Thursday, April 9, 2009

যদি বল ভালবাসি

প্রবঞ্চক বিধায় কথা দেইনি তোমাকে, যাব বহুদূর অথবা মদ সঙ্গম সব প্রথানুগ, যুক্ত সম্মতি কোলাহলকাঁচুলি কিংবা অধিবাস, যেখানে ঐসব টানাপোড়ন,হাতে করে আনা নয়,আপেল টুকরো কি এখনও অপরাধশ্লা, আ কাট গ্লাস ফ্রেম, যদি আদপেই না বুঝি, ঠোঁট চুম্বন এবং কলহ উভয়ত, তোমার জন্য বিষ ও তীর। জিহ্বা আঠা আঠা রাখি সেই আড়াআড়ি, প্রচুর সাদাকালো মৃত্যু। এই প্রবঞ্চক, বিষাক্ত রক্তে মাখি শুদ্ধতার তবক কথা চাই, ভেঙেচুরে বাতিল লেখা ইস্তাহারে যাব বহুদূর

ইত্যোবসর টিকটিকির পথ ধরে থাকি

২১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

ছায়া এইখানে ফেলা ভীষন মলাট অর্থাৎ গা-সওয়া অবগাহন ইতস্তত বিক্ষিপ্ত প্রমান চেপেচুপে গেছে বিবরন, চলছে নির্দিষ্ট, পুরোপুরি উধাও খরার গল্প। এবং শতকরা হিসাব বেশ, ক্রমান্বয় সরল।অনুসিদ্ধান্তে পালাই, সংখ্যা জানে, আমরাই হাতের পুতুল;হা হা, পাশ ফিরে শুই, ত্রিভুজে চড়ে বসি: তলায় ধাপে ধাপে রূপ, তাতে কী, হাতেই তো থাকি, , , অঙ্ক কখনই মিলে না, তাই ভরসা গণিত সূত্র। আসছে বছর গেলে, আবার আসবে বছর,ফোস্কা গেলে টেলে যা থাকে, হয়ে যাবে তাতেও। হরিদাস পালের বাই লেন; লেপ্টানো কাগজে-টাগজে। হরিদাস আর বিপ্রদাস, মুখচেনাচেনি আজন্ম। মরার হাত থেকে ছাপ দেখে দেখে, জলসেচ,প্রভৃতি পৌঁচেছে। ইত্যোবসর টিকটিকির পথ ধরে থাকি, টিক টিক টিক: সঠিক : আছি আছি। আহো! ধ্বনি! ছায়া এইখানে ফেলা ভীষন মলাট অর্থাৎ গা-সওয়া অবগাহন ইতস্তত বিক্ষিপ্ত প্রমান চেপেচুপে গেছে বিবরন, চলছে নির্দিষ্ট, পুরোপুরি উধাও খরার গল্প। এবং শতকরা হিসাব বেশ, ক্রমান্বয় সরল।--------------------------------------------------(কিঞ্চিৎ খসড়া অবস্থায় আছে)

সংক্রমন এবং স্থানাঙ্ক

২২ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১

একই সাথে সংক্রমন এবং স্থানাঙ্ক নির্ণয় ভেলা পাশাপাশি কচ্ছপ আয়ু নিয়ে ছায়ার প্রতারক বিশ্বাস আঁকা ছবিতে মই ,সেইদিনই লোমওয়ালা আয়োজন হাতের দিকে তাকাই, নখের অভিযোজন দেখি মুখের আভাষেই এই চোখবিবাহোত্তর নির্বাচনে শিখি নিবাস্প করতল যতি-চিন্হ ধরা সবদাগ,ধরা যাক পাতার উপরেরও, চক্কর শেষে এই ঘুরে-ফিরে জ্বর, ক্রমশ অনুপস্থিত প্রলাপ

দ্বিতীয় অংশ-----------------পায়রার পায়ে অসুখ বাঁধো, যে সরুশিকলে তার নখে ক্ষত গভীর হয়নি,ঠোঁটে রাখে তবু গোপন সংবাদ, হাততালি আর শিষ দিলে উড়ে,চেপে ধরে ঋতু বদলের স্বাদ। বাতাস সে জানে ভালই গরর.........,কূটকুটান, এখানেই সংসার পাতনো হয়েছে,সঙ্গম -জন্ম গচ্ছিত। তারপরেও চলবে আবাহাওয়া নির্ণয়। আলাদা ক্রমভেদে, সমান্তরাল বাস্তুচ্যুত পরিযায়ী বাঁলিহাঁস আর আমাদের পায়রা,পালকের বিন্যাস। _____________________প্রথম পর্বের জন্য আন্দালীব এর 'শনিবারে লিখিত খসড়া'
০৩ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮

ক্রমশ মুখের আদল থেকে ভেসে উঠতে থাকে প্রবোধ,বিনিময় অক্ষর সহ জ্যামিতি'র শলা পরামর্শ। তিনটি কোণ:যাদের যোগাযোগ দূরত্ব সরলরেখার বেঁকে যাওয়া নির্ভর।ঘুমের আদলে গঠিত পলায়ন।রোজ রোজ ফেনার ভিতরে মরে যেতে যেতে যায়সদ্যজাত আস্ফালন।আমার সব প্রতিলিপি'র উচ্চাকাঙ্খা। নিবিড় হাতযশ ফেলে রেখে পাহারাবিহীন, মরে যায় সাপ ও ব্যাধ।

ঘুমের ভেতর জেগে উঠে উরুসন্ধিতে পাপঘুমের ভেতর জেগে উঠে উরুসন্ধিতে পাপবোঝেনা-এখনও-কিছুই শব্দমাঝি, যথেষ্ট বোঝে যে কলহঅথবা যে সমান্তরাল তাপ রেখেছিল, আজও লীনক্রিয়াবহুগামী বোবা ঘ্যাচঘোচ, আমি শুধুই রাখি ঢেকে ঢেকেসাথের ঝোলাটিকে, এই জেনেশুনে, বিড়াল বললে, তবেই বিড়াল বেরোবে, অন্যসম্ভাব্য ফাঁকা। এই পাশে শুয়ে সঙ্গম এবং আরো বর্ননা-প্রয়োজনহীন শরীর ঘেঁটেঘুটে, আক্ষেপ গভীর থেকে কুয়োর পেটে আটকে পড়ে ব্যাঙ ও মাছি। বিচ্যুতিহীন পরিধিপরিক্রমার ডাইনে-বায়ে মোড় জানাজানি করে গেছে শোক ও পাথরের দীর্ঘ পাশাপাশি উপস্থিতি। জ্যামিতি বিষয়ক জবাবের জন্য অপেক্ষা করে থাকি। হতাশা ঝেড়ে ফেলে ডুবে যাই বালি ও ঘামে'র চোরাগর্তে।

থিম: অনুরহস্য গল্প/ রহস্য অনুগল্প নয়
মেথড: অটোরাইটিংপ্রজেক্ট : ডিস্ট্যাবিলাইজেসন অব ইনফিরিয়্যর সারকামস্ট্যান্স বাই মিনস অব র‌্যানডম ইউসেজ
অবজেক্ট: দোল দোল দোল, দে দোল স্যাম্পল
সিলেক্টেড: দীপঙ্কর, কোনও চোর কিংবা গাধার নাম নয়
কনসিকোয়েন্স: নট কনফার্মড, ইনভেস্টিগেসন অন ইন্টু



ন্যারেটিভ পার্ট: দিন দিন তিনি ঘেমে উঠছেন আর পাঁচটা প্ল্যাস্টিক বন্দী ধুতুরা ফুলের মতই। মোবাইলফোনে বিল-মেসেজ দেখে, শোবার আগে বউয়ের নাম জপ করেন, "প্লিজ, দেখ তুমি, আমার অজান্তে"। ঘুম থেকে উঠে, বাথরুমে না গিয়ে, দাঁত না মেজে, কাছাকাছি ঘোরাঘুরি করেন, টহলফোনে প্রি-ফিক্সড এলার্মে, রিসিভের কায়দায় ইংরেজি বলে নিজের গুরুত্ব বোঝাবার জন্য, পাশের দরজার অফিসারের কমবয়সী নতুন স্ত্রী, যিনি হায়ার সেকেন্ডারীতে সাহিত্য পত্রে লিখে পেয়েছেন সাড়ে তিন,বাড়িওয়ালার ছেলের বউ, যিনি অনার্স গ্র্যাজুয়েট, ফর্ম ফিলাপ করান, একে-তাকে ধরে, তাদের কাছে। যিনি পত্রিকা দিতে আসেন, তাকে। যিনি রান্না করতে আসেন, যিনি খালিহাতে আবর্জনা জমা করেন পুরসভার সবুজ, হলুদ, চৌকো আকার বাক্স ভাগাভাগি না করেই, তাকে। মা, যিনি সেকেন্ডারী স্কুলের বড়দিদিমণি হিসাবে বেতন পান, তাকেও। ছোট ভাই, যিনি কম্পূট্যারে সারাদিন মুখ গুজে, কাউকে-উঁকি-দিতে-দেব-না করেই ব্যাঙ্ক ব্যালান্স বাড়িয়ে নিচ্ছেন, তাকে নয়। সামনের ক্লাস টেনের ছাত্রটিকেও নয়। বটম লাইন!? সেটাই রহস্য। :সংসারে গৃহকত্রী, বিষয়টা বোঝেন, কিংবা করুণায় অবহেলা করেন, ঠিক বিল দিয়েও কানে টান খেলে 'ইগনোর দ্য মেসেজ'। তিনি নিজের সহধর্মীনী। নাকি অন্যদের মতই গুরুত্ব মাপেন। প্রকৃতপ্রস্তাবে, টাকা আসবে তাই বাস্তবে তিনি সংবাদপাঠিকা।____________________চাইলে,থিম-প্রজেক্ট পাল্টে দেয়া যায়____________________এটাও দেখতে পারেন