতদের বলা হয়, পাল্টে দাও। মানুষ করে দাও।
বাকী ৮ হাত ছোট করে লুকিয়ে ফেলা হয় দুর্গা মূর্তির পেছনে, কাপড়ে মুড়ে, আজও সেই নিয়ম চলছে।
তো এখানে মানুষ যে দেবতা এনেছে, দেবতা মানুষ নয়, তার ইচ্ছায় কিছু হয় না, হয় উপাসকের ইচ্ছায় মানে তথাকথিত সৃষ্টি কর্তার থিওরীর ফাঁকি টা দেখাবার জন্য
এবার যদি প্রশ্ন হয়, এটাও তার ইচ্ছা, তাহলে বলতে হয়, প্রভাব শালীর প্রভাবে তিনিও প্রভাবিত কিংবা দুর্বলরে রক্ষা করা বা তাদের জন্য ইশ্বর তা নয়---

এখানেও সেই শোষিত আর শোষকের এই রেপ্লিকা
মূল থিম এই তাদের উৎসাহে পোস্টার দেয়ালে সাঁটা বেপাড়ায়।০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৩৬ ভাস্কর, মাঝবয়সী, স্থিরচিত্র গতি করতে করতে শুনতে পেল সুমনের হর্ন। সুমন আকারে মোটা, মাংস ও সিঙ্গারা, দুটোই খায়। রমাকান্ত বুঝে গেল, তাকে বাড়ি যেতে হবে রিক্সায় কারন তার স্ত্রী ও মেয়ে বারান্দায়। সুরজিৎ কিছুদিন আগে এসবই বুঝত, এখন সে বিবাহিত। সমান্তরাল তাপ টের পায়না। তার গ্রামের বাড়িতে এখনও পুকুরে কাছা খুব মনোযোগ দিয়ে বেধে রাখতে হয় না। ভাস্করের ছেলে বড় হয়ে যাচ্ছে, বউ সবকথা ধরতে পারে না। সব বোঝে।প্রনব নারী সঙ্গে উৎসুক। এখানে মেয়েদের, যারা পরিচিত, অপরিচিত হতেও বাঁধা নেই, তাদের উৎসাহে পোস্টার দেয়ালে সাঁটা বেপাড়ায়।
ভাস্করকে ডেকে নিয়ে দীপঙ্কর সেখানে পুলিশের বাঁশি শুনতে চলে গেল যেকোনও সময়। চুম্বনে বেড়ে উঠে খোলস০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৩০ ফরমায়েশি তথ্য সরবরাহ করে ইতিবৃত্তে রজন _____________________________
তখনও ডাক দিলে সব ঘুমের মোড়ক নত্জানু নিশিডাক সেখানে সাবধানীপা ও হাতের আঙুলে সরাসরি কার্যবিবরন
খসড়া রোজগারেরবাড়তি অনুপান বসতি চিন্হে থুথু ও আঠালো শ্বাস প্রবেশ অনুমতিহীন, বিষক্রীয়ার ক্ষেপ এইখানে পড়ে থাকি, দেখি প্রতিলিপি গঠন, সমব্যবহার চুম্বনে বেড়ে উঠে খোলস
জরিপ এবং নির্নয় অভিলেখ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০ হাড়ের পাশে বেড়ে উঠছে লীন অনুতাপ মুখের ছায়ায় সরে সরে যায় পতনের মালিকানাখোপে নড়েচড়ে ঘুঁটি মন্তব্যহীন প্রাথমিক সংক্রমন গারদ বন্দীপরস্পর
ঠোঁটের কস ততক্ষন ভেজা ক্রীয়াশীল আঙুলে ছোঁয়া-ছুঁয়ি পর্যবেক্ষন মাঝবেলার সরাসরি অন্যায় নিরাপদ ঘেরাটোপ কারিগরবিভাগটান মিশে মিশে নির্নয়মান ভুল হয় প্রেম নিবেদনের কোনও সাবলীল উচ্চারন প্রয়োজনহীন।২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৮
প্রস্তাব রেখে দেয়া মুহুর্তের সিদ্ধান্ত শরীর ভঙ্গিমায় গেঁথে রাখে পরবর্তী বাক সংকোচন। ঠোঁট স্থাপনের ব্যর্থতা অবস্থান ব্যাখ্যা এবং উৎসর্গ ভূমিকায় নিশ্চিত কাহিনি। ইত্যবসর বিক্ষিপ্ত তাপ বিনিময় শেষে রাত মধ্যমায় উঠে আসে, পারিশ্রমিকের এই অংশ ফিরিয়ে দিয়ে কূট সন্ধি অবতারনা করি, এই যে প্রেম নিবেদনের কোনও সাবলীল উচ্চারন প্রয়োজনহীন।
মাথার উপর চাঁদোয়া২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪১
মাথার উপর চাঁদোয়া খাটালে প্রথমেই যা হবে, ঝুল-কালি-বাঁশের চাটাই কিংবা নিজের আবরন ঢেকে যাবে।
দ্বিতীয় বিষয় (ধরা যাক সেটি বাস্তুহোম, সাধকের জ্ঞান বীক্ষন, এমন কি শ্মশান) : আকাশও তখন অন্যদিকে প্রস্তুত।
বস্তুত এই বলা যে চাঁদোয়ার নীচে বসে চারদিকে ওঠা পার্থক্য জরীপ ছাড়া কিছুই মোক্ষনেই। চাঁদোয়ার দল, পরজীবী উপাখ্যানে খোঁজে কৌশল
তালশ্বাস মাটি ফুঁড়ে যখন বের হয়, ঘাড় নীজেই ঘাড় ধরে, মাথা উঁচু করায়। সেখানে তাল মিশে মিশে লাইনে দাঁড়ায় বলে।
বাৎসরিক হিসাবে তার অনুলিখন২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৮ বাৎসরিক হিসাব নিকাশের ব্যবস্থায় অবস্থান নিরীক্ষা একটি প্যাকিং বাক্স সমঝোতা। যা খুললে ইদুঁরগুলো কেবল বেরিয়ে তাদের আলমারিতে ঢুকে পড়ে, যারা বহু বছরের চেষ্টায় একটি আগুন নিরোধক দেরাজ কিনতে পারেনি তাদের থেকে, যারা সেই ব্যবসায় ধাতুর প্রতিরোধ নিজের মোড়কের ভেতর জমা করছে। যারা সেই আলমারি কিনেছিল, কাঠ ও খড় পুড়িয়ে নিজের চর্বির তাপে, তাদের নরম বস্ত্র ইদুঁরের পেশিতে যোগান দেয়া, হিসাবের নিকাশে প্রধান অনুপান। ইদুঁর, ভুক্তভোগি এবং তৃতীয় পক্ষের নিজেদের সমঝোতা। লাভের ঘরে বিনিয়োগ ছক, সারনিতে লম্বা প্রোফাইল লাইন দু/একটা বেশি কাটা, তারবেশি নয় ঝামেলা।
এটি সমঝোতা : বছরে বছরে বাক্স খুলে, যেখানে নীচের তল পুরোটাই অনিশ্চিত, উপরের তলের স্বাস্থ্যবিধানে ব্যস্ত থাকাই বাধ্যতা।ভিক্ষুক নেই, তা আইনত দন্ডনীয়, এই উল্লাস কোথায় রাখা। বিশ্বাসে অভিযোজন।
এত অবসর, নির্মানের উপস্থিতির বৃত্তে বেয়াড়া সময়ে, বাজারে,বিছানায় ফিসফাস,যুক্তি-তর্ক কৈফিয়ৎহীন । বাৎসরিক হিসাবে তার অনুলিখন নক্সা১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৫ তিন পয়সার খেলা শেষ করেই কুশল নায়ক উৎপাদন ব্যর্থতায় হয়ে যায় ইতর প্রাণী। তার সাথে সেসব গল্প এড়িয়ে যাই। আরও হাততালি ঢেকে দেয় অর্ধেক ধোঁয়ার নক্সা। এইবেলা সুবিধাজনক অবস্থান থেকে কিছু বাক্যলিখে ফেলি মলাটের ভিতর। হৃদয়ে জীবন বাজি । মাথায় রেখেছি এই চাল।১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৩
অনুভূতিহীন টিঁকে থাকার সব পরিকল্পনাই পদ্ধতিগত উপজাত পণ্য।সমতাবিধানে সূচীমুখ মানসিক ক্রীয়া দ্বন্দ চেনামুখ হয় যেখানে, হৃদয়ে জীবন বাজি । মাথায় রেখেছি এই চাল।
বিবৃতি পাঠ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৯
যে সমস্ত মারফত ইতিপূর্বে বৈধতা নিয়ে পোড়ামাটির সমর্থন আদায় করেছিল, তাদের ইতিহাস কালসীমা লিপিউত্তীর্ন গননার খেসারতে ইজারার লেখ্য। তারপর স্তূপের ভিত্তি নিছক পোষা শখ-আল্হাদে যাদুঘর। সেখানে মেরামতি অধ্যায়ে, বর্ণনায় ছাপা হয় সুবিধাজনক উপচীতি কিংবা অপচীতির খোলসে আরও সুগোল লাভের পদ্ধতি।
সেইসব কাহীনি শুনি আর বিবরনে অভ্যাসে বিশ্বাস রেখে, পর্যায়সারনী তৈরী করি প্রশ্নোত্তর ব্যবধানে ক্রমাগত দাগ কেটে। সব প্রতিযোগিতায়ই অস্বাস্থ্যকর । । মূল্যসূচীহীন কার্যধারা স্লোগান, সেদিন । ।০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫২ একটি কলার টিউন, একটি কলার টিউন যেকোনও মূল্যেই আপনি পেতে পারেন : সব প্রতিযোগিতায়ই অস্বাস্থ্যকর যেকোনও কলার টিউনের সাথেই এটি বদলে ছেড়ে দিতে পারেন।নানাভাবে। সমান্বয়ে এইভাবে হাত থেকে হাতে, তার মাপামাপি মুক্ত ভ্যালুএডিশন থেকে নিস্তার পেতে , বদল হতে হতে, হতে হতে, শেষাশেষি এ ক জ ন, এর দিক থেকে উল্টো হবে ।
প্রতিযোগিতা ছাড়াই মূল্যসূচীহীন কার্যধারা স্লোগান, সেদিন । ।
এখন চিন্তা কইরা দেখেন, আমার লগে মেলামেশ করন যায় কিনা!০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
এখন চিন্তা কইরা দেখেন, আমার লগে মেলামেশ করন যায় কিনা!
প্রায় সব গুণই আছে।
আরও যা আচে তা একেবারেই সাধারন কৌশল
আমি কিন্তু সিরিকাস সিনসিয়ারিটি দিয়া পরীক্ষা দিছি, একবার কইরা।
চিহারা দেখাইবেন
নদীটির ধারে বাঁকের গল্প০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১ নদীটির ধারে বাঁকের গল্প প্রশ্বাসে নোনা কৌশল
জলের পাশে বসতি । নরম মাটি । পলিতে বেড়ে ওঠে ভেষজ টিকা। চাকার দাগ সেইমত স্থায়ী, ফসল লুটের কিস্তি অনুগামী।
দেহের কানাচে ভাঙে নিয়মিত অনু। গড়ে যা, মালিকনা প্রভু
কোমড় ছিলায় টেনে ঝোঁকা। ইজারায় পাওয়া এই রূপ, উত্তাপ বিনিময়েও সফল। গুণ রাখে সমান্তরাল স্তর । এই বর্ণনা সেই খান থেকে নেয়া।
ঠোঁট প্রেমঘন যেমন মোড়ে বসেছে সস্তার টেলিফোন
দেয়ালে দাগশূন্য আয়না সেখানে বাসীমুখের ছায়া কমদামে কথা বিকোয়
পোস্টারে ছিঁড়ে যায় অঙ্গ। অনুপাত ইচ্ছা মেলানো। নদীর বুকে পলি জমে, শিশু কিশোরি ও বৃদ্ধের( আরও যা যা), প্রতিবছর ভাসে সংসার, নুনের জাহাজ,বাঁকেই কৌশলে নোঙড় আটকায়। বন্যায় ভাসেনা ভবিষ্যত।
মাদুর পাতা বন্ধ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৪ সময় নিয়ে তিন চরন
রঙিন-ফিতে চিরুনি
যতদিন মাদুর পাতা বন্ধ
ধূপ-ছায়া গিঁট নিয়ন আলোয়
বিভাগী ভাঙন, শোনায় রাতাকানা সুর
_______________
নম্রতা নামক এক অলস( আমার চেয়ে অনেক বেশি ) ভগিনী ব্লগারের জন্য রহমান সাহেব দাঁড়ান, আছি। ( একটি আবেগ তাড়িত লেখা, তামাশা না)৩১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০ দু'দিন দেরি হয়ে গেল। ক্ষমা চাইলাম তাই প্রথমে।
এবছর ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় গেলাম ভাষা আনন্দোলনের দিনটির জন্য। তারপর ঢাকায় সাভার, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, স্টারের বিরিয়ানী ইত্যাদি। কিন্তু আমার আরেকটি এজেন্ডাও ছিল এবং সেটি একটি আবর্তনের । একটি কষ্টের অনুভূতি বাড়িয়ে নেয়ার।
বাংলাদেশের কনিষ্ঠ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান। পেশায় সাংবাদিক হওয়ায় তার কবর ভারত থেকে বাংলাদেশ এর সীমানা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া খুব কাছ থেকে দেখছিলাম।
ঘিয়ে রঙের সাদা কফিন বারান্দায় রাখা। আগরতলায় তার পাশে দাঁড়ানো সশস্ত্র বাহিনীর লোকজন। খুব কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম। বাংলাদেশের প্রতিনিধি লে: কর্নেল সাজ্জাদ আলি জহির এলেন। পোজ হল ছবি হল। সেদিনই আবার অনেক ভারতীয় জাল টাকা নিয়ে ধরা পড়েছে এক ব্যক্তি, যার পান্ডা বাংলাদেশে অবস্থানরত বলে পুলিশকে জানিয়েছে ধৃত। সারাদিন ঘুরে ফিরে আমাকেও যেতে হবে কাগজে, লিখতে হবে।
সেই দলে রহমান সাহেবের ছোট ভাইও ছিলেন, মহ: ফৈজুর রহমান। অনেক কথা। অনেক চোখের জল। বাপ-মায়ের কথা। সেদিন ১০ ডিসেম্বর, ২০০৭।
ত্রিপুরার হাতিমছড়ার একটা পুকুরের পার ধরে জল ছুঁই ছুঁই অবস্থায় তার দেহাবশেষ, মানে চুল, দাঁত, ইত্যাদি।একজনকে পেলাম যিনি তাকে কবরে শায়িত হতে দেখেছেন। তাদের পেলাম যারা এতদিন বীর আছে আমাদের গাঁয়ে বলতেন।
তার বীরত্বের কথা নটউন করে কিছু বলার নেই। সবার জানা।
আমার এতক্ষনের এলোমেলো কথার ধারা কিন্তু অন্য।
সেই কফিনের ধার ঘেসে ঘেসে একটা কথাই মনে হয়েছে।
কোনও কিছু দিয়েই মহিমান্বিত করা যায় না রক্ত, যুদ্ধ, মৃত্যুকে।
কোনও কিছুই দিয়েই মৃত্যুর হিসাব নিকাশ শেষ হয় না । যেমন ভারতীয় বাহিনীর অবদানের কথা বলুন। হানিদুর সাহেব তো ১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের, তিনি কোনও ভারতীয় দলের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, ইত্যাদি। সীমানা কী জিনিস তা এই খানে খুব স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
মৃত ব্যাক্তির কথা বলছি কেমন করে তিনি গ্রেনেড দিয়ে মেরে ছিলেন, কয়জনকে। নয়ত তিনিই মরে যেতেন।
এত বছর পেরিয়েও, সেদিন কিন্তু জল দেখেছি আমি অনেকর চোখে যারা হামিদুরকেও দেখেননি কিংবা সেই যুদ্ধ।
কেউ কেঁদেছেন, কম বয়সের একটি ছেলের জন্য, কেউ ভাইয়ের জন্য, কেউ কেঁদেছেন, একই যুদ্ধে মারা যাওয়া স্থানীয় মানুষ( গুটিকয়) এর জন্য। সীমানা ভেদে সেই মানুষ যারা এখানে শেলে মারা গেলেন তাদের নামও জানি না। কিন্তু মৃত্যুর রূপ এক। এখানে ভুলেও কেউ জাল নোটের কথা বলেন না।
এখনও আমারা বীরত্ব বা বীরগাঁথা গাই, যুদ্ধের বীরত্বে কিন্তু একবার আসুন ভাবি, হামিদুরকে যদি যুদ্ধ করতে না হত, না মরতে হত, সেই চওড়া বুকে কী ভালবাসা কম হত কিংবা সেই হৃদয় কী এমন কাজ করতেন পারতেন না যা আমাদের করে তুলত তাকে। সেই শিক্ষা কেন আমরা আজও পাই না, হয়ত তিনি সেই প্রশ্নও তুলতেন। আবেগ বেশি ঢেলে লাভ নেই জানি, তবে এত বছর থাকার পরও, তাকে কিন্তু চলে যেতে হল, এই সীমানা পেরিয়ে, সেটা যুক্তি এবং আবেগ কোনওটাতেই কুলোয় না।
সঙ্কীর্নমান যুক্তিতেও দেখি, এই যুদ্ধই হয়ত হোত না ( আমি বলছি না আমাদের সার্বিক অবস্থা পাল্টে যেত), সীমানাহীন এই অঞ্চলে।


এই সব বোকা কথা মাথায় জট পাকিয়ে যায়।
কাগজে তিন দিন ধরে লিখে চলি সেই কথা। গুছিয়ে লিখতে হয়। সব বিলাপ, কান্না, আলির ইন্টারভিয়্যুর ফাঁকে ফাঁকে বাজে কথাও চলে আসতে থাকে---------------------------------
হামিদুর শেষ পর্যন্ত সেই দেশে, তার মাতৃভূমি। যা তিনি চেয়েছিলেন।
তারপরই লিখে ফেলি, চোখের জলে বিদায়, এক বাড়ি থেকে অন্যবাড়ি, হোম ফ্রম অ্যাওয়ে হোম ............. আজ নিজেদের অক্ষমতা ঢেকেও কেউ কেউ মনে করেছেন, এই বীরশ্রেষ্ঠ যেন শেষপর্যন্ত সেই দেশ গড়ার প্রেরনা হয়ে ওঠেন, যেখানে এই যুদ্ধের কোনও প্রয়োজন হবে না। হাতিমছড়ার পাশ দিয়ে সেই পথ ঘুরে যাবে ঢাকা, করাচি বিনা বাধায়।
আরও অনেক কিছু লেখা ছিল। ছিল অনেক ছবি। তারপর একদিন আক্রোশে সব মুছে ফেলি মেশিন থেকে। ঢাকা ঘুরে এসে বলি, এত সুন্দর ( লক্ষ্য করুন, কীরকম অভ্যাস 'সুন্দর') স্মৃতিসৌধ আর দেখি নি।
তবে মেয়েকে বলেছি, দেখো বাবা, এইভাবে তারাও বাবার কোলে করে বেড়াতে যেতে পারত কিংবা বাবারা আসতে পারত। সেই কথাই এই বিশাল দেয়ালের মাঝে এই জানালা। দেখো এই অন্ধকার সন্ধ্যায়ও এই জায়গাটা দিয়ে ঠিক আলো আসছে। মেয়েকে একবারও বলি না, মামনি, তোর কথাও পাসপোর্টে লেখতে হয়। তুই হাতছানি দিয়ে ডাক, যেভাবে করছিস, এই দেড় বছর বয়স থেকে বড় হতে হতে মাথা ছাড়িয়ে, আকাশ ফুঁড়ে দাঁড়া। যাদের আজ ডাকছিস হাত নেড়ে, তারা কেন জল বিক্রি করছে, নিজে না খেয়ে, তার জবাব দিতে বাধ্য করিস তাদের।
আমিও হলদে মাসের নাগরিক২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০
পাখি বসে থাকে দ্বন্দ সমীকরনের কোনও অনুপানে তার সমীক্ষক যা সব পর্যবেক্ষন করেন, মাথা ঝাঁকানো, পা-নাড়া, ঠোঁট-ঘসা, মিনিটে কতবার হল। সিদ্ধান্ত হল: হলদে মাসে পাখিটি দুপুর বেলা মাথা ঝাকিয়েছিল, সে মাসে মাসে মাথা ঝাঁকাবে।
অনুসিদ্ধান্ত: তখন দূরবীনের কাঁচে ময়লা থাকা চলবে না, কট করে ধাতুর টুকরোটি আগেই ভরে নিতে হবে খোপে।
পাখির বাৎসরিক পরিবার, ঘর-পোড়া মেঘের রঙ কীভাবে পাখির চোখে এসে মরে যায়, সেই অপলাপ লিখে রাখিছি বলে, আমিও হলদে মাসে একসাথে মাথা ব্যাঁকা করি, পরিস্কার দৃষ্টিকোনে বিঁধে থাকি । যারা কট কট আওয়াজ লুকিয়ে রাখার নির্দেশ পায়, তারাও পেছনে-তাকানো-নিষিদ্ধ তালিকায়।
নাম ধরে ডাক পাখি জিঞ্জিরা কাইটা উড়াল দিয়া যা, যা যা পাখি উড়াল দিয়া যা তারপর সে সাপের খোলস ছাড়ায়।২৩ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪২ বরঞ্চ, মীরাদিদিমনি কিংবা ডা:সত্যজিত-এর মত 'পদ্ম'কে পদ্মঅ/আত্ম+আ উচ্চারন করি পল্লবের বিয়ে হয়ে গেছে--------------------------- দীপঙ্কর
_____________________________________
তারপর সে সাপের খোলস ছাড়ায়। কোমড়ে পিস্তল গুজে ধরে আনে হলুদ টিটকিরি, গাছের চোরা বর্ণ বিপর্যয়। সভা-সমিতির বারান্দায় জামার নীচে পেশির সংকোচন বুঝে , শ্লোক আওড়ায় ওয়াকি-টকি'র ব্যাটারির লাল সংকেতে। বিজ্ঞানের নিয়ম মেনে ঘরের পাশে পুঁতে রাখে খুঁটি-ছায়া, পড়ন্ত সূর্যে তার গঠন বাৎসরিক উপহার বৃত্তান্তে চকচকে মোড়ক।
সাপের গল্প সরকারী রিপোর্টে জমা রসিদ। ভূমিকার ছাপানো কড়চা, আইন আমলে আসবে,মাংস ও রক্ত গাঢ় হয় পেটে, আস্তিনে, এডিটিং স্যুটে।
সন্তান জন্মাবার আগে, প্রতিপালনে ঢের উপযুক্ত দম্পতি নিশুতরাতে সিন্ধান্ত নিতে গিয়ে, চিৎকার করে ওঠে 'না'। তিন/চারটে গুলি খোপে খোপে ঢুকে-বেরিয়ে, ঢুকে-বেরিয়ে, জেনে যায় পরিনত হওয়া মানে মেয়াদউত্তীর্ন সাত্বনা।

পল্লব বিবাহিত স্ত্রী'র মুখ-ফিসফিস করে তাকে করে তোলে বেদিনী। এখানেও কোনও যতি চিন্হ বসাই না২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১
যতটা সময় পারি, পালিয়ে থাকি যতটা সময় পারি, বেরিয়ে আসি মাছরাঙা বয়সের পোষাক থেকে লাফ দিয়ে খসে যায় বোতাম ঘরের কৌশল।
এসবই ফন্দি-ফিকির , বিছানায় শুয়ে (বিছানা পেছন ফিরলেই সন্ধি-বিলাস, সীমানা-চৌকি) পথ খুঁজি ভ্রূন অতীতে ফিরে যেতে যেতে হতশা ও হাতযশের সমান দূরত্বে প্রতিক্রিয়াহীন অবস্থান।
এখন আমার পাশে একটি বিড়াল মুখ বাড়িয়েছে, 'এসো' বা 'যাও' কিছুই বলিনা,জিহ্বা দেখে সে নিজেরটা বার করে না, বিড়াল উচ্চারনে অপরিচিত বলে, 'ম্যাও', 'ম্যাও', তোমার বাড়ি বিড়াল আছে? আমি তাদের যার যার দায়িত্বে ছেড়ে দিয়ে, এখানেও কোনও যতি চিন্হ বসাই না একটি রম্য পোস্ট : আমিও থতমত১৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:২৪
"আরও, আরও অনেক, পাশকাটানো হসপিটাল, , তবু এখনও লিখিনি তোমাকে ধরো অবয়বহীন -------কিছু আঁকিবুকি-----মানুষ ও সময়ের, বাড়ি ও সীমানার কোলাহল --বিদ্যুৎচমক--তার ছোবল
বিকেলবেলা তাকে চুমু খাওয়ার কথা ছিল, স্কুলে যাইনি সেদিন, তোমাকে জড়িয়ে ডাক্তার কেশে নিয়ে বললেন --বিছানাই ভালো--উদোম শরীর রেখেছি যত্নে
ব্যাকরন জানা ছেলে শব্দ মেপে রাখে যেভাবে , " মৃত্যু'র পথে হাঁটো তুমি কোথায়?" , আমিও থতমত
আমি কিছুতেই পাইনা তোমাকে"
বিখ্যাত হইতে গেলে প্রথমে ব্যাক্তিগত চিঠি বেহাত করা দিয়া শুরু করতে হয়১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬ নির্ঝর এইপ্রকার কাজ কী সম্ভব যে তুমি আমার লেখাগুলির ইংরেজি অনুবাদ করলে? আমার দ্বারা হবে না।
আমি ৮/১০ বার চেষ্টা করেও দেখেছি যে আমি এই কাজটাও করতে পারি না তা হল লেখাগুলি একসাথে করা । আমি যতবারই করি সেটা দেখি আধা-খেচরা হয়ে থাকে , কোনওটা একাধিক বার হয় , কোনওটা হয় না । ঘুরে ফিরে একই থেকে যায়।
তুমি যদি কাজের ফাঁকে ফাঁকে অনুবাদ কর্মটা কর, তাহলে সেটাও হয়ে যায়। যদি কর তাহলে ...........
অনুবাদটা আমি পারবই না, আর কবি ছাড়া এই লেখার অনুবাদও হবে না এবং অনুবাদযোগ্য কিনা সেটাও তুমি বুঝে নেবে। লেখা মানে ব্লগের লেখা। এইগুলি শুধু এখানেই আছে কোথাও নেই আর।
অনেক দিন আগে বলেছিলাম তোমার সাথে কথা আছে, মেইলে কথা হবে, এই সেই কথা, এটা বলতেও দেখ কয়েকমাস পেরিয়ে গেল, এই আমার অবস্থা।দীপঙ্কর এইরকম বাংলা শুনতে কইলে কী কইবেন?১৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১ এগেইন আরেকটা লোন নেই ওনলি ফর বিয়ে পারপাস, বিকজ তখন কোম্পানিজ অয়্যার টেকিং একটা/দুইটা প্রফেসনাল, যদিও সিচুয়েসন অলমোস্ট সেইম........এখনও আরকি
------------------
কইবেন : মূষিক ভব
ইচ্ছাপূরন১২ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৩২ আবরনে মসৃন ভাঁজ বাজেট কেন্দ্রিক শুল্ক বিবরনে মৃদুঘুম বড়ি প্রত্যাগত স্বপ্নদোষ ঘটিত ইচ্ছাপূরন

__________________এইখানে সচেতন লেখা/ ব্যক্তব্য গঠনমুক্ত
ব্যর্থতাই আগের মৃত্যুর সংক্রমন।১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০০ শরীর কেটে গেলে যা হতে পারে তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি, একে অপরের বিপরীত বৈশিষ্ট। লোমকূপের গোড়ায় শীত ঢুকে কাটা হয়ে যেতে পারে, সেখানে কোনও স্পর্শানুভুতি প্রেম হয়ে ঝড়ে। প্রথমটা উভয়ক্ষেত্রে চরিত্রভেদে একই, ভিন্নতার দরুন চরিত্রবদল করে রাষ্ট্রীয় নীতির ধারা সূচনা করে। কেউ মরে যায় বা যেতে যায়। কেউ আঘাতে আল্হাদ পায়।
দ্বিতীয় ব্যক্তির প্রথম ক্ষেত্রে কিছু যায় আসে না, দ্বিতীয় ক্ষেত্রে তার ব্যর্থতাই আগের মৃত্যুর সংক্রমন।
না-দেখা পাখির কথা বলছে প্রজন্মান্তরে১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৬ সেসব ফিসফিস শুনে জহ্বার গঠন বদলে গেছে, এইরকম সম্বোধন ধারাপাতের অভ্যাসে নেই।শিশুবোধ জ্যামিতি কৌনিক ধারনা বাক্সের মাপে ফেলে সরল রেখার অনুভুতি পাচার করেদেয় বর্ন, সংখ্যায়। আপত্তি নেই: পরিচিত মাপজোক ঢেকে যেতে শিক্ষার আয়োজন, দাবী ও নিস্পত্তি জাফরির ভেতর থেকেই নিরাপদ কল্পনা। বিরোধিতা রূপভেদে নিশ্চিন্হ , বিরোধাভাষ রূপকের মায়াজাল, টীকায় গন্ডি পেরোনোর সমান শতকরা হিসাবের বাইরেই রাখা হয় রীতিমেনে।
উচ্চারন গঠনের আগে কান পেতে থাকি, 'কাঠাল পাকুক', 'কুটুম আসুক' 'কাঠাল পাকুক', 'কুটুম আসুক' না-দেখা পাখির কথা বলছে প্রজন্মান্তরে
রেফারেন্স হিসাবে এইডা০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৯
আমার লেখালেখি কডিনত্বে দুষ্ট আবার চিত্রগ্রাফি গ্রাফিতি হইয়া যায়, তাই রেফারেন্স হিসাবে এইডা
এখন পর্যন্ত( ৫টা বিকাল) টানাটানি সমান সমান, কারো ভাল লাগে নাই আমার পায়ের অবস্থা তাই প্লাস নাই আবার খারাপও লাগে নাই তাই মাইনাস নাই ।
( যাক শেষতক জটিল করা গেল বিষয়টা)
তারপর একদিন০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:০১ তারপর একদিন সেলাই কেটে যাবে নজর সরে সরে পা থেকে মুখের দিকে ঘুরিয়ে ধরা চোখ বলে উঠবে, "ভাল হয়ে গেছে"। ক'দিনের মনোযোগ বিহীন হয়ে পুরোনো হয়ে যেতে যেতে মনে হচ্ছে প্রত্যেককে কী এমন ভালবাসায় ঘা করে দেয়া যায় পেট ও হৃদয় নির্ভীক ধ্বনি গুছিয়ে সাবলীল হয়ে উঠতে পারে
যতদিন ডুবে আছে সিঁড়ি১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৪ আআহত হাতের উপর ফেলে রাখ গোলক ভঙ্গিমা, প্রতিফলন ও বিড়াল স্বভাব দোষে আরও বহুদিন ঘাপটি মেরে বসে থাকবো কাছাকাছি। পাশ থেকে যে জানতে চায় বখাটের ইতিবৃত্তান্ত, তার গোপনে পেচ্ছাপ করি রাস্তার ধারে ব্যস্ততায়।
ই ইচ্ছামতি নদীর বাহুল্য বাঁমোড় ঘুরেই ঝেড়ে ফেলেছি। পালের লগি বগলের নীচে ক্লান্তিহীন সিক্ততা শুষে উত্তেজনায় টোকা দেয় সেই একান্ত স্থানে, যেখানে খাদ্যচালান আসবে বলে চলছে ।
ঈইতিহাস জমে জমে হোমটাস্ক তারিখ লেখা পেন্সিল ছোট হতে থাকে। ঈগলের সামেন যদিও ইঁদুরের ক্রম, এক সংখ্যালঘু বর্ণই তাড়া কারা ভয়।
উ আসমান ও জমিনে মাচায় বেঁধেছি উপকথা। প্রতিদিন ভাতঘুম ডেকে শোনায় অস্থিতিস্থাপক ঘটানা, " আমার বেলা বয়ে গেল, ডাকলে না এখনও" ঊচাঁদের বুড়ি চরকা কাটে ছাপাখানার ঘরে, জল আনতে কল দিয়েছি, হাজার যোজন দূরে। কলসী কাঁখে কমলাবতি কত কী আর জানে। এমন একেক ফোঁটা কী আর রাত-বিরেতে ঝড়ে। উটের পিঠে বোঝা রেখেছি, দায় যেদিক সেদিক যাক।
বাদ বাঁকের অন্যগল্প। একটা ৯ ছিল। তাদের ঘরে আমার বোকা কথা আছে। গা-গরম জামা কাহিনী। মুখের উপর ঝুঁকে পার্থক্য বোঝানোর সাথে পকেট হাতড়ে তুলে আনছি দ্বিতীয় পাঠ । যেখানে কেটে দেবো এই সংযোগ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬
গাণিতিক বিষয় থেকে মুখ ঘুরিয়ে থাকি ফলাফল জেনে নিতে বাধ্য যেকোনও সময় ভেতরের বাঁহাতের সাথে ডানহাতের সমতা দেখানোর কায়দা এখনও রপ্ত হল না লজ্জায় মুখ ঢেকে, আঙুলের ফাঁকে রাখি 'অথবা আমি'
ছুতোয় ঠিক হয়ে যায় কোথাও পড়বে আমার বাঁকানো দেহ অভিঘাত সোমবার ডাকে ফেলে গোপনে বাক্স ঘাঁটি তারপর প্রতিবার টিকিট খালি কোঠায় কোনও ষড়যন্ত্রে ভেবেছি গোপন হাতিয়ার হাফপ্যান্ট থেকে জলে ফেলে মুখ কাঁধের উপর ভর করে ছায়া
শরীরে যতই থাকুক অগোছালো যতিনখ দুদিকেই সমান, মাঝখানে চিন্হমাত্র অমিমাংসিত অথবা ভুল অনুলিপি প্রতিসংস্থাপক
কারন ইশ্বর কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের পিআর। কনস্যুমাররা রাবারের ব্যান্ডে গোলাপি রঙের আনন্দ আলাদা করতে গিয়ে কমলা তোয়ালের দামে ধাক্কা খান ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৫
গ্যাস বেচা কোম্পানিকে গনসংযোগের পাঠ দিতে হবে। নতুন কোম্পানি, পাব্লিক রিলেশনের ফার্মও হালে গঠিত। জালে খেলিয়ে জ্যান্ত সাপের বাচ্চা তুলতে না পারলে, প্রকল্প নিজেই গুটিয়ে যাবে। বাজারের অক্রীয়াত্বক তত্ত্ব তালাশে বেরিয়ে আসে, প্রোডাক্ট একদিন তার মেয়াদের শেষে আসে, বাজারে ক্লীসে হয়ে পড়ে। তখন নতুন মোড়ক বা নতুন বাজার না খুঁজে না নিলে, ধরা। অন্যদিকে পিআর বা গনসংযোগ যেহেতু সার্ভিস মানে পরিসেবা ( সেবা নয়), তাকে দ্বিগুনবেগে এসব বুঝে নিয়ে, চুল মাথাকে টাক মাথা করে দিতে হবে। রুমালের রঙ সবুজকে গোলাপি করার পরামর্শ দিয়ে বোঝাতে হবে, এই রঙ পছন্দ করে শতকরা ৬৭.৪৬( এই রকম ভগ্নাংশ সহ) একান্ত সম্পর্কের সময় মানে তাকে টেনে নিয়ে যেতে হবে ঐসময় ঐরঙের বাহার নিজের মাথায় যেন ঢুকিয়ে নেন।
ধরুন, সমীক্ষা: গোটা ১০ জন স্যাম্পেল
" আপনি কেমন আছেন ?" --ভাল। " ভাল কী করে আছেন ? মানে এই সময়ে এত ব্যস্ততায় , রহস্য কী?" ---মানে সেসবতো থাকেই তার মধ্যেই নিজেকে ( বার বার বিভিন্ন চ্যানেলে গেলানো হবে সেই কথা, "নিজেই পারেন সুখি হতে। ভুলতে চেষ্টা করুন সারাদিনের ( তা যতই আপনি কাজ না পান বা শোষিত) ক্লান্তি) মানিয়ে নিয়ে নিয়ে
" আচ্ছা আপনার মত মানুষ কী রঙের তোয়ালে ব্যবহার করেন" ----কমলা" গোলাপী ভাল লাগে না" --লাগে
"গোলাপি কি কমলার থেেক বেশি আবেদনময় নয়" ( সাথে গোলাপি স্যাম্পল, যা চকচক করছে) --হতে পারে" এটা দেখুন, বেশি ভাল লাগছে না" ---এটা ভালই লাগছে মানে এটা অনেক নতুন ......"মনে করুন গোলাপি কোনও শাড়ি আর আপনার কোনও মধুর স্মৃতি"-----------ঠিক, আমার বর প্রথমবার, ঠিক এটা নয়, অনকেটা গোলাপি রঙের, হ্যাঁ, একটা বেডশিট
" মানে গোলাপি আপনার প্রিয়....."---হ্যাঁ, সেটা তো একটা মধুর .....
সমীক্ষার ফলাফল
মিসেস লাইলি'র পছন্দ : গোলাপি।
ফিরে আসি কথায়। গ্যাস কোম্পানিকে সেটা বোঝাতে হয় না , অনেক চাহিদা । কিন্তু পিআর কে বুঝিয়ে দিতে হবে, এই চাহিদা যেকোনও সময় সরে যাবে এবং এই চাহিদাকে কাঝে লাগিয়ে কেন আপনি কামিয়ে নেবেন না , যতটা পারা যায়। আপনার গ্যাস সিলিন্ডারের হ্যান্ডলে দিন সাদা রঙ আর নবের সিলটার উপর লাগান একটা কসন, আপনার বাচ্চা এরথেকে নিরাপদ নয়। সাবধান। আর রাখুন সাদারঙের মাঝে কোথায় ছোট একটা রাবার ব্যান্ড, হাতের লাগবে নরম ছোঁয়া।
যে বয়ে আনে তার হাতে অনেক কঠিন চামড়া। রবারের নরম ব্যান্ড আপানার হাতেও যে ছোঁয়া রাখে তারচেয়ে বেশি ছ্যাঁকা লাগে উনুনে আর তাতে রান্নার কাঁচামালের দামে। গ্যাসের মূলয় নির্ধারনের।
___________________________________
এইভাবে চলছে অন্তত আজও___________________________________
আরও একটা ব্যাপার চলছে, এইসবের উপর ক্যাপিটালাইজেসন । এই সাধারনের ছ্যঁকাকে মূলধন করে এখনও ইশ্বরের মার্কেট সেচুরেটেড হয় না। ডাইভার্সিটি বেড়ে চলে প্রোডাক্টের বাজারে। কারন ইশ্বর কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের পিআর। কনস্যুমাররা রাবারের ব্যান্ডে গোলাপি রঙের আনন্দ আলাদা করতে গিয়ে কমলা তোয়ালের দামে ধাক্কা খান রাষ্ট্র এসবই মার্কেটিং করে কারন তার প্রোডাক্ট তৈরীর মেশিন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। মেশিনম্যান যন্ত্রপাতির চেহারা দেখিয়েই যেহেতু চালিয়ে দিতে পারছেন। মুনাফা আছে তো।
ঘুঘুল গুল০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩১
অনুবাদে আবাদ গুগুললললল গুল বাংলা ডা পাই নাই, থাকলে না জানি কিতা কাছাকাছি হিন্দী পাইলাম কোহো না প্যার হে ইংরাজি করলে দাঁড়ায় ..........


koho, that it is not love koho वह प्यार ना আমরা মুক্তি চাই। সব রকমের মুক্তি। সব শৃংঙ্খলা থেইক্যা। বর্ডার থেইক্যা। দারিদ্র থেইক্যা। কু-শিক্ষা থেইক্যা। ঘৃণা থেইক্যা।০৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
সংবাদ মাধ্যমে দেখলাম, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতা বাদী দল আলফা'র দুই মাথারে বলে বাংলাদেশ কতৃপক্ষ কেইস কইরা দিসে, হেগো দিন ফুরাইছে। পাডায়া দিসে তাগো জায়গায়। উত্তরা না কই থেইক্যা ধরছে। এখন তাগো হিসাব লওয়া চলছে। বম দিয়া সাধারন মানুষ মারন মনে হয় কিছু হইলেও কবম। এই ভাবে দুই দেশের যদি কাম-কারবার চল্তে থাকে, লাভ কিন্তু আমাগো মানে ম্যান্গো পাব্লিকের হইবো। টেনসন কইম্যা যাইবো। অলরেডি বর্ডারে কমছে টের পাই, আমি বর্ডারে থাকি কিনা। আমরা মুক্তি চাই। সব রকমের মুক্তি। সব শৃংঙ্খলা থেইক্যা। বর্ডার থেইক্যা। দারিদ্র থেইক্যা। কু-শিক্ষা থেইক্যা। ঘৃণা থেইক্যা।
এই পৃথিবী আমাগো, তুমাগো, সকলের।
___________উল্ডা কথা শুনবার চাই না । কট করতেও চাই না । ভবদীয় ( ফানা ফান পোস্ট)০৪ ঠা নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০ কী কুকথা যে কয় হেরা, কী যে ছবি......যারা কিছুই জানেন না নিজের ব্যাপারে তারাই এমন কথা কইতে পারে। অনুসন্ধান না করে, কিছু না জেনে কিছু বলা ঠিক না। যুক্তির সাথে পরম সত্যের ধাক্কা-ধাক্কি ঠিক না

ভবদীয়
কাকশা বিফলে মূল্য ফেরত।০৩ রা নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৫ হিসাব কইরা দেখলাম যে একটা বিষের দুকান খুল্লে কেমন ব্যবসা হইবো সেটা বুজা মুস্কিল। তারচে বড়কথা কাস্টমার সার্ভিচ, পোস্ট ডেলিভারি সার্ভিচ কেমনে কী, সেটার আগাম ধারনা লওয়া প্রায় অসম্ভব। কর্মচারী হিসাবে পুলিশ না উকিলরে নিয়োগ দেয়া লাগব, সেটা কে জানে?
তাই ভাইব্যা দেখলাম, কয়দিন ফ্রীতে বিলায়া, সাইনবোর্ড দিয়া দিমু
খাঁটি বিষ, আগে ফল, পরে দাম।
তারপরে কিছু দাম পাইয়া, কনফিডেন্স বাইড়া গেলে লেইক্যা দিমু,
বিফলে মূল্য ফেরত।
_____________________
হায়! উপরওয়ালা আমার মতি ফিরাও।


শেষ তিন লাইন দিয়া শুরু করেন ------গালি খেয়েও সুখ!০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৮ অনেক ঘটনার মধ্যে একটা তিন লাইন মনে পরে আজকাল।দুর্ঘটনায় এটি হারিয়ে যায়নি।
বাসের কথা। আমি সারারাতের জীপ থেকে নেমে উঠেছি বাসে। একজন মানুষের( অমি মানুষ নি, নিজেরে ঘোষনা দিছি ছাগল) জন্য দু'টো টিকিট কাটার সুরসুরি সেদিনগুলিতে আমার ছিল।সিটের জানালা ছাড়া দিকে আমি আর পাশের প্রশ্নবোধক স্থানে ছুট্টু ক্যামেরা,নামে হ্যান্ডি-ক্যাম অর্থাৎ ভাঙ্গলে, 'স্যার, পাও ধরি,আমারে জেলে দেন---দাম দিতে কইয়েন না' জাতীয় থ্রেট পারসেপস্ন।
আমি মনে মনে ঘুমিয়ে গেছি----শরীরে কেউ ঠেলা দিয়ে দাঁড়ালে---------'কি..ও?'আমার পাশে প্রশ্ন তোলা জায়গা-----------'বেডা ঘুমাইছে, আবার জানালা ছাইড়া রাখছে, মানে চিপাটা আটকাইন্যা মানে যত সময় পারা যায়, একলা হে বইয়্যা থাকব।পুংটামি।"
সুতরাং দুই দাম দেয়ার জমিদারি টের পাওয়াতে, সংগ্রাম করতে হচ্ছিল। সুখ হল না---রাত্র জেগে দুই সিটে একজনের সুখ। সেই বাস আবার টিকিট দেয়ার বাহুল্য রাখে না। ডাক 'মানাজিং ডিরেক্টর' কনডাকটরকে।
কোনও এক সময়,'ডাকলে লাভ নাই,পারলে কিছু করেন' টাইপের ব্যঞ্জনা ভুরুর উপর সেট করে কানে মোবাইল রেখে সার্ভিস সেন্টেরর অটোমেটেড ইংরাজি স্পিকারে দিয়ে/অফ করে' একটা 'বুঝলেন আমি কেডা।মন্ত্রী,পুলিশের লগে ফোনে......রিপুরটার' ভাবমূর্ত্তি বানিয়ে ফেলার কাজ করার ভাব ধরলাম।ফাঁকে ড্রাইভার বানাম শত্রু ড্রাইভারে 'সময় জায়গা' ঝগরায় নাক দিলাম। না। এবার ওষুধ ধরছে, শরীরকে 'থ্রেট পারসেপস্ন' এর খিদমতিতে রেখে মনে মনে হালকা স্বপ্ন ( স্বপ্ন, নাকি স্বেপ্নর কল্পনার ঘোর নিলাম)।
........................তেলের দাম বাড়লে কিতা, কমলে ভাড়া কমেনি...টিকেট দেও,পইসা দিমু ---টিকিট দিবায়---সরকাররে আমরা বাড়া দেই, তুমারে না। ।টিকট দিলে স্টপিজঅ গাড়ি দারাইব,আইন হিকাইয়অ না .....হে আগর ভাড়া দিল, আমি কেনে বেসি দিতাম.........ডেইলি খুস্রা কই পামু.বেংকের
মেনেজার্র বইনের লগে প্রেম করিনি! আডানা লইয়া অত মাত কিতা....আডানা করি্য়া যেতা বানাইছ, তুমার তাইনরে, বাস্র মালিকর পুয়ার লগে হাংগা করাইতা পারবা....।
চলতে থাকল।
হঠাৎ, ' কালাটা কুলঅ লইন।আপ্নে কিতা সিনিমা অল পাইছন নি? ইংলিশ বই অ হিতা দেখিয়া, বেলকনিত চিপা খুজিয়া গুম মারছইন'
-----লগের সিট আমার-----দুই জনের সিট, এক জনের কিলা অয়-----২০ এর লগে আর ২০ ফালাইলে -----ইটা ত বাস> চাল্লিশ সিট। ট্রেইন অ উটছইন কুনুদিন। মাল দিলেঅ, লাগ পাইতা না। একটাও ছারব-----ইটা ট্রেইন নি? কনটেকটারে কইন।-----হে কিতা কইব। জাইংগার পেকেট থেকিয়া আটানা বার করাইয়া লইছি।
-------আমার জাইংগার পেকেটঅ সিট নাই,হের আটানা আসি্লঅ।
কিছু ছোট-খাটো কথা শোনা গেল, ------(সম্ভবত) তাইন রিপুরটার, মাত বাড়াইঅ না। দুই টিকেট কিন্সএ।এস পি অফসঅ লামি যাইব।----তে? এস পি কিতা আমারে আটখকাইব নি( ভীত, ভাঙবো তবু মচকাবো না থিওরি)।
-----আমি কইসি্নি আপনারে আটকাইমু( Ethics: do not misuse press .......etc)

সামান্য তফাতে গিয়ে: ------- বাড়ীত কিতা কাইজ্জা নি? বাস গুমাইবার লেগি নি?
-----(আমি ততক্ষণে আবার মানসিক ঘুমে, দূর থেকে( যেন, চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নেশা) ভেসে আসছে ড্রাইভার উবাচ,' আচু*রবাচ্চা,* দিয়া তর নাক পিরপিরাইয়্যা দিমু। ঘুমে-অঘুমে একটা আধাআধি, ---আঃ-- উম্ম্----শ্লা..৪০টাকা, ২০..১৮ দিলেও হয়....ওওওও,উম্ম্...নেমে আবার ইন্টারভিয়্যু...বাড়ি কাল রাতে.....। একটা কোনাকুনি আরাম,উপদ্রব---আনছান অবস্থা......বাট্যারি চার্জ লাগবে....বাড়ীত কিতা কাইজ্জা নি?......... আচু*রবাচ্চা,গুতাগুতি করস কেন....বাড়ি কাল রাতে.....বাস গুমাইবার লেগি নি?
::::::: $@#*্*&&^%$# ( আমি)>>>>> আচু*রবাচ্চা,দিয়া তর নাক পিরপিরাইয়্যা দিমু।
বললেই বোঝা গেল ঠিক কাজ হয়নি, আমার পুরো হুস এসে গেল।
গাড়ি থেকে নামলাগাড়ি থেকে নামলাম। দেখি তিনিও।-----দাদা। ভেরি সরি। আপনাকে *বাচ্চা বলা ঠিক হয় নি।ইচ্ছে করেও বলিনি। বেরিয়ে গেছে।
-----গারিত গুমানি বালা না। মাল চুরি যাইবো। ট্রেইন অইলে আপ্নে আইজ ডাকাতি অইয়া যাইতেন গা। নিজেরে পাইতেন লেফটিনে।----দাদা। সরি।----আপ্নেরা বড় লুক...।----ছি ছি। ভাই......খারাপ পাইয়ে না।-----রাখইন। রাখইন। কম মাতেন।কইছি না কাইল রাইত গুমাইসি্ না। বাংলা খাওয়া লইয়া দরবার।
আফ্নেরে সিটঅ গুমঅ পাইয়্যা..মনে মনে দিস্ গাইল...পুরাটা কইছি না"চে*..রবা, হে*পুত। বাড়ীত কিতা কাইজ্জা? বাস গুমাইবার লেগি নি? নাইলে রাইত মাল খাইয়্যা ১৪ নম্বরঅ আসি্ল। ( তিন লাইন)
#####১।(১৪ নম্বর-----অবিদ্যা পল্লি)২।* সেনসরড জিনিস। যে বুঝতে পারেন, বোঝেন।না বুঝলে, চ কারান্ত বাছা বাছা গুলি ভাবেন
৩। ফীড ব্যাক খী?
এবার আমি সমকামী হয়ে যাব কোনও ঘুম পাথরের সাথে০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৫ এবার আমি সমকামী হয়ে যাব কোনও ঘুম পাথরের সাথে ( এটি একটি ভাওতাবাজির প্ররোচনা)
অযুগ্ম এতগুলো বছর০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩৯ তিন মাথায় বসে এখনো দেখে ক্ষয়িত বুড়ো নড়িবাঁধা আঙুলেসেইসব কবর ঢাকা মাটি সব শব্দার্থ ইস্কুল থেকেশবঢাকা কাপড়
বসো! গান করিগোপন থেকে; সময় পোষা বয়সপলক ফেলা দিনরাত্রিরঅযুগ্ম এতগুলো বছর
------------------------------(ফুটনোট নিস্প্রয়োজন, সেটি ব্যপ্ত)

অঙ্ক মিলে যায়০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৩ সমস্ত গনিতীয় সমস্যার সাথে এ অঙ্ক মিলে যায়
২ x১= ২৩ x২ = ৬৯ x৩ = ৩৬এবংখৃষ্ট পূর্বাব্দ,উত্তর যিশু,জন্মসাল,দু'তিন কায়দায় রেজিস্ট্রেসন,আবাহাওয়ার বেতার সংবাদ,পরিবেশ দূষন,মানচিত্র,গ্রন্হিক্রিয়া,অঙ্গার নির্বাচন,ফলে অঙ্কের নম্বরপেতে উত্তর লিখতে হয়
২ x১= ২৩ x২ = ৬৯ x৩ = ৩৬
এতে অদ্ভুত ত্বত্ত্বের কিছু নেই;এভাবেই ছোটদের নামতা শেখান হয়

-----------------------------------------------------------নির্দেশনা: কবিতায় নিরেট কোনও বক্তব্য খোঁজা অর্থহীন।আবার এও কিছুতেই নেই বলা চলে না। কবি যিনি অন্যের আত্মবিশ্বাস ধ্বংস করে দিতে পারেন।সন্দেহ উদ্রেক করতে পারেন। উস্কে দিতে পারেন।
এখন আমার খুব প্রয়োজন পা দুটোকে উল্টো বেঁধে মাথায় অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরন।ধূসর বস্তু সহ যা কিছু আমার সম্বল নিবেদন করি সু-উচ্চ থেকে গড়ানো কোনও অমসৃন পাথর কিংবা বৃদ্ধ কাঠ-ঠোকরা পাখির পায় -এ। আমি ও আমরা১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৬
নির্ঝরকে সম্বোধন নয়। বিনিময় এবং প্রতিযোগিতা দুটোই অস্বাস্থ্যকর

[কথোপকথন নিয়ে টানা-হ্যাচরা চলছে এখানে বেশ কিছুদিন। গত শতাব্দীর বাক্যালাপ আসছে বার বার রেফারেন্স হয়ে। আমরা কথা বলছি খুব বেশি, কথার বর্ণমালার প্রলম্বমন। দীর্ঘশ্বাস আটকে যাচ্ছে খুব বেশি। এখানে রাখছি কথা, প্রলাপ এবং গুমোটবাক্যনির্মান ]
নান্দীমুখ অবভাস: এক ভন্ড আরেক ভন্ড রে চিন্তোনা। হাহাহহাআ জবাব দিনএক ভন্ড আরেক ভন্ড রে চিন্তোনা। হাহাহহাআ মুছে ফেলুন আপনার জবাবটি লিখুন

আপনার জবাবটি লিখুন
১০. ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৬ আমি ও আমরা : নতুন লেখা পাচ্ছিনা কেন? ব্লক করুন।কাকশালিখচড়াইগাঙচিল : কারন আট বছর আগে ফিরে যাওয়া যায় না বলে।---------আট বছর আগে ফিরে যাওয়া যায়না এটা মানলাম, কিন্তু আট বছর আগের কথা গুলো তো বলা যায়। এই ব্লগে আমি আছি কদিন ১ বছরও হয়নি। ২০০১ থেকে কোন কবিতা লিখিনাই এই ব্লগে আসার আগ পর্যন্ত। তার আগে অনেক অনেক আগে লিখতাম। কিন্তু এখন তো সব নতুন কবিতাই লিখছি।আমার শুক্রানু ফুরায়ে যাবেআমি নপুংশকও হয়ে যাবো কোন দিন।কিন্তু কবিতা জন্ম বন্ধ হবেনা।
আপনার জবাবটি লিখুন
আমার মাথায় কর্পূর উবে যাচ্ছে দ্রুত।
আমি ও আমরা: নতুন কবিতা লিখাটা একটা কাজ আবার সন্তানের মাথা আচরিয়ে দেয়া, নতুন জামা পরানো সেটাও একটা কাজ। যতদিন সন্তান বড় (বই আকারে) না হয়।
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল : আমার একটি কাথাই মনে হল: হেমলতা গাছের খুব কাছে উড়াউড়ি করছে আগুনপাখি
আমি ও আমরা:: উড়ুক উড়তে দাও , দেখিনা কেমনে উড়েতোমার লিখা ইদানিং পাচ্ছিনা। বাশ ঢুকছে নাকি ইদানিং, বাঁশ বাগানে চাঁদ।
তখন বিকাল, কাকশালিখচড়াইগাঙচিল: আমি গতকাল রাতে ছিলাম ঊনকোটি পাহাড়ে। বাস-রেলিফ। মাটির ভিতর থেকে হা করে আছে সব মুখ। একমুখি লিঙ্গ এবং সুডোল নর্তকী। লতা-ফুল। একটা দুটো কাক ও তিনপুরুষের দৈব কৃপা প্রত্যাশি পুরোহিত পরিবার। পাথুরে সবুজাভ ঐখানে গতকাল আমি সমকামি হয়েছিলাম বিরল পাহাড়ি ঘুনপোকাদের সাথে। _________________________________শুধু জানি জায়গাটা, অনেকটা গিয়ে সূর্য দুবার ডুবলে,ছায়া পড়ে: তখন আরো পনর কদম হেঁটা পথ।সোনার কাঠি-রূপার কাঠি গাটছড়া বাঁধলে ঢলে পড়বে খুমপুই।শুধু জানি জায়গাটা, অনেকটা গিয়ে ।
[খুমপুই= ফুল/ফুলকন্যা]
আমার এখানের শেষ বেলায় তুমি কী লিখে সূর্য ডুবালে?
আমি ও আমরা:অসাধারন কথাগুলো।আমার ব্লগ ঘর তোমাকে কুর্নিশ করছে।
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল : আমি গতকাল সত্যিই ঐ পাহাড়ে ওঠেছিলাম।সেখানে কবির অপেক্ষায় হাজার বছরের সময়। সরকারি সিঁড়ি বেশ কয়েকধাপ থাকলেও,কানে কানে ফিসফিস করে সব বলেছে, তুমি ছুঁয়ে দিলেই , সবুজ প্রচন্ড সবুজ আর পুষে রাখা দীর্ঘশ্বাস প্যারোলের মেয়াদ ফুরিয়ে দেবে।ফুঁপিয়ে ওঠবে রুংতিরুং তোমার ছায়ায়।
বাপী যাবে সেইখানে!
আমি ও আমরা: আমি যেখানে থাকি সেখানে খালি পাহাড় আর পাহাড়। আমি এই অনুভূতি গুলো রোজ পাই। তুমি যাবে নাকি আমার সাথে।
ঘ্যান ঘ্যান চল না, কাকশালিখচড়াইগাঙচিল: আমি গতকাল সত্যিই ঐ পাহাড়ে ওঠেছিলাম।সেখানে কবির অপেক্ষায় হাজার বছরের সময়। সরকারি সিঁড়ি বেশ কয়েকধাপ থাকলেও,কানে কানে ফিসফিস করে সব বলেছে, তুমি ছুঁয়ে দিলেই , সবুজ প্রচন্ড সবুজ আর পুষে রাখা দীর্ঘশ্বাস প্যারোলের মেয়াদ ফুরিয়ে দেবে।ফুঁপিয়ে ওঠবে রুংতিরুং।
বাপী যাবে সেইখানে! তোমার ছায়ায়। কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: আমারও ত পাহাড় আর সমতলের অভিসন্ধিতে বড় হয়ে ওঠা।তোমার ওখানের পাহাড়গুলো ভীষন শিক্ষিত আর ভীষন স্মার্ট।
এখানকার বোকা পাহাড়গুলো তোমার অপেক্ষায় আছে, আমার জন্য কোন পাহাড়ি বিছা ওত পেতে নেই। আমি ও আমরা, দম চালাই , পেরেক মারি, পাহাড় দাড়িয়ে থাকে: সময় ঘড়ির ঘন্টাটা খালি বাদুরের মতন ঝুলেআর সময় যত বাড়ে ততই আমার পায়ে পরে একেকটা শেকলের ভাজইচ্ছা করলেই আমি যেতে পারিনা এখন বরং তোমার কবিতায় আমি বোকা পাহার খুজি
চল না বাপী, ও বন্ধু চল, কাকশালিখচড়াইগাঙচিল: বাপী, আজ তোমার অফিস কী শেষ হবে না।
আমি ও আমরা: একটু পরেই বের হয়ে যাবো।শেষ হবে না।
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল: তোমাদের ওখানে এন ডি টি ভি দেখতে পাও কি? জানি না। যদি থাকে, তোমাকে ঐ বোকাকে দেখিয়ে দেব আমি ও আমরা: না দেখা যায়না। তাতে আপনার কী? তুমি বরং ছবি তুলে দিও। না থাক
ফাকিবাজদের ফাকিবাজিতে স্পর্ধা দিতে নেই।
কবিতাই লিখতে হবে
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল: টুনটুনা টুন লাংটিলালালাংটিলালা টুনটুনাটুন------------------------------------------------------------------------------
চল্ না বাপী চল্, কাকশালিখচড়াইগাঙচিল: ফোকর গলে ছড়িয়ে পড়া প্রাগৈতিহাসিক গুহার চাবি আমি এক যুবক ঘোড়া এবং যুবতি ঘুড়ির সাথে উড়িয়ে দিয়েছি
ইশ্বরের প্রতি রেখেছে পুরানো তামাক ও ছত্রাক কাকশালিখচড়াইগাঙচিল ফোকর গলে ছড়িয়ে পড়া প্রাগৈতিহাসিক গুহার চাবি আমি এক যুবক ঘোড়া এবং যুবতি ঘুড়ির সাথে উড়িয়ে দিয়েছি
পুনরাবৃত্তি হবে জানি তবু, শিশুহাত ইশ্বরের প্রতি রেখেছে পুরানো তামাক ও ছত্রাক । হাতে রাখে তীব্র স্পর্ধা।
ওঁ ভ্রান্তি: ছন্নছাড়ার পেন্সিল: হায়! আমি দেখি লাড্ডুগুড্ডু! ওদিকে মেতে ছিলাম মানবচরিতের বিচিত্র তর্কে। আগুনপাখি-কে মন্তব্যের ঘরে দেখে ভাবলাম পুরনো লেখায় কেউ নতুন মন্তব্য করছে। ক্লিক করতেই নেশাজমানো কবিতা!
ভালো লাগলো বাপ্পী ভাই আপনার মেটামরফোসিসোয়িত কবিতাটা! দারুন ভাঙন, সে ভাঙন থেকে নতুন জন্ম!আড়ালে দাঁড়ালে এখনও হেসে ওঠে পেচ্ছাপ ও থুথু২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৩২ টেবিলে জমানো খুচরো পয়সার দিকে সরে আসছে হাতএকদিন পাতানো আড্ডা একদিন মোড়ের কাছে অন্তর্বাসকোনো কিছু না ভেবেই বলেছি যেও না আমার ভালবাসাসুসম্পাদিত নয়, একটু সময় নিয়ে বুঝতে দাওতোমার সাথে সঙ্গম হয় কিনা!আড়ালে দাঁড়ালে এখনও হেসে ওঠে পেচ্ছাপ ও থুথু
বিড়াল নিয়ে সমস্যার এতে কোনো সমাধান হয় না
ঘোষনার একটু এদিক-ওদিকে কানা গলি থেকেবেরিয়ে জন্মদাগ হেঁটে যাচ্ছে; শার্টে ঢাকাজিপারহীন ট্রাউজারের অস্বস্তি যেন; হেঁটে যায় নিজেফুরফুরে লেজটুরর্র্ টূগ টুরর্র টুগ টূগ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩১
জলের বোতল হাতে হুলুস্থুল দৌড়ছি রাস্তা গোলচক্কর ইত্যাদি বলে চিনতে পারছি না কিছুই দাঁড়ানো-বসা লোকজনও দেখতে পেয়েই সহ দৌড়ে উঠল এলোপাথারি কোথাও যেন তীব্র প্রয়োজন গণপতির জাদু শেষ হয়ে যাচ্ছে যেতেনা পারলে বাঁচা মরা অসম্ভব হাতে জলের বোতল খিলখিল শুনতে হাসি অথবা কান্না এততাড়া মাথামুন্ডু বিন্দুবৎ ঢুকছে না না! দাঁড়াবো হাতে জলের বোতল..........বোতল থেকে এমনকি আকৃতিহীন জল স্বয়ংক্রিয় বেরিয়ে সরাসরি ধাবমান হয়ে পড়ল
তালেগোলে বিষয়টা এমনই ছিল
শেষ পর্যন্ত বুকে হেঁটে( আর দৌড় পরছি না)তিরতির করে মাটিও কাঁপছে, এক পুলিশকেই জিজ্ঞেস করলামকমরেড! ঘড়িতে কটা বাজে, আমার বাড়ি কোথায় স্যর!
সেলাই মেশিনে পা-রাখা কিশোরীর ডেস্কে চুপচাপ শুয়ে বিড়াল-------এই বলে একটা দৌড়বাজ রিক্সায় আমাকে তুলে দেয়া হল

এবার আমি সমকামি হয়ে যেতে পারি এক ঘুমপাথরের সাথে Poems are not always poetry sometimes the proposal২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৫
-1-Lazy insecurity is scraping about and three reasons may stand for
1) Suppositions are likely to be no cancelable for production of char-coal at the case : Wood gets fire In exact , fire is imposed
2) The currency I have to have are counterfeited notes, or patchworked, are not always jobless as in my pocket
3) Love for me does not whisper plus fifteen days because char-coal formatting process, usage of char-coal past as fuel to resolve the stack Is not the right equation
Be as it -2-
Any successive immortal efficacy pleasure by moving blades of unhurt fan Dyspepsia of any letters of the alphabet unabated the settlement causes to hypotensual nondomatism All worthygames or strugles are pretextual distortion I want to escape from Dyspepsia of any letters of the alphabet unabated the settlement causes to hypotensual nondomatism
Poems are not always poetry sometimes the proposal
ভালবাসা ভালবাসা আমার,তোমাকে দিচ্ছি তার শব্দ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০৭ ফুরফুরে স্নান সরে ভাবছি আর মফস্বলের বাজে কথা বালব না। বাজে মানে পাল্টা অর্থাৎ তেরচা।কচ্ছপের উপর কচ্ছপ,পর পর কচ্ছপ, আমি খুলির শালীনতা নিয়ে পর পর দাঁড়িয়ে যাব তার পিঠের উপর টিকিট কাটা মাছ মাছ ধরা খেলায় মাতোয়ারা হয়ে যেকোন যে---কোনো শব্দ সহযোদ্ধার মুখ থেকে খসে পড়লেই তুড়ি মেরে নয়, প্রনাম করে তুলে নেব মাথায়
বৃস্টি বলল দাঁড়াও। বৃষ্টি পড়ে মাতৃসদনে। স্ত্রী নয়, বোন নয়, অধরা কেউ নয়---------রক্তের কিংবা সঙ্গমের নয় ``````খুচরো-খাচরা যে শুয়ে আছেবৃস্টি আটকালো নার্সিংহোমে। বটের কালচে সবুজ পাতার সিংহাসনে বসা কে ডাকে অবোধ গলায় সাড়াহীন তার ধমনীর ভেতর দিয়ে গতি।আরো গতি---আরো ধমনিতন্ত্র। ঝুড়ি নেমে গেছে চোখে--------------------------------------------------------------এজাহার পরবর্তী--এ বাজে কথা দৃষ্টান্তযোগে না বলা
দুটো উদাহরন দিচ্ছি১) মশা ও মানবাধিকার লক্ষনকারী আমি ব্হ্মকুন্ড সূক্ষতায় থুথু মেখে লেপ্টে দিচ্ছি কুতকুতে কিংবা টুনটুনাটুন লাংটিলালা লাংটিলালা টুনটুনাটুন ২)ভালবাসা ভালবাসা আমার,তোমাকে দিচ্ছি তার শব্দ

পুনশ্চ: দু'টো লাইন নিয়ে কিছু আপত্তি আছে আমার। বিষয়টা ঠিক আছে কিন্তু লেখাটা জমেনি। তবে কোনটা সেটা আমি বলব না। যাহোক তাতে কিছু আটকাবেও না সরাসরি ০০০০০০০২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৪ যে রাত দেখেনি বহুদিন বিনিদ্র শ্বাপদহাটে রাখা ব্যপারীর ছবিচুপচাপ কফিনের সাথে ছায়ার ছাপ উৎসবের বিস্তৃর্নসমাহারব্যহৃতহৃদয়মৃত্যুর অনুভব অধিকার বঞ্চিত সে আমি কার সাথে রেখে গেছি পার্শ্বোন্মুখ কাহিনীনাম ধরে ডাক পাখি জিঞ্জিরা কাইটা উড়াল দিয়া যা, যা যা পাখি উড়াল দিয়া যা-----------------------------------------------------------------
পাখি বোধহয় এখানে মনপাখি, নাও হতে পারে, আমি সিওর না
নাম ধরে ডাক পাখিনাম ধরে ডাক মন পাখি নাম ধরে ডাক মনঅপাখি
একটা কিছু
আগরতলার খোলা চিঠি৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৪৩ আওয়ামী লীগের জয়ে ত্রিপুরার মানুষ বেশ উৎসাহিত। তারা এই কথা ভাবতে শুরু করেছেন যে প্রতিবেশিতে ভালবাসা-বাসি প্রকৃতই স্পস্ট হবে। মানুষ ভাবেন যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমৃদ্ধ একটি দল নিশ্চয়ই মৌলবাদীদের আস্কারা দিতে পারে না এবং সাম্যে বিশ্বাস রাখে। যদিচ এটি আইডিয়ালিস্টিক ভাবনা। অর্থাৎ যেমনটা হওয়া উচিৎ চেতনার সমৃদ্ধি থাকলে, সেটা। বাস্তবিক আওয়ামী লীগ কতটা এখনও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে আছেন তা খুব একটা বিচার্য হচ্ছে না আবেগের কাছে। শেখ হাসিনাকে তারা শেখ মুজিবই ভাবতে চায়। প্রচারে আলোতে মুজিব এখানেও হিরো। শুধু, তার সাথে সোরাবর্দি গুরু-শিষ্য সম্পর্ক কিছু প্রশ্ন থেকে যায় কিংবা মুক্তিযুদ্ধের নায়ক হলেও, তার শাষন ধারা পুঁজিবাদি শাষন ব্যবস্থাই তবে জাতীয়তাবাদের মোড়কে রাখা বলেও কারও অভিমত। এবারের আওয়ামী জয়, এখানে মানুষ নিয়েছেন, ধর্মীয় মৌলবাদের বিরুদ্ধে জয় বলে। অন্যকিছু বিপরীত মন্তব্যও আছে। যেমন এরশাদ ও হাসিনা জুটি ভালভাবে নেননি কেউই প্রায়, কারন এরশাদ হটানোতে হাসিনার ভূমিকা যেমন স্মৃতিতে উজ্ঝ্বল তেমনি সামরিক শাষনকর্তাকে কেইবা পছন্দ করেন। তবু মানুষ হাসিনাকেই সামনে রেখেছেন। ভালবাসাবাসিও একেবারে নিরপেক্ষ তা হতে পারে না। মানুষ ভাবছেন এবার সহজ হবে আত্মীয়তা। বাংলাদেশে গুড়িয়ে দেয়া হবে সব ভারতীয় সন্ত্রাসবাদীদের আড্ডা। মৌলবাদী, বিদেশী শক্তি ঐমাটি ব্যবহার করতে পারবে না ভারতের বিরুদ্ধে। ত্রিপুরা মনে করে, মুক্তিযুদ্ধে যেমন একাকার হয়েগিয়েছিল দুই ভূ-খন্ড সেই স্পিরিট কাজ করবে আবার।সাধারন মানুষ থোরাই হিসেব করেন কূটনৈতিক কূটকচালি।বরন্চ পাশের বাড়ির রান্না ঘরের গন্ধই নাকে টানেন বেশি।যে গন্ধ ভাগাভাগি হতে বাধ্য।কখনও আমরা দেখেছি কী যখন দুদিকের মানুষ একসাথে হন, তখন আলাপ করা হয় ভারত বোরোধী কিংবা বাংলাদেশ বিরোধি কথা। উল্টে ঐসব ব্যপারে সাধারনদের হাত নেই বলে আফসোস করা হয় এবং এড়িয়ে যাওয়া হয় অপছন্দের টপিক বলে। বস্তুত কে আমরা পছন্দ করি ঝগরা। 'এসব রাজনীতির ব্যপার' বলে আমরা অসন্তোষ প্রকাশ করি কারন আমরা সেটা চাই না।
প্রথমত সীমান্তকে ভাগ করা হয় সর্বত্র জোড় করেই অথবা ভাগ হয় শোষনের ফলশ্রুতি হিসাবে। যেখানে সাধারন মানুষ রাস্ট্রায়ত্ত জাতীয়তাবাদী ইমোসনাল ব্ল্যাকমেলিং'র শিকার বা রাস্ট্রায়ত্ত শোষন থেকে আলাদা হয়ে বাঁচতে চায় এবং তাদের অবস্থার পরিবর্তন খুব বেশি হয় না। সাম্য এখনও ভাল একটা আইডিয়া হয়েই পড়ে আছে।
যাহোক, যেটা বলা দরকার, পুঁজিবাদীদের আগ্রাসন থাবা বসাচ্ছে এইদিকে।সেটা প্রতিহত করতে হবে। যদি আমরা নিজেদের মধ্যে ধাক্কা ধাক্কি করি, তাহলে আমরাই সিযোগটা করে দেব আবারও বিভক্ত হয়ে যাবার। সিমান্ত জিনিসটাইত অবান্তর। এখনও আমরা আমরা-তোমার হয়ে কেন থাকব। প্র্যাকটিকেল ওয়েতে সীমান্ত তুলে দেয়া যদি নাও হয়, সেটা থাকুক নামে নামেই।
আমরা এখন দিচ্ছি কাঁটাতার। সেটা তুলে দেয়া এক তরফা হয়ত সম্ভব নয়। বিষয়টা এমন মনে হয় আমার, বড় ঘর শুয়ে আমরা কিন্তু রান্না ঘরের খিল তুলে রাখি বেড়াল আটকাবার জন্য, যে খিল তুলে দেয়া যায় দু'দিক থেকেই। বড় ঘর,রান্না ঘর -দু'টোই সমান গুরুত্বপূর্ন। এখানে বেড়াল হচ্ছে উগ্রবাদী, মৌলবাদী----------। স্মাগলিংটা বোধহয় কোনো বিষয় নয়, যতক্ষন তা চাল,চিনি বা ইলেক্ট্রনিকসে আছে। এ জিনিস কাটাতার দিয় রোখা যাবে না। পাশের ঘরে জল থাকলে, এই ঘরে কেউ জল তেস্টায় মরতে পারে না, সেটা গড়িয়ে আসবেই। বাংলদেশের সবাই খাবার পেলে কেউ নিশ্চয়ই কাটাতার কেটে এদিকে আসবে না সুখের হাতছানিতে। ভারত থেকে যেমন লোক যায় আমেরিকা, ইংল্যান্ড...।লঘু দ্রবন আর গাড় দ্রবন পাশাপাশি আলাদা করে রাখলেও, তারা যতক্ষন না একই মানে আসে ততক্ষন মিশে যেতে থাকে। এটা প্রাকৃতিক নিয়ম।
পাশাপাশি বিরোধ শুধু জন্ম দেয় আরও শক্তিশালি সেনা বাহিনী ও প্রতিরক্ষ খরছ বাড়ায়--------------------যা কেটে আনতে হয় শিশুশিক্ষা, কৃষি ভর্তুকি, জনস্বাস্থ্য থেকে।
মানুষই যদি না থাকে ভাল, কী দরকার ভৌগলিক মাটির।জাতীয়তাবাদ একটা আইডিয়া মাত্র তার কোনও অস্তিত্ব নেই। থাকলে কেউ ১৯৪৭ সনে বাংলার মাটি ছেড়ে ভারতের দিকে কিংবা এখনের কথা ধরলে, 'আমার থেকে ভাল ' জায়গার দিকে যেতাম না। সেটা
কুমিল্লা থেক ঢাকা বা বিলোনিয়া থেকে আগরতলা পাততারি গুটিয়ে আসা থেকেই বোঝা যায়----------অথবা আমেরিকা। সেটাই স্বাভাবিক, এই পৃথিবীই আমার-তোমার। ধন সাম্যের আন্দোলন হউক।
হাসিনাদিদি, মোনমোহনদাদা
আমাদের কথা শুনুন।


-------০০০০০০-------০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২৮ (শব্দের বাইরে পরিসীমা বৃত্তের গানিতিক সংজ্ঞা ভেবে উদাসীন অভিনয়)
হাত রেখেছি মেরুমুখ দেয়াল চিত্রেলোভহীন ক্লান্তির অদূরে সংক্রমিত কান্না ভুল রঙে থাকা এমন মুখোমুখি গোপনে ঢাল দাঁড়িয়েছে হাঁটু ভেঙে ব্যর্থ নিরাশা
ছোপওয়ালা বিড়ালের লেজ নেমে যায় ঘাটের দিকেজলাধার দৃশ্যপটে ঘুনপোকার কমপাঙ্ককিংবা মেরুপ্রান্তরের পাখিরাও গরম ফিরি করে কেবল যখন রশ্মিপাত সম্বল রৌদ্ররেখে যায়নি এমন লক্ষভেদী বাক্যব্ন্ধ ড্রাইভার বুড়োর নিশানা সুবর্ন রমনীরে ছেড়ে তুলে নেয় জোৎস্নার আগে কালো প্রতিমূর্ত্তির বহিরেখার চীৎকারভাব বিনিময়ে রোজকার শরীর শ্বাস-প্রশ্বাস-জীবন-যেন
বস্তুতে চলে যে রতি সম্পর্ক, চলে যদি মনোনাগ তথ্য-প্রমান-সম-যুক্তিবাতিল ধ্বংসে ধ্বংসের বিধান
এই ব্যবস্থাপত্রে তোর যদি ভরে
চল পালিয়ে আমার সাথে
---------------------------------(ভন্ডামি আরও এক পৃষ্ঠা চলিবে। কিন্তু আট বছর পর ইহা পড়িতে গিয়া হোচট খাইতেছি। সামলাইয়াই অপর পাতা জুড়িব)নাম ঠিক কইরা দেন
শব্দ শুনি আমি, হয়ত প্রতিধ্বনি----শব্দভ্রমের০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৬ সমাধি নক্ষত্রের ফাঁকে নিকষ কালো অন্ধকারেউড়ন্ত ডানার অস্থিরতায় তোমার অভ্রান্ত শরীর ঘুমিয়ে আছে বিবসন রাত্রির মোহজালেশব্দ শুনি আমি, হয়ত প্রতিধ্বনি----শব্দভ্রমের

কোল থেকে পড়ে যাবে বিড়ালের ওম০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৭ একটা লম্বা ছবি আঁকছি আমি, নক্ষত্র সমাধিতে মহুয়ার পান, কোল থেকে পড়ে যাবে বিড়ালের ওম।

( এটা একটা ভাঁওতা বাজি)

এখানেই বালিহাঁস পোস্টম্যান বারবার কড়া নেড়ে যায়০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৩ এখানেই বালিহাঁস পোস্টম্যান বারবার কড়া নেড়ে যায়
আধা ডাক টিকিট০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৪ সাড়ে ছ'ফুট লম্বা ছবি আঁকার ইচ্ছা ছিল আমাদের। যা উচ্চতা তাতে বেয়ে ওঠার সিঁড়ি বানাতে বসেছিল দু'টো ওম দেয়া বিড়াল। জলের দিকে নেমে গেছে তেমন থাবার শরীর ও অনুভূতি।ইরাবতীর ভাল নাম আমি জানিনা। বিল্লা তাকে আড়চোখে দেখে,রাস্তায় স্রেফ শোয়ানোর এবং কূটকূট খেলার জন্য, অবশ্য ব্রীড়াতেই, সাইক্কাও তাই। বুঝতে বুঝতে বিল্লা অর্ন্তরবাস পড়তে পারে, তার উৎপাদিত জীবাশ্মও না পড়তে পারে।
আমরা এসব কাউকে জানাই না। ফুৎনলে বাতাস তোলা বারণ।
দালালিবিহীন একটা ব্লগ স্ট সন্ধান করা যাকএখন১৪ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০১
দালালি বিহীন একটা ব্লগ
আমার মত যারা কিছু হতে না পেরে দালাল হয়ে যায়, তাদের বাঁচা ঘাড় ব্যাকা করে নয়, জোড় দিয়ে সোজা ধরে রাখা, যতদিন না নিজেই ব্যাকা কিংবা সোজাঝুলে পড়ে
ছাড়ুন, মনে হোক একটা মেয়ে প্রেমিকা
খিদমত আরো মসৃন ভলবাসা উপরি দিয়ে করে যেতে হবে

অবনী বাড়ি আছো? ----------আছি ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০৩ আছি । অশরিরী/////অক্ষম অনুকরন

আছি । অশরিরী
এখন নড়ে না অবনীর কড়াদুয়ার হেরে/খুলে ঘুমিয়ে আছে পাড়া
কেউ খোঁজে বাড়ি?
বৃষ্টি যখন পড়ত বারোমাসমেঘ এখানে গাভীর মত করে
গল্পে মানুষ ছিল ঘরে
দুয়ার চাপার সবুজ নালিঘাস
আছি।অশরিরী
সবল সংযোগ নিকট পরিধিসহবতেই অতি সজাগ আমি
কেউ করে না রাতের হট্টহল্লা, কড়ানাড়া
আছি। শুধুই শরিরী।
------------------------হেরে না খুলে ?
-------------------------------


অবনী বাড়ি আছো? শক্তি চট্টোপাধ্যায়
অবনী বাড়ি আছো? শক্তি চট্টোপাধ্যায়
অবনী বাড়ি আছো?দুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়াকেবল শুনি রাতের কড়ানাড়া‘অবনী বাড়ি আছো?
বৃষ্টি পড়ে এখানে বারোমাসএখানে মেঘ গাভীর মতো চরেপরাঙ্মুখ সবুজ নালিঘাসদুয়ার চেপে ধরে–‘অবনী বাড়ি আছো?’
আধেকলীন হৃদয়ে দূরগামীব্যথার মাঝে ঘুমিয়ে পড়ি আমিসহসা শুনি রাতের কড়ানাড়া‘অবনী বাড়ি আছো?’গনতন্ত্রে আস্থা আছে?বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?শোষন কী চলতেই থাকবে?২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৮ শেয়ার করুন: গনতন্ত্রে আস্থা আছে?বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?শোষন কী চলতেই থাকবে?২৫ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৪ শেয়ার করুন:
অলৌকিকতায় আস্থা আছে? হাত দেখায়?
২। ঈশ্বের বিশ্বাসে নেই-----কেন? তাহলে মানুষ কেন জন্মায়? প্রাকৃতিক নিয়ম তেরী হল কী করে? যদি পাপ/পূণ্য অর্জন, ক্ষয়, সঞ্চয় না থাকে তবে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?
৩। গনতন্ত্রে আস্থা আছে?৪। বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?
৫। শোষন কী চলতেই থাকবে ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেন ?২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬ শেয়ার করুন:

ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন। তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?ধার্মিক ও নাস্তিক কেউ কথা বলল না ,,,,সচেতন আমরা২৩ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩৬ (আবার নিশাচরদের জন্য)

মন্তব্য যা পেয়েছি: ড্রাকুলা বলেছেন: ভালো লাগলো না।
কাকশালিখচরাইগাঙচিল বলেছেনকারন কী----দায়িত্ব নিয়া কথা কন জবাব দিন
তৌহিদ* বলেছেন: এত জটিল কথা তো ভাইজান বুঝতে পারি না।লেখক বলেছেন: ছাইড়া দেন।মাথারে কস্ট দিয়া নস্ট কইরেন না
সত্যান্বেষী বলেছেন: 'প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তরোতো জানা'
আপনে ত সত্যান্বেষী, সামনাসামনি করেন---দেখি না মানুষ কী কয়।
*********************************************************বিশ্বাস,অবিশ্বাস।ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন। তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?২৩ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫১ শেয়ার করুন:
(বিকালের চায়ের পাতে)
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪২ শেয়ার করুন:
১। উপরওয়ালায় ভরসা রাখেন----যদি রাখেন কেন রাখেন?কী করে তার অস্ত্বিত্ব টের পাওয়া যাবে প্রশ্নাতীত ভাবে?
তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?তার কাছেতো সব সমান?
অলৌকিকতায় আস্থা আছে? হাত দেখায়?
২। ঈশ্বের বিশ্বাস নন-----কেন? তাহলে মানুষ কেন জন্মায়? প্রাকৃতিক নিয়ম তেরী হল কী করে? যদি পাপ/পূণ্য অর্জন, ক্ষয়, সঞ্চয় না থাকে তবে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?
ধর্মে এত মানুষের বিশ্বাস কেন যদি কিছুই না থাকে? ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন।
৩। গনতন্ত্রে আস্থা আছে?৪। বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?
৫। শোষন কী চলতেই থাকবে? বিশ্বাস,অবিশ্বাস।ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন। তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?২৩ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫১ (বিকালের চায়ের পাতে)
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪২ শেয়ার করুন:
১। উপরওয়ালায় ভরসা রাখেন----যদি রাখেন কেন রাখেন?কী করে তার অস্ত্বিত্ব টের পাওয়া যাবে প্রশ্নাতীত ভাবে?
তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?তার কাছেতো সব সমান?
অলৌকিকতায় আস্থা আছে? হাত দেখায়?
২। ঈশ্বের বিশ্বাস নন-----কেন? তাহলে মানুষ কেন জন্মায়? প্রাকৃতিক নিয়ম তেরী হল কী করে? যদি পাপ/পূণ্য অর্জন, ক্ষয়, সঞ্চয় না থাকে তবে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?
ধর্মে এত মানুষের বিশ্বাস কেন যদি কিছুই না থাকে? ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন।
৩। গনতন্ত্রে আস্থা আছে?৪। বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?
৫। শোষন কী চলতেই থাকবে? বিশ্বাস,অবিশ্বাস।ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন। তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?২৩ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪২ শেয়ার করুন: ১। উপরওয়ালায় ভরসা রাখেন----যদি রাখেন কেন রাখেন?কী করে তার অস্ত্বিত্ব টের পাওয়া যাবে প্রশ্নাতীত ভাবে?
তিনি মঙ্গলময় তাহলে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?তার কাছেতো সব সমান?
অলৌকিকতায় আস্থা আছে? হাত দেখায়?
২। ঈশ্বের বিশ্বাস নন-----কেন? তাহলে মানুষ কেন জন্মায়? প্রাকৃতিক নিয়ম তেরী হল কী করে? যদি পাপ/পূণ্য অর্জন, ক্ষয়, সঞ্চয় না থাকে তবে শত-শত বছর ধরে হানাহানি কেন?
ধর্মে এত মানুষের বিশ্বাস কেন যদি কিছুই না থাকে? ধর্মগুরুরা কী মিছে কথা বলেছেন।
৩। গনতন্ত্রে আস্থা আছে?৪। বিপ্লব না বিবর্তনে অবস্থা পাল্টাবে?
৫। শোষন কী চলতেই থাকবে?
হোপ য়্যু উড লাইক টূ .....উইদ মাই২২ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
যা হোক একটা গল্প মনে পড়ল,
মিলিটারি অফিসার এবং তিন সিপাহি
মিলিটারি অফিসার : প্রিয় ফুল কী?১ম সিপাহি : গোলাপ
অফিসার: ওহ্ আই জাস্ট ........ওয়াইপ মাই অ্যাসেস,বাটক উইদ ইওর গোলাপ
২য় সিপাহি : চামেলি অফিসার: ওহ্ আই জাস্ট ........ওয়াইপ মাই........... উইদ ইওর চামেলি
৩য় সিপাহি: ক্যাকটাস.....কস্টলি ওয়ান.....হোপ য়্যু উড লাইক টূ .....উইদ মাই

আমার পাতায় আসুন দয়া করে। ব্লগ নিয়ে সমীক্ষার জবাব দিন২১ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
সমীক্ষা করতে চাইছি

১।এমন সময় কেন আসেন ব্লগে?২।কত সময় থাকেন?৩। কেন?এ নিয়ে একটা সমীক্ষা করতে চাইছি য়ে সমীক্ষার জবাব দিন সমীক্ষা করতে চাইছি ব্লগ কিংবা ব্লগার নিয়ে(সংযোজিত)২১ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৪২
সমীক্ষা করতে চাইছি ব্লগ কিংবা ব্লগার নিয়ে
সমীক্ষা করতে চাইছি

১।এমন সময় কেন আসেন ব্লগে?২।কত সময় থাকেন?৩। কেন?এ নিয়ে একটা সমীক্ষা করতে চাইছি
চুম্বন২০ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৯
চুম্বন কিছুটা আবেগ
বাকীটা প্রতিশোধ...
কথা উপকথা২০ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:১৫
যাহোক বিষয়টা হচ্ছে পৃথিবী সব কিছুই খুব রিলেটিভ কিনা আপেক্ষিক বাননটা খুব কঠিন।
ধরা যাক, আজ যদি কোনও কাজ করেন , ভাল কিংবা খারাপ....তাকে কী বয়ে নিতে হয় না সারাজীবন।
বোঝা যেকোনও ভাবেই বোঝা ---ভাল--খারাপ
ভালবাসার, ফলও কী বোঝা, আবেগ বাদ দিলে। আবেগ আছে বলেই তো জড়িয়ে সব কিছু। আর আবেগ সহ সেটা কী প্রতিশোধ নয়।কথা২০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৩
আমি কথা বলতেও পারি নাও বলতে পারি



আমারও কী এটা জানতে চাই, আমাদের জানানো হয়---বোঝানো হয়
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৩
এখানে কেউ যায় না।
তাঁরা জানেন না ভারত-বাংলাদেশ আলাদা।
আমারও কী এটা জানতে চাই, আমাদের জানানো হয়---বোঝানো হয় ----আলাদা ,আলাদা ----জলকাদা----আলাদা ভালবাসা!